আজ ১২ রবিউল আউয়াল। পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)। আস্সালামু আলাইকুম ইয়া
রাসুলুল্লাহ (সাঃ), আস্সালামু আলাইকুম ইয়া হাবিবুল্লাহ (সাঃ)। আজ এমন একদিন
যে দিন বিশ্ব মানবের ইতিহাসে আলোকিত দিন।
আজ থেকে চৌদ্দশত বছর
আগে এক আইয়ামে জাহেলিয়াতের যুগে, অন্ধকার যুগে পবিত্র মক্কার বিখ্যাত
কোরাইশ গোত্রে সুবেহ সাদিকের সময় মা আমিনার কোলে আবির্ভূত হন বিশ্বমানবতার
মহান দূত, মানব মুক্তির দিশারী, নবীকূল শ্রেষ্ঠ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। আবার
৬৩ বছর বয়সে এ দিনেই তিনি মহান আল্লাহ পাকের ডাকে সাড়া দিয়ে ইহলোক ত্যাগ
করেন।
তাঁরই আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে মানব জাতির প্রকৃত মুক্তির দিশা সূচিত হয়। ছোট কাল থেকে তিনি আল আমিন বা বিশ্বাসী হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন। তাঁর চারিত্র্যিক মাধুর্য, মানুষের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম দরদ জগতে আজও যেমন অদ্বিতীয় তেমনি ইহজগতে এবং পরজগতে কারও থাকবে না।
চল্লিশ বছর বয়সে তিনি নবুয়াতপ্রাপ্ত হন এবং মহান আল্লাহর বাণী পবিত্র কোরাআন নাযিল হয় তাঁর উপর। নবুয়াত প্রাপ্তির পর থেকে ওফাত পর্যন্ত সমগ্র জীবন তিনি মহান আল্লাহ পাকের বাণী নিজের জীবনে পরিপূর্ণরূপে ধারণ, পালন, প্রচার, একত্ববাদের প্রতিষ্ঠা এবং শান্তিময় বিশ্ব স্থাপনে, সমাজ ও ব্যক্তি জীবনের মহান আদর্শ স্থাপনে কাজ করে গেছেন। মানুষের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মুক্তি, শান্তির পথ প্রদর্শন করে গেছেন। সব কাজে, সব ক্ষেত্রে কেবলমাত্র মহান আল্লাহ পাকের কাছে নিজেকে সোপর্দ করা, তিনি ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই, তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। তিনি পরম দয়ালু, দাতা, ক্ষমাকারী, তিনি পরাক্রমশীল, সমস্ত শক্তির সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী-এ শিক্ষা, এ মহান সত্যের প্রতি ডাক দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাকের দীনকে প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তেইশ বছরের নবুয়াতির জীবনে তিনি যে আদর্শ রেখে গেছেন কেয়ামত পর্যন্ত তা-ই মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ, শ্রেষ্ঠ অনুসরণীয় অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে পাকের মাধ্যমে তাঁকে রহমাতুল্লে আল আমিন রূপে প্রেরণের ঘোষণা করেছেন। মহান আল্লাহ পাকের বাণী পবিত্র কোরআন এবং রাসূলে পাক(সাঃ) এর হাদীস কেয়ামত পর্যন্ত মানুষের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মুক্তির একমাত্র অবলম্বন হয়ে থাকবে। আজ এ দিনে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের বিভিন্ন দিক আলোচনার মাধ্যমে তাঁর আদর্শ অনুসরণ ও প্রতিপালন করেই একমাত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বিশ্বে শান্তি আসতে পারে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে আজ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি ও বেসরকারি এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আজ মিডিয়ায় দিনটির বিশেষ গুরুত্ব তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং সংবাদপত্রে বিশেষ নিবন্ধ প্রচার করা হবে।
তাঁরই আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে মানব জাতির প্রকৃত মুক্তির দিশা সূচিত হয়। ছোট কাল থেকে তিনি আল আমিন বা বিশ্বাসী হিসেবে সবার কাছে পরিচিতি লাভ করেন। তাঁর চারিত্র্যিক মাধুর্য, মানুষের প্রতি তাঁর অকৃত্রিম দরদ জগতে আজও যেমন অদ্বিতীয় তেমনি ইহজগতে এবং পরজগতে কারও থাকবে না।
চল্লিশ বছর বয়সে তিনি নবুয়াতপ্রাপ্ত হন এবং মহান আল্লাহর বাণী পবিত্র কোরাআন নাযিল হয় তাঁর উপর। নবুয়াত প্রাপ্তির পর থেকে ওফাত পর্যন্ত সমগ্র জীবন তিনি মহান আল্লাহ পাকের বাণী নিজের জীবনে পরিপূর্ণরূপে ধারণ, পালন, প্রচার, একত্ববাদের প্রতিষ্ঠা এবং শান্তিময় বিশ্ব স্থাপনে, সমাজ ও ব্যক্তি জীবনের মহান আদর্শ স্থাপনে কাজ করে গেছেন। মানুষের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মুক্তি, শান্তির পথ প্রদর্শন করে গেছেন। সব কাজে, সব ক্ষেত্রে কেবলমাত্র মহান আল্লাহ পাকের কাছে নিজেকে সোপর্দ করা, তিনি ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই, তিনি এক এবং অদ্বিতীয়। তিনি পরম দয়ালু, দাতা, ক্ষমাকারী, তিনি পরাক্রমশীল, সমস্ত শক্তির সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী-এ শিক্ষা, এ মহান সত্যের প্রতি ডাক দিয়েছেন। মহান আল্লাহ পাকের দীনকে প্রতিষ্ঠার জন্য নিজের জীবনের সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন। তেইশ বছরের নবুয়াতির জীবনে তিনি যে আদর্শ রেখে গেছেন কেয়ামত পর্যন্ত তা-ই মানব জাতির জন্য শ্রেষ্ঠ আদর্শ, শ্রেষ্ঠ অনুসরণীয় অনুকরণীয় হয়ে থাকবে।
মহান আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে পাকের মাধ্যমে তাঁকে রহমাতুল্লে আল আমিন রূপে প্রেরণের ঘোষণা করেছেন। মহান আল্লাহ পাকের বাণী পবিত্র কোরআন এবং রাসূলে পাক(সাঃ) এর হাদীস কেয়ামত পর্যন্ত মানুষের ইহলৌকিক ও পারলৌকিক মুক্তির একমাত্র অবলম্বন হয়ে থাকবে। আজ এ দিনে নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনের বিভিন্ন দিক আলোচনার মাধ্যমে তাঁর আদর্শ অনুসরণ ও প্রতিপালন করেই একমাত্র ব্যক্তি, সমাজ এবং বিশ্বে শান্তি আসতে পারে।
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ) উপলক্ষে আজ বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় এবং সরকারি ও বেসরকারি এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আজ মিডিয়ায় দিনটির বিশেষ গুরুত্ব তুলে ধরে বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার এবং সংবাদপত্রে বিশেষ নিবন্ধ প্রচার করা হবে।