পাইকগাছায় টানা হরতাল ও অবরোধে সরবরাহ না থাকায় রাষ্ট্রীয়াত্ব ও বাণিজ্যিক
ব্যাংকগুলোতে মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে লেনদেন। ফলে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে
সাধারণ গ্রাহকরা। হুমকির মুখে ব্যবসা বাণিজ্য। বেতনের অভাবে মানবেতর
জীবন-যাপন করছে বিভিন্ন দপ্তরের সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সূত্রে জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশীল ঘোষণার পর হতে অদ্যাবধি ১৮ দলীয় জোটের ডাকা টানা হরতাল অবরোধের কারণে অর্থ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে ব্যাংকগুলোর। উপজেলা সদরে অবস্থিত সোনালী, রূপালী, জনতা, ইসলামী ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকসহ প্রতিটি ব্যাংকেই একই সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। গত দু’সপ্তাহ ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে মোটা অংকের কোন টাকা প্রদান করতে পারছেন না বলে ভূক্তভোগীরা জানিয়েছেন।
প্রদীপন সিঁড়ি প্রকল্পের ইনচার্জ কামরুন্নাহার জানান, ১৩ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য তিনি গত ১০দিন ধরে ব্যাংকে ধন্যা দিচ্ছেন। প্রকল্পের ৫শ ভূক্তভোগী প্রতিদিন অফিসে এসে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, গত এক সপ্তাহে তিনি ১ লাখ টাকা উত্তোলন করতে পারেনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী জানান, গত ১২ দিনের মধ্যে জানুয়ারী মাসের বেতন ভাতা প্রদান করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দু’শ কর্মকর্তা-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছে বলে তিনি জানান। টানা হরতাল ও অবরোধের কারণে এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মোঃ আবুল কাশেম জানান।
সূত্রে জানা গেছে, দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তপশীল ঘোষণার পর হতে অদ্যাবধি ১৮ দলীয় জোটের ডাকা টানা হরতাল অবরোধের কারণে অর্থ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে ব্যাংকগুলোর। উপজেলা সদরে অবস্থিত সোনালী, রূপালী, জনতা, ইসলামী ও সোস্যাল ইসলামী ব্যাংকসহ প্রতিটি ব্যাংকেই একই সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। গত দু’সপ্তাহ ধরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ১০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে মোটা অংকের কোন টাকা প্রদান করতে পারছেন না বলে ভূক্তভোগীরা জানিয়েছেন।
প্রদীপন সিঁড়ি প্রকল্পের ইনচার্জ কামরুন্নাহার জানান, ১৩ লাখ টাকা উত্তোলনের জন্য তিনি গত ১০দিন ধরে ব্যাংকে ধন্যা দিচ্ছেন। প্রকল্পের ৫শ ভূক্তভোগী প্রতিদিন অফিসে এসে খালি হাতে ফিরে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, গত এক সপ্তাহে তিনি ১ লাখ টাকা উত্তোলন করতে পারেনি।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের প্রধান সহকারী জানান, গত ১২ দিনের মধ্যে জানুয়ারী মাসের বেতন ভাতা প্রদান করা সম্ভব হয়নি। প্রায় দু’শ কর্মকর্তা-কর্মচারী মানবেতর জীবন যাপন করছে বলে তিনি জানান। টানা হরতাল ও অবরোধের কারণে এ সংকট সৃষ্টি হয়েছে বলে সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপক মোঃ আবুল কাশেম জানান।