পৌর কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শুধু ঘোষণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ;
..........জনদুর্ভোগ লোপ নয় দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছে।
পাইকগাছা বাসষ্ট্যান্ড (জিরোপয়েন্ট) থেকে পৌর বাজার পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক
কিলোমিটার রাস্তা জুড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে। তাছাড়া রাস্তার
দু’পাশের দোকানীদের মালামাল রাস্তার পাশে রাখায় ফুটপাতও দখল হয়ে গিয়েছে।
পায়ে চলা পথচারীদের মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।
এদিকে
কোর্ট রাস্তা (ত্রিমোহিনী মোড়ে) সীমাহীন যানজট থাকে সব সময়। ফলে সেখানকার
জনদুর্ভোগ ও দুর্ঘটনার হাত থেকে রেহায় পেতে জরুরীভাবে স্পীড ব্রেকার
নির্মাণ ও ট্রাফিক পুলিশ প্রদানের ব্যাপারে জোর দাবি জানিয়েছেন পৌরবাসী।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, শিববাটী ব্রীজের সংযোগ সড়ক জিরোপয়েন্টে খুলনা ও কয়রাগামী যাত্রীবাহী বাসগুলো ঠিক রাস্তার উপর দাঁড় করিয়ে যাত্রী জোগাড় করছে। একটি বাস ছেড়ে যাবার পরপরই সেখানে আরেকটি বাস এসে দাঁড়াচ্ছে। এর কিছু দূরে এগিয়ে গেলেই প্রধান সড়কে বড় বড় খানাখন্দ। তার পাশে টাউন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তা ভেঙ্গে বিশাল আকারের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে বৃষ্টির পানি জমে থাকে হাটু সমান। এরপর মূল বাসষ্ট্যান্ডে পায়েচলা ভ্যান ও যাত্রীবাহী বাস যত্রতত্র পার্কিং ও ঘোরাঘুরির কারণে স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করা যায় না।
হাসপাতাল ক্রস রোড (প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের উত্তর পাশে) এলাকায় ওয়ার্কশপ দোকানীরা রাস্তার পাশেই ফুটপাত দখল করে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছে এবং লোহার পাত দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী রাস্তা জুড়েই রাখা হয়েছে। একই মার্কেটের অন্যান্য দোকানের সামনে ফুটপাত দখল করে ভ্যান-বাইসাইকেল, মটরসাইকেল মোরামতের কাজ করছে মিস্ত্রীরা।
শুধু তাই’না প্রধান সড়কের পাশেই রাস্তা জুড়ে বিভিন্ন স’মিল ও ফার্নিচারের দোকানীরা বড় বড় গাছ ফেলে রেখেছে, এমনকি বিক্রির জন্য ইট-বালিও সাজিয়েও রাখা হয়েছে রাস্তার উপর।
কোর্ট রাস্তার ত্রিমোহিনী মোড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে। যাত্রীবাহী নসিমন ও ভ্যান যত্রতত্র পার্কিং করে রাখা হয় এখানে। ব্যস্ততম এই সড়ক দিয়ে শিশু বিদ্যালয়, গার্লস স্কুল, পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসা, পাবলিক লাইব্রেরী, পৃথক তিনটি আদালত ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ একাধিক সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত করতে হয়। অত্র মোড়েই রয়েছে বাতিখালী সার্বজনীন পূজা মন্দির। সর্বপরী কোর্ট রাস্তা মোড় সংলগ্ন ঢাকাগামী পরিবহন কাউন্টারগুলো স্থাপিত হওয়ায় বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে জনসমাগম ঘটে মাত্রাতিরিক্তভাবে।
এদিকে পৌর কর্তৃপক্ষের ঘোষণা উপেক্ষা করে পৌর বাজার সংলগ্ন ডাকবাংলো (বটতলা) এলাকায় প্রধান সড়ক সংলগ্ন দোকানীরা রাস্তার উপরে ট্রাক, পিকআপ ও ঠেলাগাড়ী রেখে (রড-সিমেন্ট) মালামাল লোড-আনলোড করছে। ফলে যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বি্ঘ্ন সৃষ্টি হলেও কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শুধু ঘোষণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে।
পৌরবাসীর অভিমত, উপরোক্ত বিষয়গুলি যাদের দেখার কথা তারা কেউ দেখছেন না, বা দেখেও না দেখার ভান করে আছেন, বিধায় জনদুর্ভোগ লোপ নয় দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, শিববাটী ব্রীজের সংযোগ সড়ক জিরোপয়েন্টে খুলনা ও কয়রাগামী যাত্রীবাহী বাসগুলো ঠিক রাস্তার উপর দাঁড় করিয়ে যাত্রী জোগাড় করছে। একটি বাস ছেড়ে যাবার পরপরই সেখানে আরেকটি বাস এসে দাঁড়াচ্ছে। এর কিছু দূরে এগিয়ে গেলেই প্রধান সড়কে বড় বড় খানাখন্দ। তার পাশে টাউন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনের রাস্তা ভেঙ্গে বিশাল আকারের গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। যেখানে বৃষ্টির পানি জমে থাকে হাটু সমান। এরপর মূল বাসষ্ট্যান্ডে পায়েচলা ভ্যান ও যাত্রীবাহী বাস যত্রতত্র পার্কিং ও ঘোরাঘুরির কারণে স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করা যায় না।
হাসপাতাল ক্রস রোড (প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের উত্তর পাশে) এলাকায় ওয়ার্কশপ দোকানীরা রাস্তার পাশেই ফুটপাত দখল করে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করছে এবং লোহার পাত দিয়ে নির্মিত বিভিন্ন সামগ্রী রাস্তা জুড়েই রাখা হয়েছে। একই মার্কেটের অন্যান্য দোকানের সামনে ফুটপাত দখল করে ভ্যান-বাইসাইকেল, মটরসাইকেল মোরামতের কাজ করছে মিস্ত্রীরা।
শুধু তাই’না প্রধান সড়কের পাশেই রাস্তা জুড়ে বিভিন্ন স’মিল ও ফার্নিচারের দোকানীরা বড় বড় গাছ ফেলে রেখেছে, এমনকি বিক্রির জন্য ইট-বালিও সাজিয়েও রাখা হয়েছে রাস্তার উপর।
কোর্ট রাস্তার ত্রিমোহিনী মোড়ে সারাক্ষণ যানজট লেগেই রয়েছে। যাত্রীবাহী নসিমন ও ভ্যান যত্রতত্র পার্কিং করে রাখা হয় এখানে। ব্যস্ততম এই সড়ক দিয়ে শিশু বিদ্যালয়, গার্লস স্কুল, পাইকগাছা সিনিয়র মাদ্রাসা, পাবলিক লাইব্রেরী, পৃথক তিনটি আদালত ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরসহ একাধিক সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্টদের যাতায়াত করতে হয়। অত্র মোড়েই রয়েছে বাতিখালী সার্বজনীন পূজা মন্দির। সর্বপরী কোর্ট রাস্তা মোড় সংলগ্ন ঢাকাগামী পরিবহন কাউন্টারগুলো স্থাপিত হওয়ায় বিশেষ করে দুপুরের পর থেকে জনসমাগম ঘটে মাত্রাতিরিক্তভাবে।
এদিকে পৌর কর্তৃপক্ষের ঘোষণা উপেক্ষা করে পৌর বাজার সংলগ্ন ডাকবাংলো (বটতলা) এলাকায় প্রধান সড়ক সংলগ্ন দোকানীরা রাস্তার উপরে ট্রাক, পিকআপ ও ঠেলাগাড়ী রেখে (রড-সিমেন্ট) মালামাল লোড-আনলোড করছে। ফলে যানবাহন চলাচলে মারাত্মক বি্ঘ্ন সৃষ্টি হলেও কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম শুধু ঘোষণা পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রয়ে গেছে।
পৌরবাসীর অভিমত, উপরোক্ত বিষয়গুলি যাদের দেখার কথা তারা কেউ দেখছেন না, বা দেখেও না দেখার ভান করে আছেন, বিধায় জনদুর্ভোগ লোপ নয় দিন দিন শুধু বৃদ্ধিই পাচ্ছে।