সুন্দরবনের পর্যটন শিল্পে যে অভাবনীয় ধ্বস নেমেছে তা পূরণ হবার নয়। চলতি
পর্যটন মৌসুমে সুন্দরবন ভ্রমণে আসা দেশী-বিদেশী পর্যটকদের সংখ্যা এতই কম যা
বিগত কোন বছরগুলোতে এমন অবস্থা হয়নি। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় থেকে যেমন বঞ্চিত হচ্ছে তেমনি চরমভাবে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছে পর্যটন ব্যবসায়ীরা।
তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হরতাল-অবরোধসহ রাজনৈতিক অস্থিতিশীল পরিবেশের
প্রভাবের কারণেই পর্যটকদের মধ্যে এখনও ভীতি রয়েছে, রয়েছে অজানা আতংক তাই
তারা সুন্দরবন ভ্রমণে আসছে না।
বনবিভাগ ও পর্যটন ব্যবায়ীরা জানান, মুলত আগস্ট থেকে মে মাস পর্যন্ত হলো সুন্দরবনের পর্যটন মৌসুম। বিগত বছরের তুলনায় চলতি ১৩-১৪ইং অর্থ বছরে সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন খুবই কম, যা অভাবনীয়। মৌসুমের প্রতিদিন শুধু সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রে প্রায় ৫/৭ হাজার দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে থাকে। কিন্তু চলতি মৌসুমের ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এ পর্যটন কেন্দ্রে স্বল্প কয়েকজন পর্যটকদের আগমন ঘটেছে। আর এ মৌসুমের শুক্রবার করমজলে সবচেয়ে বেশি পর্যটন এসেছে।
করমজল পর্যটন কেন্দ্রের ইনচার্জ আঃ রব বলেন, চলতি মৌসুমে শুক্রবার এ কেন্দ্রে দুই থেকে আড়াই হাজার দর্শনার্থী এসেছে। তাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪৪/৪৫ হাজার টাকা।
যেখানে প্রতিদিনি ৫/৭ হাজার পর্যটক আসে সেখানে সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন একেবারে নেই বললেই চলে। শুক্রবার কিছু লোকজন হলে শনিবার দুপুর পর্যন্ত কোন লোকই যায়নি সেখানে। সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন কমে যাওয়ার বিষয়ে এ বন কর্মকর্তা আরো বলেন, মানুষের মধ্য থেকে হরতাল-অবরোধের ভয়ভীতি কাটেনি এবং দেশের পরিস্থিতি পুরোপুরি ভালো না থাকলে কেউ ভ্রমণে আসতে চায় না।
এ বিষয়ে পর্যটন ব্যবসায়ী দি সাউদার্ন ট্যুরস’র মালিক মিজানুর রহমান মিজান বলেন, হরতাল-অবরোধের প্রভাব সাধারণ মানুষ এবং বিদেশীদের মধ্যে অনেক দিন ধরে থাকে, যার ফলে সুন্দরবনে পর্যটকদের আনাগোনা কম। আর পর্যটক না আসায় চলতি মৌসুমের ৬ মাসে আমার ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা লোকসান হয়েছে। এছাড়া পর্যটক আসলে বনবিভাগও রাজস্ব পায় তারাও তা পাচ্ছে না।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের হোটেল পশুর’র ইনফরন্ট ম্যানেজার আঃ মালেক বলেন, পর্যটন মৌসুমের কোনদিনই হোটেলের সিট ফাকা থাকে না। কিন্তু পর্যটক না আসায় হোটেল এখন প্রায় পুরোটাই ফাকা। অনেকে রুম বুকিং দিয়ে আবার তা বাতিল করে দিচ্ছে।
বনবিভাগ ও পর্যটন ব্যবায়ীরা জানান, মুলত আগস্ট থেকে মে মাস পর্যন্ত হলো সুন্দরবনের পর্যটন মৌসুম। বিগত বছরের তুলনায় চলতি ১৩-১৪ইং অর্থ বছরে সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন খুবই কম, যা অভাবনীয়। মৌসুমের প্রতিদিন শুধু সুন্দরবনের করমজল পর্যটন কেন্দ্রে প্রায় ৫/৭ হাজার দর্শনার্থীদের আগমন ঘটে থাকে। কিন্তু চলতি মৌসুমের ৬ মাস অতিবাহিত হলেও এ পর্যটন কেন্দ্রে স্বল্প কয়েকজন পর্যটকদের আগমন ঘটেছে। আর এ মৌসুমের শুক্রবার করমজলে সবচেয়ে বেশি পর্যটন এসেছে।
করমজল পর্যটন কেন্দ্রের ইনচার্জ আঃ রব বলেন, চলতি মৌসুমে শুক্রবার এ কেন্দ্রে দুই থেকে আড়াই হাজার দর্শনার্থী এসেছে। তাতে রাজস্ব আদায় হয়েছে ৪৪/৪৫ হাজার টাকা।
যেখানে প্রতিদিনি ৫/৭ হাজার পর্যটক আসে সেখানে সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন একেবারে নেই বললেই চলে। শুক্রবার কিছু লোকজন হলে শনিবার দুপুর পর্যন্ত কোন লোকই যায়নি সেখানে। সুন্দরবনে পর্যটকদের আগমন কমে যাওয়ার বিষয়ে এ বন কর্মকর্তা আরো বলেন, মানুষের মধ্য থেকে হরতাল-অবরোধের ভয়ভীতি কাটেনি এবং দেশের পরিস্থিতি পুরোপুরি ভালো না থাকলে কেউ ভ্রমণে আসতে চায় না।
এ বিষয়ে পর্যটন ব্যবসায়ী দি সাউদার্ন ট্যুরস’র মালিক মিজানুর রহমান মিজান বলেন, হরতাল-অবরোধের প্রভাব সাধারণ মানুষ এবং বিদেশীদের মধ্যে অনেক দিন ধরে থাকে, যার ফলে সুন্দরবনে পর্যটকদের আনাগোনা কম। আর পর্যটক না আসায় চলতি মৌসুমের ৬ মাসে আমার ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা লোকসান হয়েছে। এছাড়া পর্যটক আসলে বনবিভাগও রাজস্ব পায় তারাও তা পাচ্ছে না।
বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের হোটেল পশুর’র ইনফরন্ট ম্যানেজার আঃ মালেক বলেন, পর্যটন মৌসুমের কোনদিনই হোটেলের সিট ফাকা থাকে না। কিন্তু পর্যটক না আসায় হোটেল এখন প্রায় পুরোটাই ফাকা। অনেকে রুম বুকিং দিয়ে আবার তা বাতিল করে দিচ্ছে।
