গত অমাবশ্যায় রাড়ুলী মালো পাড়া, দাশ পাড়া, বারুই পাড়ায় কপোতাক্ষের উপচে
পড়া পানি ও নদী ভাঙনে প্রায় ২ হাজার মানুষ পানিতে ভাসছে। মালো পাড়ার বাঁধ
ভেঙে জোয়ারের পানি ঢুকে নষ্ট হয়েছে মৌসুমী আমনের শত শত বিঘা জমির বীজতলা। ক্ষতি হয়েছে ৩০/৪০টি পানের বরজ, যার মূল্য ১০ লক্ষাধিক।
গরু, ছাগল, হাঁস মুরগী মরেছে অগনিত। লোনা পানিতে ফসলের ক্ষতিসহ বাগান বাড়ী
হুমকির মুখে। প্রতি বছর এই একই সময়ে একই স্থান থেকে নদী ভাঙনে ক্ষতি সাধন
হয়ে আছে। কর্তৃপক্ষ নাম মাত্র সংস্কার করে। বর্তমান ওই তিন এলাকার মানুষ
মানবেতর জীবন কাটাচ্ছে।
মালো পাড়ার অচিন্ত বিশ্বাস, সুশান্ত বিশ্বাস এর পাঁকা ঘর দেওয়াল ফেটে নদী গর্ভে গেলেও যাওয়ার জায়গা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাচা করে ঐ স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। এলাকার জোয়ারের পানিতে সৃষ্ট জলবদ্ধতায় এক বিভিষিকাময় পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এলাকার পানি বন্ধি মানুষ সরকার ও সংসদ সদস্য এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এলাকাবাসী এ প্রতিনিধিকে জানান, এই মুহুর্তে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। নইলে আগামী পূর্ণিমার গোনে ঐ ভাঙন দিয়ে লোনা পানি ঢুকে গোটা রাড়ুলী ইউনিয়ন তলিয়ে যাবে। আবারো তাদের ঘরবাড়ী ছেড়ে উঁচু রাস্তার উপর অথবা অন্য কোথাও।
হাজার হাজার বিঘা জমির ফসল জোয়ারের লোনা পানি জলবদ্ধতায় গ্রাস করবে। শত শত শিক্ষার্থীর লেখাপড়া থমকে যাবে। লন্ডভন্ড হয়ে ধংসস্তুপে পরিনত হবে গোটা রাড়ুলী ইউনিয়ন।
মালো পাড়ার অচিন্ত বিশ্বাস, সুশান্ত বিশ্বাস এর পাঁকা ঘর দেওয়াল ফেটে নদী গর্ভে গেলেও যাওয়ার জায়গা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাচা করে ঐ স্থানে আশ্রয় নিয়েছে। এলাকার জোয়ারের পানিতে সৃষ্ট জলবদ্ধতায় এক বিভিষিকাময় পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে। এলাকার পানি বন্ধি মানুষ সরকার ও সংসদ সদস্য এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হকের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এলাকাবাসী এ প্রতিনিধিকে জানান, এই মুহুর্তে সরকারের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। নইলে আগামী পূর্ণিমার গোনে ঐ ভাঙন দিয়ে লোনা পানি ঢুকে গোটা রাড়ুলী ইউনিয়ন তলিয়ে যাবে। আবারো তাদের ঘরবাড়ী ছেড়ে উঁচু রাস্তার উপর অথবা অন্য কোথাও।
হাজার হাজার বিঘা জমির ফসল জোয়ারের লোনা পানি জলবদ্ধতায় গ্রাস করবে। শত শত শিক্ষার্থীর লেখাপড়া থমকে যাবে। লন্ডভন্ড হয়ে ধংসস্তুপে পরিনত হবে গোটা রাড়ুলী ইউনিয়ন।