পাইকগাছায় শিববাটী ব্রীজের টোল অফিস ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল
পরিদর্শন করেছে। রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে স্থানীয় বাস শ্রমিকরা এ ঘটনা
ঘটায় বলে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে।
জানা গেছে, ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় কয়রা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা গামী ঢাকা মেট্রো-জ-১১-৩১০২ নং আনন্দ সিলকী পরিবহন শিববাটী ব্রীজ অতিক্রম করাকালে টোলের টাকা দেয়ার সময় টোল আদায়কারীদের সাথে ড্রাইভার মিজানুর রহমানের বিরোধ সৃষ্টি হয়। বিরোধকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ড্রাইভার টোল আদায়কারী একজনকে লাঞ্ছিত করে এবং সাথে সাথে জিরো পয়েন্টে অবস্থানরত স্থানীয় বাস শ্রমিকদের খবর দেয়।
পরে বাসশ্রমিকরা দু’টি টোল অফিস ঘর, লাইট পোষ্ট ও বেরীকেট ভাংচুর করে বলে টোল ঘরের ম্যানেজার আল-আমিন জানান। পরে খবর পেয়ে থানাপুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মিনারুল জানান, সরকারি নির্ধারিত রেট অনুযায়ী ড্রাইভাররা বাসের যাওয়া-আসা পারাপার মূল্য ২৮০ টাকার স্থলে ২৫০ টাকা এবং মিনিবাস কোষ্টারের ১৪০ টাকার স্থলে ৮০ টাকা দিয়ে আসছে। তারা একদিকে কম ভাড়া দেয়, অন্যদিকে এ নিয়ে প্রতিনিয়ত বিরোধ সৃষ্টি করে। এরই সুত্র ধরে স্থানীয় বাস শ্রমিকরা ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে।
ড্রাইভার মিজানুর রহমান জানান, টোলের টাকা দেয়ার পর টোলের লোকজন ইচ্ছা করেই ফিরতি টাকা দিতে বিলম্ব করছিল। এ সময় দ্রুত টাকা চাইতে গেলে টোলের লোক তাকে গাড়ি থেকে টেনে নিয়ে মারপিট করে।
এ ধরনের খবর পেয়ে তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থলে থানা পুলিশকে পাঠানো হয় বলে ওসি শিকদার আককাস আলী জানান।
জানা গেছে, ঘটনার দিন সন্ধ্যার সময় কয়রা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকা গামী ঢাকা মেট্রো-জ-১১-৩১০২ নং আনন্দ সিলকী পরিবহন শিববাটী ব্রীজ অতিক্রম করাকালে টোলের টাকা দেয়ার সময় টোল আদায়কারীদের সাথে ড্রাইভার মিজানুর রহমানের বিরোধ সৃষ্টি হয়। বিরোধকে কেন্দ্র করে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে ড্রাইভার টোল আদায়কারী একজনকে লাঞ্ছিত করে এবং সাথে সাথে জিরো পয়েন্টে অবস্থানরত স্থানীয় বাস শ্রমিকদের খবর দেয়।
পরে বাসশ্রমিকরা দু’টি টোল অফিস ঘর, লাইট পোষ্ট ও বেরীকেট ভাংচুর করে বলে টোল ঘরের ম্যানেজার আল-আমিন জানান। পরে খবর পেয়ে থানাপুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আসে।
এ ব্যাপারে ঠিকাদার মিনারুল জানান, সরকারি নির্ধারিত রেট অনুযায়ী ড্রাইভাররা বাসের যাওয়া-আসা পারাপার মূল্য ২৮০ টাকার স্থলে ২৫০ টাকা এবং মিনিবাস কোষ্টারের ১৪০ টাকার স্থলে ৮০ টাকা দিয়ে আসছে। তারা একদিকে কম ভাড়া দেয়, অন্যদিকে এ নিয়ে প্রতিনিয়ত বিরোধ সৃষ্টি করে। এরই সুত্র ধরে স্থানীয় বাস শ্রমিকরা ভাংচুরের ঘটনা ঘটিয়েছে।
ড্রাইভার মিজানুর রহমান জানান, টোলের টাকা দেয়ার পর টোলের লোকজন ইচ্ছা করেই ফিরতি টাকা দিতে বিলম্ব করছিল। এ সময় দ্রুত টাকা চাইতে গেলে টোলের লোক তাকে গাড়ি থেকে টেনে নিয়ে মারপিট করে।
এ ধরনের খবর পেয়ে তাৎক্ষনিকভাবে ঘটনাস্থলে থানা পুলিশকে পাঠানো হয় বলে ওসি শিকদার আককাস আলী জানান।