''যে দেশে মেঘ হলেই বিদ্যুৎ চলে যায়, সে দেশে ঝড় হলে এক সপ্তাহ বিদ্যুৎ
থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক, অস্বাভাবিক কোন কিছুই নয় ! বিদ্যুৎ বিভাগ একটি
জনগুরুত্বপূর্ণূ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান হলেও জনগণের কাছে এদের কোন জবাবদিহিতা
নেই। ফলে, প্রতিনিয়ত বিদ্যুৎ নিয়ে জনভোগান্তি বেড়েই চলেছেই।'' কাল বৈশাখী
ঝড়ের কারণে পাইকগাছার গত ৫ দিনে বিপর্যস্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থা প্রসঙ্গে গ্রাহক হারুন-অর-রশিদ এ ধরণের অভিমত ব্যক্ত করেন।
অপরদিকে পুরাতন ও লংওয়ে বিদ্যুৎ লাইন, দুর্বল ব্যবস্থাপনা ও জনবল সংকটের কারণে এ ধরণের পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে বলে সচেতন নাগরিকরা মনে করছেন। উল্লেখ্য, টানা ৩ দিনের কাল বৈশাখী ঝড়ে গত মঙ্গলবার হতে শনিবার পর্যন্ত ৫ দিন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পাইকগাছার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা।
প্রসঙ্গতঃ গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাল বৈশাখী ঝড় আঘাত হানলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। পরের দিন বুধবার বিকালে সংযোগ চালু হলেও দু’এক ঘণ্টা যেতে না যেতেই সন্ধ্যায় আবারও আঘাত হানে কাল বৈশাখী। ঝড়ে উপজেলার কয়েকটি স্থানের বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে ও উপড়ে যাওয়া বিপাকে পড়েন বিদ্যুৎ বিভাগ।
বৃহস্পতিবার বিকালে মেইন লাইন চালু করলেও বিচ্ছিন্ন থেকে যায় বিস্তীর্ণ এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। পল্লী বিদ্যুতের কয়েকটি টিম রাত দিন চেষ্টা করে যখন সম্পূর্ণ সংযোগ চালু করেছেন ঠিক তখনই শুক্রবার সন্ধ্যায় পুনরায় আঘাত হানে কাল বৈশাখী।
শনিবার কিছুক্ষণের জন্য পুনঃরায় সংযোগ চালু করলেও বিনা মেঘে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। এভাবেই বার বার আঘাত হানার ফলে কাল বৈশাখীর কাছে পরাস্ত হচ্ছে পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগ।
গত ৫ দিনে বিপর্যস্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ব্যবসা বাণিজ্য থেকে শুরু করে ভেঙ্গে পড়েছে তথ্য সংযোগ ব্যবস্থা। বন্ধ হয়ে গেছে সকল মিল, কল-কারখানা ও আইস ফ্যাক্টরী। রিচার্জের অভাবে অধিকাংশ মোবাইল বন্ধ হয়ে গেলেও বিকল্প ব্যবস্থায় কিছু কিছু মোবাইল চার্জ করা গেলেও নেটওয়ার্ক না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় বাংলালিংক মোবাইল অপারেটর গ্রাহকদের।
এ ব্যাপারে পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক কমিটির সাবেক পরিচালক ডাঃ আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, পুরাতন ও বিদ্যুৎ লাইন লংওয়ে হওয়ার কারণে যে কোন কারণে ত্র“টি দেখা দিলে তা চিহিত করতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। এ জন্য তিনি পুরাতন লাইন পরিবর্তন করে নতুন লাইন স্থাপনের দাবী জানান। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ জানান, শনিবার সংযোগ চালু করা গেলেও নতুন করে ত্রুটি দেখা দেয়ায় বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা কখন চালু করা হবে এ ব্যাপারে তিনি কিছু বলতে পারেননি।
অপরদিকে পুরাতন ও লংওয়ে বিদ্যুৎ লাইন, দুর্বল ব্যবস্থাপনা ও জনবল সংকটের কারণে এ ধরণের পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে বলে সচেতন নাগরিকরা মনে করছেন। উল্লেখ্য, টানা ৩ দিনের কাল বৈশাখী ঝড়ে গত মঙ্গলবার হতে শনিবার পর্যন্ত ৫ দিন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে পাইকগাছার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা।
প্রসঙ্গতঃ গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কাল বৈশাখী ঝড় আঘাত হানলে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। পরের দিন বুধবার বিকালে সংযোগ চালু হলেও দু’এক ঘণ্টা যেতে না যেতেই সন্ধ্যায় আবারও আঘাত হানে কাল বৈশাখী। ঝড়ে উপজেলার কয়েকটি স্থানের বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙ্গে ও উপড়ে যাওয়া বিপাকে পড়েন বিদ্যুৎ বিভাগ।
বৃহস্পতিবার বিকালে মেইন লাইন চালু করলেও বিচ্ছিন্ন থেকে যায় বিস্তীর্ণ এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। পল্লী বিদ্যুতের কয়েকটি টিম রাত দিন চেষ্টা করে যখন সম্পূর্ণ সংযোগ চালু করেছেন ঠিক তখনই শুক্রবার সন্ধ্যায় পুনরায় আঘাত হানে কাল বৈশাখী।
শনিবার কিছুক্ষণের জন্য পুনঃরায় সংযোগ চালু করলেও বিনা মেঘে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা। এভাবেই বার বার আঘাত হানার ফলে কাল বৈশাখীর কাছে পরাস্ত হচ্ছে পল্লী বিদ্যুৎ বিভাগ।
গত ৫ দিনে বিপর্যস্ত বিদ্যুৎ ব্যবস্থায় ব্যবসা বাণিজ্য থেকে শুরু করে ভেঙ্গে পড়েছে তথ্য সংযোগ ব্যবস্থা। বন্ধ হয়ে গেছে সকল মিল, কল-কারখানা ও আইস ফ্যাক্টরী। রিচার্জের অভাবে অধিকাংশ মোবাইল বন্ধ হয়ে গেলেও বিকল্প ব্যবস্থায় কিছু কিছু মোবাইল চার্জ করা গেলেও নেটওয়ার্ক না থাকায় ভোগান্তিতে পড়তে হয় বাংলালিংক মোবাইল অপারেটর গ্রাহকদের।
এ ব্যাপারে পল্লী বিদ্যুৎ গ্রাহক কমিটির সাবেক পরিচালক ডাঃ আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, পুরাতন ও বিদ্যুৎ লাইন লংওয়ে হওয়ার কারণে যে কোন কারণে ত্র“টি দেখা দিলে তা চিহিত করতে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হয়। এ জন্য তিনি পুরাতন লাইন পরিবর্তন করে নতুন লাইন স্থাপনের দাবী জানান। পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির প্রকৌশলী আব্দুল লতিফ জানান, শনিবার সংযোগ চালু করা গেলেও নতুন করে ত্রুটি দেখা দেয়ায় বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ ব্যবস্থা কখন চালু করা হবে এ ব্যাপারে তিনি কিছু বলতে পারেননি।