কপিলমুনি ও আশপাশ এলাকায় ভরা মৌসুমে ডিজেল
সংকটে পড়েছেন বোরো চাষীরা। তবে এমন সংকটের মূল কারন কি তা জানা না গেলেও
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন টানা হরতালের কারণে ডিজেল সংকটে পড়েছে তারা।
অন্যদিকে চাষীরা বলছেন অতিমুনাফা লোভীরা হরতালের অযুহাত দেখিয়ে অধিক মুনাফা লুটে নিচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, গত কয়েকদিনের টানা হরতালের কারনে বানিজ্যিক উপ-শহর কপিলমুনি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম হুহু করে বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাব পড়েছে বোরো আবাদের উপর। বোরো উৎপাদনে সেচ এর প্রধান উপাদান ডিজেল এখন শুন্যের কোটায়। যা বাজারের কোথাও পাচ্ছেননা সংশ্লিষ্ট কৃষকরা।
কৃষক ইউলাদ গোলদার জানান, মঙ্গলবার বাজার ঘুরে কোথাও ডিজেল মেলেনি। অনেক ব্যবসায়ী গোপনে অধিক মুল্যে ডিজেল সরবরাহ ও বিক্রি করছে।
এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, টানা হরতালের কারনে তারা ডিজেল আমদানী করতে পারেনি। এমতাবস্থায় ভরা মৌসুমে এসে ডিজেল সংকটের কবলে পড়েছেন এলাকার বোরো চাষীরা।
অন্যদিকে চাষীরা বলছেন অতিমুনাফা লোভীরা হরতালের অযুহাত দেখিয়ে অধিক মুনাফা লুটে নিচ্ছে। খোঁজ নিয়ে জানাগেছে, গত কয়েকদিনের টানা হরতালের কারনে বানিজ্যিক উপ-শহর কপিলমুনি নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম হুহু করে বৃদ্ধি পায়। যার প্রভাব পড়েছে বোরো আবাদের উপর। বোরো উৎপাদনে সেচ এর প্রধান উপাদান ডিজেল এখন শুন্যের কোটায়। যা বাজারের কোথাও পাচ্ছেননা সংশ্লিষ্ট কৃষকরা।
কৃষক ইউলাদ গোলদার জানান, মঙ্গলবার বাজার ঘুরে কোথাও ডিজেল মেলেনি। অনেক ব্যবসায়ী গোপনে অধিক মুল্যে ডিজেল সরবরাহ ও বিক্রি করছে।
এ ব্যাপারে ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, টানা হরতালের কারনে তারা ডিজেল আমদানী করতে পারেনি। এমতাবস্থায় ভরা মৌসুমে এসে ডিজেল সংকটের কবলে পড়েছেন এলাকার বোরো চাষীরা।