পাইকগাছা
উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসের উপ-সহকারী কর্মকর্তা মোঃ আব্দুর রশিদের বিরুদ্ধে
আদালতে ঘুষ, দুর্নীতি, অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা সহ প্রতারণতার অভিযোগে মামলা
হয়েছে। বিজ্ঞ আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে ওসি, পাইকগাছা থানাকে তদন্ত করে
প্রতিবেদন দেয়ার আদেশ দিয়েছে।
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ঘোষাল গ্রামের মৃত কওসার আলী গাজীর পুত্র শওকত গাজী গংরা ঘোষাল মৌজার এস,এ ৬২ খতিয়ানের মালিকের নিকট থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলিলে জমি খরিদ করেন। কিন্তু বর্তমান চলমান জরিপে সরজ আলী গাজী ও সাইফুল ইসলাম গংদের নামে রেকর্ড হয়। যার ডিপি নং ২৭১ও ২৭৬। উক্ত ডিপিতে ৩১ ধারা মোতাবেক শওকত গাজী গং বাদী হয়ে আফিল কেচ করেন যার নং ২৯২৯৩/১১, ২৯২৯৪/১১,২৯২৯৫/১১। বিবাদী থাকেন শরজ আলী গাজী ও সাইফুল ইসলাম গংরা। উক্ত আফিল কেচ গুলো শওকত আলীর পুত্র মামুন গাজী পরিচালনা করে আসছিলেন। আফিল কেচের শুনানী বিভিন্ন তারিখে অনুষ্টিত হয়। বাদীকে হয়রানীর একপর্যায অফিসার আব্দুর রশিদ, মামুন গাজীর কাছে মোটা অংকের ঘুষ দাবী করেন। মামুন গাজী অফিসার আঃ রশিদকে মামলা রায় বাদীর পক্ষে নেযার জন্য বিভিন্ন সময় ২৬ হাজার টাকা ঘুষ প্রদান করেন। কিন্তু সুচতুর সেটেলমেন্ট অফিসার আঃ রশিদ বিবাদীদের কাছ থেকে দিগুন ঘুষের টাকা নিয়ে তাদের কে রায় দেন। মামুন গাজী গত ২০ ফেব্রয়ারী ঘুষের টাকা চাইতে গেলে বিবিন্ন হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। মামুন গাজী এ সব বিষয নিয়ে পাইকগাছা উপজেলা সিনিয়র জুডিশিযাল ম্যজিষ্ট্রেট আদালতে গত বুধবার মামলা করে। যার নং সিআর-৯৩/১৩। অফিসার আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাদী অহেতুক অন্যায়ভাবে আমাকে হয়রানি করার মানসে উক্ত মামলা করেছে।
সূত্র: http://www.banglapost24.com/ archives/111871
মামলা সূত্রে জানা যায়, উপজেলার ঘোষাল গ্রামের মৃত কওসার আলী গাজীর পুত্র শওকত গাজী গংরা ঘোষাল মৌজার এস,এ ৬২ খতিয়ানের মালিকের নিকট থেকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দলিলে জমি খরিদ করেন। কিন্তু বর্তমান চলমান জরিপে সরজ আলী গাজী ও সাইফুল ইসলাম গংদের নামে রেকর্ড হয়। যার ডিপি নং ২৭১ও ২৭৬। উক্ত ডিপিতে ৩১ ধারা মোতাবেক শওকত গাজী গং বাদী হয়ে আফিল কেচ করেন যার নং ২৯২৯৩/১১, ২৯২৯৪/১১,২৯২৯৫/১১। বিবাদী থাকেন শরজ আলী গাজী ও সাইফুল ইসলাম গংরা। উক্ত আফিল কেচ গুলো শওকত আলীর পুত্র মামুন গাজী পরিচালনা করে আসছিলেন। আফিল কেচের শুনানী বিভিন্ন তারিখে অনুষ্টিত হয়। বাদীকে হয়রানীর একপর্যায অফিসার আব্দুর রশিদ, মামুন গাজীর কাছে মোটা অংকের ঘুষ দাবী করেন। মামুন গাজী অফিসার আঃ রশিদকে মামলা রায় বাদীর পক্ষে নেযার জন্য বিভিন্ন সময় ২৬ হাজার টাকা ঘুষ প্রদান করেন। কিন্তু সুচতুর সেটেলমেন্ট অফিসার আঃ রশিদ বিবাদীদের কাছ থেকে দিগুন ঘুষের টাকা নিয়ে তাদের কে রায় দেন। মামুন গাজী গত ২০ ফেব্রয়ারী ঘুষের টাকা চাইতে গেলে বিবিন্ন হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন। মামুন গাজী এ সব বিষয নিয়ে পাইকগাছা উপজেলা সিনিয়র জুডিশিযাল ম্যজিষ্ট্রেট আদালতে গত বুধবার মামলা করে। যার নং সিআর-৯৩/১৩। অফিসার আব্দুর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাদী অহেতুক অন্যায়ভাবে আমাকে হয়রানি করার মানসে উক্ত মামলা করেছে।
সূত্র: http://www.banglapost24.com/