নুন্যতম বাজেট নিয়ে কপিলমুনি বাজার উন্নয়ন কাজ
এগিয়ে চলেছে। বরাদ্ধ সীমিত হওয়ায় এ কাজ সমাপ্ত হবে কি না? তা নিয়ে রীতিমত
সংশয় দেখা দিয়েছে। এদিকে বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ইউপি
চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু’র এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন
ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী। তাদের দাবী রাজস্ব আয়ে সুনাম অর্জনকারী কপিলমুনি
বাজার উন্নয়নের ক্ষেত্রে এলাকার সংসদ এড সোহরাব আলী সানা এগিয়ে আসবেন।
জানা যায়, কপোতাক্ষ নদের অকাল মৃত্যুতে বৃহৎ এ বাজারের জায়গা নিচু হয়ে
গিয়ে প্রায় ৪/৫ বছর যাবৎ ব্যবসায়ীরা নানা সমস্যার সম্মুখিন হয়ে আসছেন। যা
নিয়ে বিভিন্ন পত্রিকায় ধারা বাহিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু টনক
নড়েনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। সর্বশেষ বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি ও
ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু পরিষদের সাড়ে ১৬ টন চাউল বাজেট দিয়েই
শুরু করেন বাজার উঁচু করনের কাজ। এরপর বাজারের ব্যবসায়ীদের সার্থে এগিয়ে
আসেন উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশিদুজ্জামান। তিনি বাজারের উন্নয়নে সাড়ে ১০ টন
চাউল বাজেট প্রদান করেন।
অথচ ড্রেনেজ সংস্কার, চাঁদনী ও বাজার উঁচু করনে নুন্যতম বাজেট বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু। তিনি বলেন, এ কাজ শেষ হতে প্রায় ৩৫/৪০ লাখ টাকা প্রয়োজন তবুও কাজ শুরু করেছি। তিনি কাজের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, বাজার উঁচু করতে প্রায় ১ লাখ ৭০/৮০ হাজার ঘনফুট মাটির প্রয়োজন। যা পার্শ্ববর্তী মরা কপোতাক্ষ নদী কেটে মাটি বের করে নিতে হচ্ছে। এরপর ভ্যানযোগে বাজারের মধ্যেবর্তী নিচু জায়গায় ফেলতে হচ্ছে। তবে পুরো কাজ সম্পন্ন করতে সরকারী পৃষ্টপোশকতা ছাড়া সম্ভবপর না বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, এ বছর হাট বাজার বিক্রি করে সরকার ১৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। এমতাবস্থায় বাজারের সার্বিক উন্নয়ন সাধিত হলে আগামীতে এর তুলনায় অনেক বেশী রাজস্ব আদায় সম্ভব হবে। এ ব্যাপারে সরকারের পৃষ্টপোশকতা দাবী করেন তিনি। একইভাবে এলাকার মানুষের স্বার্থে ও বাজারের সার্বিক উন্নয়নকল্পে এলাকার সংসদ এড. সোহরাব আলী সানার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী।
অথচ ড্রেনেজ সংস্কার, চাঁদনী ও বাজার উঁচু করনে নুন্যতম বাজেট বলে জানান ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু। তিনি বলেন, এ কাজ শেষ হতে প্রায় ৩৫/৪০ লাখ টাকা প্রয়োজন তবুও কাজ শুরু করেছি। তিনি কাজের বর্ণনা দিতে গিয়ে বলেন, বাজার উঁচু করতে প্রায় ১ লাখ ৭০/৮০ হাজার ঘনফুট মাটির প্রয়োজন। যা পার্শ্ববর্তী মরা কপোতাক্ষ নদী কেটে মাটি বের করে নিতে হচ্ছে। এরপর ভ্যানযোগে বাজারের মধ্যেবর্তী নিচু জায়গায় ফেলতে হচ্ছে। তবে পুরো কাজ সম্পন্ন করতে সরকারী পৃষ্টপোশকতা ছাড়া সম্ভবপর না বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, এ বছর হাট বাজার বিক্রি করে সরকার ১৬ লাখ ৬৫ হাজার টাকা রাজস্ব আদায় করেছে। এমতাবস্থায় বাজারের সার্বিক উন্নয়ন সাধিত হলে আগামীতে এর তুলনায় অনেক বেশী রাজস্ব আদায় সম্ভব হবে। এ ব্যাপারে সরকারের পৃষ্টপোশকতা দাবী করেন তিনি। একইভাবে এলাকার মানুষের স্বার্থে ও বাজারের সার্বিক উন্নয়নকল্পে এলাকার সংসদ এড. সোহরাব আলী সানার হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ব্যবসায়ীসহ এলাকাবাসী।