জৈষ্ঠ
মাসের তীব্র দাবদাহের মধ্যে গত কয়েকদিনের টানা বর্ষনে কর্মহীন হয়ে পড়েছে
নিন্ম আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। তলিয়ে গেছে রাস্তাঘাট, স্কুল, মৎস্যঘেরসহ
ফসলি জমি। এতেকরে কপিলমুনিসহ পার্শ্ববর্তী এলাকার জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে
পড়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত থেকে থেকে বৃষ্টি আর মৃদু হাওয়া বইছিল
এলাকাজুড়ে। তবে আবহাওয়ার এমন বৈরীতা সম্পর্কে বিশ্লেষকদের প্রাথমিক ধারণা যে পরিবেশ বিপর্যয়ের ফলে এমনটি সৃষ্টি হয়েছে।
জানা গেছে, আবহাওয়ার নিন্মচাপের ফলে গত এক সপ্তাহ ধরে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার সর্বত্র থেকে থেকে হালকা বৃষ্টি ও মৃদু হাওয়া বইতে শুরু করে। এরপর গত দু’দিন যাবৎ মাঝারী থেকে ভারী বর্ষন শুরু হয়। এতেকরে উপজেলার সর্বত্র পুকুর, ডোবা, খালবিল, জলাশয়, এমনকি রাস্তাঘাট তলিয়ে গিয়ে একাকার হয়ে যায়। উপজেলার গুরুত্বপূর্ন বানিজ্যিক উপশহর কপিলমুনি এর ব্যাতিক্রম ঘটেনি। এমতাবস্থায় এলাকার অনেক স্কুল ও ফসলিজমি তলিয়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টির কারনে কৃষকের বোরো ধান এখনও পর্যন্ত জমিতে পড়ে আছে। সাদাসোনা খ্যাত চিংড়ি ঘেরের অবস্থা একই রকম। মৎস্য ঘেরের বাধ ছেপে সর্বত্র একাকার হয়ে গেছে। এদিকে বিরামহীন বৃষ্টির কারনে কাজে বের হতে পারেনি নিন্ম আয়ের মানুষ। একপ্রকার কর্মহীন হয়ে পড়েছে সকল পেশাজীবি মানুষ। সারাদিন বৃষ্টি আর বৃষ্টির মধ্যে বেরুবার চেষ্টা করেও আটকে পড়তে হয়েছে অনেকবার। এমনি অবস্থায় আবহাওয়ার বৈরীতা নিয়ে বিশ্লেষকদের ধারনা এ বছর আগাম বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। যে কারনে ভরা মৌসুমে বৃষ্টিপাত না হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী। তবে ধারনা করা হচ্ছে, আগাম বৃষ্টিপাতের ফলে ভরা মৌসুমে বৃষ্টিপাত না হওয়ার আশংকা রয়েছে। যা আমন ধান উৎপাদনের উপর প্রভাব পড়তে পারে!
জানা গেছে, আবহাওয়ার নিন্মচাপের ফলে গত এক সপ্তাহ ধরে খুলনার পাইকগাছা উপজেলার সর্বত্র থেকে থেকে হালকা বৃষ্টি ও মৃদু হাওয়া বইতে শুরু করে। এরপর গত দু’দিন যাবৎ মাঝারী থেকে ভারী বর্ষন শুরু হয়। এতেকরে উপজেলার সর্বত্র পুকুর, ডোবা, খালবিল, জলাশয়, এমনকি রাস্তাঘাট তলিয়ে গিয়ে একাকার হয়ে যায়। উপজেলার গুরুত্বপূর্ন বানিজ্যিক উপশহর কপিলমুনি এর ব্যাতিক্রম ঘটেনি। এমতাবস্থায় এলাকার অনেক স্কুল ও ফসলিজমি তলিয়ে গিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বৃষ্টির কারনে কৃষকের বোরো ধান এখনও পর্যন্ত জমিতে পড়ে আছে। সাদাসোনা খ্যাত চিংড়ি ঘেরের অবস্থা একই রকম। মৎস্য ঘেরের বাধ ছেপে সর্বত্র একাকার হয়ে গেছে। এদিকে বিরামহীন বৃষ্টির কারনে কাজে বের হতে পারেনি নিন্ম আয়ের মানুষ। একপ্রকার কর্মহীন হয়ে পড়েছে সকল পেশাজীবি মানুষ। সারাদিন বৃষ্টি আর বৃষ্টির মধ্যে বেরুবার চেষ্টা করেও আটকে পড়তে হয়েছে অনেকবার। এমনি অবস্থায় আবহাওয়ার বৈরীতা নিয়ে বিশ্লেষকদের ধারনা এ বছর আগাম বৃষ্টিপাত শুরু হয়েছে। যে কারনে ভরা মৌসুমে বৃষ্টিপাত না হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশী। তবে ধারনা করা হচ্ছে, আগাম বৃষ্টিপাতের ফলে ভরা মৌসুমে বৃষ্টিপাত না হওয়ার আশংকা রয়েছে। যা আমন ধান উৎপাদনের উপর প্রভাব পড়তে পারে!