পাইকগাছায় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতিমালা
উপেক্ষা করে হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের (বিএড) নাম ব্যবহার
করে আউট ক্যাম্পাস খোলার অভিযোগ উঠেছে। বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা
গ্রহনের দাবী জানিয়েছে এলাকাবাসী।
সরেজমিন তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, সাতক্ষীরা সরকারী পাইনিয়ারের শিক্ষক
ইদ্রিস আলী (সবুজ), লক্ষ্মীখোলা কলেজিয়েটের মাধব আনন্দ, পাটকেলপোতা সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হাফিজ আল-আমিন নামে ৩ শিক্ষক সাতক্ষীরার
হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের নাম ব্যবহার করে পাইকগাছার ৪৫ নং
সরণখালী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আউট ক্যাম্পাস খোলে।
ঘটনার দিন শুক্রবার সকালে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে সংশ্লিষ্টরা কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বিএড পরীক্ষার কোচিং করানো হচ্ছে বলে জানালেও প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর কাছে হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের নাম ব্যবহার করা একটি করে প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। পরীক্ষার বিষয় ছিল সমাজিক বিজ্ঞান (নিয়ন্ত্রন) যার কোড নং-৩৬৯। এছাড়াও প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পাশে বই খুলে লিখতে দেখা যায়। এ ব্যাপারে পরীক্ষার্থী আলীম, কাকলী বাইন, শ্যামলী ও অঞ্জনা রাণী জানান তারা সকলেই হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থী। কলেজে যাতায়াতের খরচ বাঁচানোর জন্য কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রাইভেট ভাবে এ পরীক্ষা দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে শিক্ষক ইদ্রিস আলী (সবুজ) জানান, পরীক্ষার্থীরা সকলেই আত্মীয় স্বজন এজন্য তাদেরকে বিএড কোচিং করানো হচ্ছে। পাইকগাছায় কোন আউট ক্যাম্পাস খোলা হয়নি এবং উল্লেখিত শিক্ষকদের চেনেন না বলে হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ নাজিরুল ইসলাম জানান। তবে তিনি পাইকগাছার কয়েকজন শিক্ষার্থীর অন্য পরিচয়ে ভর্তির কথা স্বীকার করেন।
ঘটনার দিন শুক্রবার সকালে পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে সংশ্লিষ্টরা কয়েকজন শিক্ষার্থীকে বিএড পরীক্ষার কোচিং করানো হচ্ছে বলে জানালেও প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর কাছে হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের নাম ব্যবহার করা একটি করে প্রশ্নপত্র পাওয়া যায়। পরীক্ষার বিষয় ছিল সমাজিক বিজ্ঞান (নিয়ন্ত্রন) যার কোড নং-৩৬৯। এছাড়াও প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে পাশে বই খুলে লিখতে দেখা যায়। এ ব্যাপারে পরীক্ষার্থী আলীম, কাকলী বাইন, শ্যামলী ও অঞ্জনা রাণী জানান তারা সকলেই হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের শিক্ষার্থী। কলেজে যাতায়াতের খরচ বাঁচানোর জন্য কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রাইভেট ভাবে এ পরীক্ষা দিচ্ছে।
এ ব্যাপারে শিক্ষক ইদ্রিস আলী (সবুজ) জানান, পরীক্ষার্থীরা সকলেই আত্মীয় স্বজন এজন্য তাদেরকে বিএড কোচিং করানো হচ্ছে। পাইকগাছায় কোন আউট ক্যাম্পাস খোলা হয়নি এবং উল্লেখিত শিক্ষকদের চেনেন না বলে হাজী ওয়াজেদ আলী টিচার্স ট্রেনিং কলেজের অধ্যক্ষ নাজিরুল ইসলাম জানান। তবে তিনি পাইকগাছার কয়েকজন শিক্ষার্থীর অন্য পরিচয়ে ভর্তির কথা স্বীকার করেন।