স্বাধীনতার ৪২ বছরেও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক
বৃহত্তর খুলনার (পাইকগাছা-কয়রা-আশাশুনি) সাবেক এম.এন.এ শহীদ এম.এ গফুর এর
হত্যাকান্ডের বিচার হয়নি। বৃহস্পতিবার কতকটা দায়সারাভাবে তার নামে প্রতিষ্ঠিত পাইকগাছার শহীদ গফুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এক স্মরন সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
বিদ্যালয়ের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি প্রশান্ত মন্ডলের সভাপতিত্বে ও
প্রভাষক ময়নুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন
উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশীদুজ্জামান, বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী
অফিসার কাজী আতিয়ুর রহমান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার মোঃ আনিছুর রহমান, অধ্যক্ষ
রবিউল ইসলাম, উপজেলা মৎস্য সিনিয়র কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) এসএম
শহীদুল্লাহ, শহীদ এমএ গফুরের পুত্র আনোয়ার ইকবল মন্টু, অধ্যাপক আজহারুল
ইসলাম, কাউন্সিলর শেখ আনিছুর রহমান মুক্ত, প্রধান শিক্ষক নারায়ন চন্দ্র
শিকারী।
উল্লেখ্য, শহীদ এম.এ গফুর, ১৯২৫ সালে ৬ মে কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের হরিনগর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সহযোগী ,ভাষা আন্দোলন খুলনা জেলা কমিটির আহবাযক, পাইকগাছা, কয়রা ও আশাশুনির সাবেক এম.এন.এ ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। ১৯৭২ সালের এই দিনে সাতক্ষীরার আশাশুনি থেকে নৌ-পথে পাইকগাছায় আসার সময় কাটাখালী শাহাপাড়ার মধ্যবর্তী স্থানে দিবালোকে আত্ততায়ীর গুলিতে তিনি নিহত হন।
উল্লেখ্য, শহীদ এম.এ গফুর, ১৯২৫ সালে ৬ মে কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের হরিনগর গ্রামে জন্মগ্রহন করেন। তিনি ছিলেন বঙ্গবন্ধুর একান্ত সহযোগী ,ভাষা আন্দোলন খুলনা জেলা কমিটির আহবাযক, পাইকগাছা, কয়রা ও আশাশুনির সাবেক এম.এন.এ ও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক। ১৯৭২ সালের এই দিনে সাতক্ষীরার আশাশুনি থেকে নৌ-পথে পাইকগাছায় আসার সময় কাটাখালী শাহাপাড়ার মধ্যবর্তী স্থানে দিবালোকে আত্ততায়ীর গুলিতে তিনি নিহত হন।