পাইকগাছায় চিংড়ী চাষের জন্য খুবই পরিচিত।
অপরিকল্পিত চাষ ব্যবস্থাপনা, গুনগত মানসম্পন্ন পোনার অভাব, সনাতন পদ্ধতিতে
চিংড়ী চাষে ভাল উৎপাদন না পাওয়ায় প্রবনতা ছিল বেশি। ২০১২ সাল থেকে ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে ওয়াল্ড ফিস বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত এফটিএফ প্রকল্প চিংড়ী চাষীদের পাশে এসে দাড়ায়।
বিভিন্ন এলাকা থেকে চিংড়ী চাষীদের নিয়ে দল গঠনের মাধ্যমে আধুনিক ও
পরিবেশবান্ধব চিংড়ী চাষ ব্যবস্থাপনার উপর প্রশিক্ষন শুরু করে। এরই
ধারাবাহিকতায় চাষীরা সনাতন পদ্ধতির পরিবর্তে এম,টি,টি পদ্ধতিতে চিংড়ী চাষ
আরম্ভ করে। এমটিটি পদ্ধতিতে চিংড়ী চাষ করে চাষীরা এ বছর বিঘাপ্রতি (৩৩
শতাংশ) ৭৫-৮০ কেজি হারে চিংড়ী উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে।
চিংড়ী খামারগুলো পরিদর্শনকালে চাষীরা বলেন-অধিক চিংড়ী উৎপাদনের জন্য এম,টি,টি পদ্ধতি তথা আধুনিক পদ্ধতি চাষ করে তারা এখন অনেক লাভবান।
স্মরনখালী গ্রামের চাষী সোনাই সানা বলেন, এই প্রকল্পের কার্যক্রম যদি দীর্ঘ মেয়াদী হয় এবং চাষীরা যদি এম,টি,টি ততা আধুনিক পদ্ধতিতে চিংড়ী চাষ করি তাহলে আমার মত সকলেই ভাল উৎপাদন পাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে চাষীরা।
চিংড়ী খামারগুলো পরিদর্শনকালে চাষীরা বলেন-অধিক চিংড়ী উৎপাদনের জন্য এম,টি,টি পদ্ধতি তথা আধুনিক পদ্ধতি চাষ করে তারা এখন অনেক লাভবান।
স্মরনখালী গ্রামের চাষী সোনাই সানা বলেন, এই প্রকল্পের কার্যক্রম যদি দীর্ঘ মেয়াদী হয় এবং চাষীরা যদি এম,টি,টি ততা আধুনিক পদ্ধতিতে চিংড়ী চাষ করি তাহলে আমার মত সকলেই ভাল উৎপাদন পাবে এবং অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে চাষীরা।