অনেকেই
জানেন না প্রধানমন্ত্রীর বাস ভবন এর নাম কিভাবে গন ভবন হল। ১৮ই ডিসেম্বর
১৯৭১ সাল। স্বাধীন এবং সার্বভৌম দেশ হিসেবে সদ্য স্বীকৃতি পাওয়া দেশ
বাংলাদেশ। মোটামুটি একটা মন্ত্রীসভা তখন দাঁড় করানো গেছে। অস্থায়ী প্রধান
মন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদ।
তখন জনাব আসাদুজ্জামান এবং জনাব নুরুল কাদের প্রস্তাব করেন , যেহেতু প্রধান মন্ত্রী জনগণের প্রতিনিধি তাই তার বাসভবন জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সেহেতু এর নাম করন করা হোক গণভবন এবং প্রেসিডেন্ট এর বাসভবন বঙ্গভবন হিসেবে নাম করন করা হোক। সত্যি কার অর্থেই গণভবনে এবং বঙ্গভবনে ৭৫ পূর্ববর্তী সময় পর্যন্ত প্রবেশ উন্মুক্ত ছিল।
২৩ শে ডিসেম্বর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সকল রাষ্ট্রীয় কাজে ইংরেজি বাদ দিয়ে, বাংলা ভাষার প্রচলন করা। সত্যিকার অর্থে প্রশাসন সেদিন মুক্ত হয়েছিল বিদেশী ভাষার প্রকোপ থেকে।
এই দুটি ঘটনা আমারদের দুটো বিষয় শেখায়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হবার পেছনে যে মানুষগুলো ছিল তাদের দেশ প্রেম বোধ কতটা প্রখর হলে তারা এভাবে ভেবেছিলেন। আর আজকে আমরা গণভবনে দুর্নীতির ইতিহাস পাই। বাংলা ভাষা ব্যাবহার করতে লজ্জা বোধ করি, চৌকস প্রমাণে ইংরেজির বিকল্প নেই বলে ভ্রমে আঁটকে যাই।
Courtesy :: Foring Camelia
তখন জনাব আসাদুজ্জামান এবং জনাব নুরুল কাদের প্রস্তাব করেন , যেহেতু প্রধান মন্ত্রী জনগণের প্রতিনিধি তাই তার বাসভবন জনগণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। সেহেতু এর নাম করন করা হোক গণভবন এবং প্রেসিডেন্ট এর বাসভবন বঙ্গভবন হিসেবে নাম করন করা হোক। সত্যি কার অর্থেই গণভবনে এবং বঙ্গভবনে ৭৫ পূর্ববর্তী সময় পর্যন্ত প্রবেশ উন্মুক্ত ছিল।
২৩ শে ডিসেম্বর একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেয়া হয়েছিল। সকল রাষ্ট্রীয় কাজে ইংরেজি বাদ দিয়ে, বাংলা ভাষার প্রচলন করা। সত্যিকার অর্থে প্রশাসন সেদিন মুক্ত হয়েছিল বিদেশী ভাষার প্রকোপ থেকে।
এই দুটি ঘটনা আমারদের দুটো বিষয় শেখায়। বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা হবার পেছনে যে মানুষগুলো ছিল তাদের দেশ প্রেম বোধ কতটা প্রখর হলে তারা এভাবে ভেবেছিলেন। আর আজকে আমরা গণভবনে দুর্নীতির ইতিহাস পাই। বাংলা ভাষা ব্যাবহার করতে লজ্জা বোধ করি, চৌকস প্রমাণে ইংরেজির বিকল্প নেই বলে ভ্রমে আঁটকে যাই।
Courtesy :: Foring Camelia