কয়রায় অপহৃত এক স্কুল ছাত্রীকে ৭ দিন পর উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। ভিকটিম
মদিনাবাদ মডেল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণীর ছাত্রী। এ ব্যাপারে
ভিকটিমের মা বাদী হয়ে থানায় ৪ জনকে আসামী করে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে
মামলা করেন। মামলা নং-০৯। তাং ১৭/০৩/১৪ ইং। আসামীরা হলো মিজান (৪০), আফজাল
(৫৫), শামীম (৩০) ও স্বপ্না (৩০)।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ১নং কয়রা গ্রামের জনৈক ব্যক্তির স্কুল পড়ুয়া কন্যা গত ১০ মার্চ বিকেলে পান সুপারি কিনতে বাড়ির পার্শ্বস্থ দেউলিয়া বাজারে যায়। এ সময় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আসামীরা স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। বহু খোঁজাখুজি করে তাকে না পেয়ে ভিকটিমের মা থানায় অভিযোগ করেন।
থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ১৭ মার্চ স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষার জন্য পাঠান। পুলিশ গত ১৯ মার্চ ভিকটিমকে আদালতে সোপর্দ করলে বিজ্ঞ আদালত তাকে নিরাপদ হেফাজাতে প্রেরণ করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই হাফিজুর রহমান জানান, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। আসামীদের ধরার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
পুলিশ জানায়, উপজেলার ১নং কয়রা গ্রামের জনৈক ব্যক্তির স্কুল পড়ুয়া কন্যা গত ১০ মার্চ বিকেলে পান সুপারি কিনতে বাড়ির পার্শ্বস্থ দেউলিয়া বাজারে যায়। এ সময় পূর্ব পরিকল্পিতভাবে আসামীরা স্কুল ছাত্রীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। বহু খোঁজাখুজি করে তাকে না পেয়ে ভিকটিমের মা থানায় অভিযোগ করেন।
থানা পুলিশ অভিযান চালিয়ে গত ১৭ মার্চ স্কুল ছাত্রীকে উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষার জন্য পাঠান। পুলিশ গত ১৯ মার্চ ভিকটিমকে আদালতে সোপর্দ করলে বিজ্ঞ আদালত তাকে নিরাপদ হেফাজাতে প্রেরণ করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এস আই হাফিজুর রহমান জানান, মামলার তদন্ত কার্যক্রম চলছে। আসামীদের ধরার জন্য চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।