পাইকগাছা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ৪ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীসহ মোট ১১
প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হতে যাচ্ছে। মোট প্রদত্ত ভোটের আট ভাগের একভাগও
না পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত করবেন রিটার্নিং অফিসার। এদিকে পাইকগাছায় ৩টি পদে মোট ১৪ হাজার ৭৯৪টি ভোট বাতিল হয়েছে।
জামানত বাজেয়াপ্ত হওয়া চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন, উপজেলা জাতীয়
পার্টির সভাপতি ও চেয়ারম্যান প্রার্থী মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর, সিপিবি
সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী কৃষ্ণ পদ মন্ডল, স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান
প্রার্থী শেখ সোহরাওয়ার্দী ও জি এম আবদার রশীদ।
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুজিবর রহমান সানা, বিএনপির জি এ গফুর ও সামছুর রহমান পিন্টু, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের শাহজাহান সিরাজ সাজু এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মুজিবর রহমান। আর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাবেয়া হোসেন ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মাছুমা খাতুনের।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাইকগাছা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৩ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এর মধ্যে ২ হাজার ৯০৬টি ভোট বাতিল হয়। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এ্যাড. স.ম. বাবর আলী ৫৯ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামান ৩৮ হাজার ৩৭৮ ভোট পান।
চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো জাতীয় পার্টির মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর ৭ হাজার ৩৪২ ভোট, সিপিবির কৃষ্ণ পদ মন্ডল ৪ হাজার ৭৩২ ভোট, স্বতন্ত্র শেখ সোহরাওয়ার্দী ২০৬ ভোট এবং জি এম আবদার রশীদ ২২৫ ভোট পান।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৯ জন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৫২৪টি ভোট বাতিল হয়েছে। জামায়াতের মাওঃ কামাল হোসেন ৬০ হাজার ৪৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের টিকেন্দ্র নাথ মন্ডল পান ৩৫ হাজার ১৫৬ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুজিবর রহমান সানা ৭ হাজার ৫৫২ ভোট, বিএনপির জি এ গফুর ১ হাজার ৩৬৫ ভোট, বিএনপির সামছুর রহমান পিন্টু ৩২৫ ভোট, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের শাহজাহান সিরাজ সাজু ৯৮৪ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মুজিবর রহমান ২ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়েছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৪২টি। বাতিল হয়েছে ৭ হাজার ২৬৪টি ভোট। জামায়াতের শাহানারা খাতুন ৫৭ হাজার ৫৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের দীপ্তি চক্রবর্তী ৩৭ হাজার ৪৫৩ ভোট পান। এছাড়া বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাবেয়া হোসেন ৭ হাজার ২৪৩ ভোট ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মাছুমা খাতুন ৩ হাজার ৪২৬ ভোট পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।
এছাড়া ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুজিবর রহমান সানা, বিএনপির জি এ গফুর ও সামছুর রহমান পিন্টু, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের শাহজাহান সিরাজ সাজু এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মুজিবর রহমান। আর, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত বাজেয়াপ্ত হচ্ছে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাবেয়া হোসেন ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মাছুমা খাতুনের।
রিটার্নিং অফিসারের কার্যালয় থেকে জানা গেছে, পাইকগাছা উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ১ লাখ ৮৫ হাজার ৬০৩ জন ভোটারের মধ্যে ১ লাখ ১৩ হাজার ৯৩ জন তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এর মধ্যে ২ হাজার ৯০৬টি ভোট বাতিল হয়। বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এ্যাড. স.ম. বাবর আলী ৫৯ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের প্রার্থী মোঃ রশীদুজ্জামান ৩৮ হাজার ৩৭৮ ভোট পান।
চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো জাতীয় পার্টির মোস্তফা কামাল জাহাঙ্গীর ৭ হাজার ৩৪২ ভোট, সিপিবির কৃষ্ণ পদ মন্ডল ৪ হাজার ৭৩২ ভোট, স্বতন্ত্র শেখ সোহরাওয়ার্দী ২০৬ ভোট এবং জি এম আবদার রশীদ ২২৫ ভোট পান।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট দিয়েছেন ১ লাখ ১৩ হাজার ২৯ জন। এর মধ্যে ৪ হাজার ৫২৪টি ভোট বাতিল হয়েছে। জামায়াতের মাওঃ কামাল হোসেন ৬০ হাজার ৪৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের টিকেন্দ্র নাথ মন্ডল পান ৩৫ হাজার ১৫৬ ভোট।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে জামানত হারানো প্রার্থীদের মধ্যে আ’লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মুজিবর রহমান সানা ৭ হাজার ৫৫২ ভোট, বিএনপির জি এ গফুর ১ হাজার ৩৬৫ ভোট, বিএনপির সামছুর রহমান পিন্টু ৩২৫ ভোট, ইউনাইটেড কমিউনিস্ট লীগের শাহজাহান সিরাজ সাজু ৯৮৪ ভোট এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম মুজিবর রহমান ২ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়েছেন।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোট ভোট পড়েছে ১ লাখ ১২ হাজার ৯৪২টি। বাতিল হয়েছে ৭ হাজার ২৬৪টি ভোট। জামায়াতের শাহানারা খাতুন ৫৭ হাজার ৫৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ’লীগের দীপ্তি চক্রবর্তী ৩৭ হাজার ৪৫৩ ভোট পান। এছাড়া বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী রাবেয়া হোসেন ৭ হাজার ২৪৩ ভোট ও ওয়ার্কার্স পার্টির প্রার্থী মাছুমা খাতুন ৩ হাজার ৪২৬ ভোট পাওয়ায় তাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।