পাইকগাছায় হতাশাগ্রস্থ এক স্বামী তার স্ত্রী ও শিশু পুত্রকে ধারালো হাসুয়া
কাঁচি দিয়ে জবাই করে হত্যা করেছে। হত্যা করার পর ঘাতক স্বামী বিষপান করে
আত্মহত্যার চেষ্ঠা করে ব্যার্থ হয়। বর্তমানে ঘাতক পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার কপিলমুনি ইউনিয়নের
দক্ষিণ সলুয়া গ্রামে। পুলিশের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ ঘটনাস্থল পরিদর্শন
করেছেন।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দিন সোমবার রাতে সন্তোষ দাশ ফটিকের পুত্র দীপক দাশ (৪৫) অনেকটাই হতাশাগ্রস্থ হয়ে স্ত্রী সন্তানদের হত্যার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা মোতাবেক ঘটনার দিন রাতে স্ত্রী এবং পুত্র সন্তানকে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে দেয়। পরে তারা ঘুমিয়ে পড়লে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ধারালো হাসুয়া কাঁচি দিয়ে হতাশাগ্রস্থ দীপক তার স্ত্রী অনিমা দাশ (৩০) ও পুত্র সজিব দাশ (৮) কে জবাই করে হত্যা করে। অনিমা দাশ তালা থানার ঘোষনগর গ্রামের মৃত নিরাপদ দাশের মেয়ে।
পরে সে বিষপান করে আত্মহত্যা করার চেষ্ঠা করলে স্থানীয় লোকজন রাতেই তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে সে পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এদিকে ঘটনার দিন রাতে শিশু কন্যা প্রিয়াংকা (১২) তার দাদীর নিকট অবস্থান করায় বেঁচে যায়।
মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) এসএম শফিউল্লাহ ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ উদ্ধার পূর্বক ময়নাতদন্তের প্রেরণ করেন। হতাশাগ্রস্থ হয়ে স্বামী দীপক দাশ এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ওসি (তদন্ত) কাজী কামাল হোসেন জানান।
থানা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার দিন সোমবার রাতে সন্তোষ দাশ ফটিকের পুত্র দীপক দাশ (৪৫) অনেকটাই হতাশাগ্রস্থ হয়ে স্ত্রী সন্তানদের হত্যার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা মোতাবেক ঘটনার দিন রাতে স্ত্রী এবং পুত্র সন্তানকে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে দেয়। পরে তারা ঘুমিয়ে পড়লে রাত সাড়ে ১২টার দিকে ধারালো হাসুয়া কাঁচি দিয়ে হতাশাগ্রস্থ দীপক তার স্ত্রী অনিমা দাশ (৩০) ও পুত্র সজিব দাশ (৮) কে জবাই করে হত্যা করে। অনিমা দাশ তালা থানার ঘোষনগর গ্রামের মৃত নিরাপদ দাশের মেয়ে।
পরে সে বিষপান করে আত্মহত্যা করার চেষ্ঠা করলে স্থানীয় লোকজন রাতেই তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। বর্তমানে সে পুলিশ হেফাজতে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এদিকে ঘটনার দিন রাতে শিশু কন্যা প্রিয়াংকা (১২) তার দাদীর নিকট অবস্থান করায় বেঁচে যায়।
মঙ্গলবার সকালে খবর পেয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) এসএম শফিউল্লাহ ও থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে লাশ উদ্ধার পূর্বক ময়নাতদন্তের প্রেরণ করেন। হতাশাগ্রস্থ হয়ে স্বামী দীপক দাশ এ ঘটনা ঘটিয়েছে বলে ওসি (তদন্ত) কাজী কামাল হোসেন জানান।