পাইকগাছা-কয়রা উপজেলা অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালত খুলনা থেকে
স্থানান্তর করে পাইকগাছায় স্থাপনের দাবি জানিয়েছে এলাকাবাসি।
পাইকগাছা-কয়রাবাসীর এই ন্যায্য দাবিটি দীর্ঘ বছর বাস্তবায়ন না হওয়ায়
সীমাহীন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে দু’উপজেলার কয়েক হাজার মানুষকে।
সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা-কয়রার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের আর্থিক অধিক্ষেত্র সর্বোচ্চ চার লাখ টাকার মামলা। উক্ত এখতিয়ারের উর্দ্ধে অত্রাঞ্চলের দেওয়ানী মামলাসহ ফৌজদারী, স্পেশাল ট্রাইবুনাল, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও অর্থ ঋণের অসংখ্য মামলা খুলনা ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এছাড়াও পাইকগাছা-কয়রার ফৌজদারী ও দেওয়ানী আদালতে প্রায় ১০ সহস্রাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৮২ সালে পাইকগাছা ও কয়রা সদরে ফৌজদারী ও দেওয়ানী আদালত স্থাপিত হয়। ১৯৯১ সালে তৎকালীন সরকারের এক নির্বাহী আদেশে দেশের সকল উপজেলা আদালত জেলা সদরে স্থানান্তর করা হলেও বিশেষ বিবেচনায় পাইকগাছা-কয়রায় সহকারী জজ আদালত ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বহাল থেকে যায়। এখন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত পৃথক হয়ে বিচার কার্যক্রম পৃথকভাবেই পরিচালিত হয়ে আসছে।
পাইকগাছা আইনজীবী সমিতি সভাপতি এ্যাডঃ জি,এম আঃ সাত্তার বলেন, খুলনা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানা এলাকাবাসীর অবর্ণনীয় দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ডিও লেটারের মাধ্যমে পাইকগাছা-কয়রার অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতটি পাইকগাছায় স্থাপনের জন্য জোর সুপারিশ করেছিলেন।
অথচ পাইকগাছা-কয়রাবাসীর এই দাবি অদৃশ্য কারণে আজও বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি বলেন, যদিও আমরা এখনও আশা ছাড়েনি, আমরা জোর চেষ্টা ও দাবি জানিয়ে আসছি আদালতটি পাইকগাছায় অথবা কয়রায় স্থাপনের জন্য।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ জি,এম আক্কাছ আলী বলেন, যেহেতু শুধুমাত্র পাইকগাছা-কয়রা অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতটি খুলনায় স্থাপিত, সেহেতু অত্রাঞ্চলের বিচার প্রার্থীদের অযথা ৬৮ কিলোমিটার দূরে খুলনায় আসা-যাওয়াটা স্রেফ ভোগান্তি আর অর্থদন্ডি ছাড়া আর কিছুই না।
পাইকগাছা-কয়রা অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালত খুলনা থেকে স্থানান্তর করে পাইকগাছায় স্থাপনের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
সংশ্লিষ্ট নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, পাইকগাছা-কয়রার সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের আর্থিক অধিক্ষেত্র সর্বোচ্চ চার লাখ টাকার মামলা। উক্ত এখতিয়ারের উর্দ্ধে অত্রাঞ্চলের দেওয়ানী মামলাসহ ফৌজদারী, স্পেশাল ট্রাইবুনাল, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ও অর্থ ঋণের অসংখ্য মামলা খুলনা ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে। এছাড়াও পাইকগাছা-কয়রার ফৌজদারী ও দেওয়ানী আদালতে প্রায় ১০ সহস্রাধিক মামলা বিচারাধীন রয়েছে।
সূত্র জানায়, ১৯৮২ সালে পাইকগাছা ও কয়রা সদরে ফৌজদারী ও দেওয়ানী আদালত স্থাপিত হয়। ১৯৯১ সালে তৎকালীন সরকারের এক নির্বাহী আদেশে দেশের সকল উপজেলা আদালত জেলা সদরে স্থানান্তর করা হলেও বিশেষ বিবেচনায় পাইকগাছা-কয়রায় সহকারী জজ আদালত ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত বহাল থেকে যায়। এখন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ও সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত পৃথক হয়ে বিচার কার্যক্রম পৃথকভাবেই পরিচালিত হয়ে আসছে।
পাইকগাছা আইনজীবী সমিতি সভাপতি এ্যাডঃ জি,এম আঃ সাত্তার বলেন, খুলনা-৬ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এ্যাডঃ সোহরাব আলী সানা এলাকাবাসীর অবর্ণনীয় দুর্ভোগের কথা বিবেচনা করে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ডিও লেটারের মাধ্যমে পাইকগাছা-কয়রার অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতটি পাইকগাছায় স্থাপনের জন্য জোর সুপারিশ করেছিলেন।
অথচ পাইকগাছা-কয়রাবাসীর এই দাবি অদৃশ্য কারণে আজও বাস্তবায়ন হয়নি। তিনি বলেন, যদিও আমরা এখনও আশা ছাড়েনি, আমরা জোর চেষ্টা ও দাবি জানিয়ে আসছি আদালতটি পাইকগাছায় অথবা কয়রায় স্থাপনের জন্য।
সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ জি,এম আক্কাছ আলী বলেন, যেহেতু শুধুমাত্র পাইকগাছা-কয়রা অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালতটি খুলনায় স্থাপিত, সেহেতু অত্রাঞ্চলের বিচার প্রার্থীদের অযথা ৬৮ কিলোমিটার দূরে খুলনায় আসা-যাওয়াটা স্রেফ ভোগান্তি আর অর্থদন্ডি ছাড়া আর কিছুই না।
পাইকগাছা-কয়রা অধিক্ষেত্রের ৪র্থ যুগ্ম-জেলা জজ আদালত খুলনা থেকে স্থানান্তর করে পাইকগাছায় স্থাপনের ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।