বিশ্ব বরেণ্য বিজ্ঞানী রসায়নবিদ স্যার আচার্য প্রফুল চন্দ্র রায় (পি.সি
রায়) ১৮৬১ সালের ২ আগস্ট পাইকগাছা উপজেলার কপোতাক্ষ নদের তীরবর্তী রাড়ুলীতে
জন্ম গ্রহণ করেন। দেশ-বিদেশে তার
প্রতিষ্ঠত অসংখ্য সেবামূলক প্রতিষ্ঠান আজও মানব সেবা দিচ্ছে। অথচ ফাদার
নাইট্রাইট খ্যাত বিশ্ব বরেণ্য বিজ্ঞানী স্যার পি,সি রায়ের জন্ম ভিটা বাড়ীর
ভবনগুলো আজও অবহেলিত। ধসে ধসে পড়ছে ভবনের বিভিন্ন অংশ।
স্বাধীনতার পরবর্তী সময় বিভিন্ন ভাবে অপচেষ্টা চলে পি.সি রায়ের জন্মভূমি
স্মৃতি চিহ্ন বসতভিটা দখলের। সর্বশেষ ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসের প্রথম
সপ্তাহে স্মৃতিচিহ্ন বসতভিটা দখল নেয় স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল। এতে
ফুসলে উঠে পি,সি, প্রেমী এলাকার সচেতন মানুষসহ প্রসাসনের সর্বস্তরের
কর্মকর্তা। কঠোর আন্দোলনের মুখে সে সময় রাতের অন্ধকারে ঐ স্থানের মূল্যবান
সম্পদ নিয়ে পালিয়ে যায় কথিত দখলদাররা।
গত কয়েক বছর যাবৎ সরকারী উদ্যোগে পালিত হয়ে আসছে তার জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী। বর্তমানে পিসি রায়ের জন্ম ভিটাবাড়ি সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ সংরক্ষণ করছে। দেশ-বিদেশে বিরল সাধনার ক্ষেত্রে স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু ছাড়া এমনভাবে বাঙালী মানুষকে অন্য কেউ মহিমান্বিত করতে পারেনি। পি.সি রায় ছিলেন একাধারে বিজ্ঞানী, দার্শনীক ও শিল্পী। সমাজ সংস্কারে মানবতাবোধে উজ্জীবিত ছিলেন তিনি।
খুলনা জেলা থেকে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি পিসি রায়ের জন্মভূমি পর্যন্ত। পাইকগাছা উপজেলা থেকে এখনও বিছিন্ন ফাদার অব নাইট্রাইট খ্যাত বিজ্ঞানী স্যার পিসি রায়ের জন্মস্থান রাড়ুলী গ্রামটি আজও অবহেলিত। সরাসরি সড়ক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম বোয়ালিয়ায় কপোতাক্ষ নদের উপর আজও সম্পন্ন হয়নি নির্মাণাধীন ব্রীজটি। ফলে অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ইচ্ছা থাকলেও অনেক পর্যটকরা আসেন না।
এলাকাবাসীর মতে, বিশ্ব বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর বসত বাড়ীকে কেন্দ্র করে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হলে দেশ-বিদেশের অসংখ্য পি.সি রায় প্রেমী বিজ্ঞানীর জীবনী সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। অপর দিকে অবহেলিত এ অঞ্চলের ব্যাপক পরিচিতি ঘটবে বলে পি.সি রায় স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির অন্যতম ব্যক্তি শিক্ষক হরেকৃষ্ণ দাশ জানান। সর্বপরি বিশ্ব বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর বসতবাড়ী সংরক্ষণসহ পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে সরকারিভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা হোক এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন এলাকাবাসী।
গত কয়েক বছর যাবৎ সরকারী উদ্যোগে পালিত হয়ে আসছে তার জন্ম ও মৃত্যু বার্ষিকী। বর্তমানে পিসি রায়ের জন্ম ভিটাবাড়ি সরকারের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ সংরক্ষণ করছে। দেশ-বিদেশে বিরল সাধনার ক্ষেত্রে স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু ছাড়া এমনভাবে বাঙালী মানুষকে অন্য কেউ মহিমান্বিত করতে পারেনি। পি.সি রায় ছিলেন একাধারে বিজ্ঞানী, দার্শনীক ও শিল্পী। সমাজ সংস্কারে মানবতাবোধে উজ্জীবিত ছিলেন তিনি।
খুলনা জেলা থেকে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে উঠেনি পিসি রায়ের জন্মভূমি পর্যন্ত। পাইকগাছা উপজেলা থেকে এখনও বিছিন্ন ফাদার অব নাইট্রাইট খ্যাত বিজ্ঞানী স্যার পিসি রায়ের জন্মস্থান রাড়ুলী গ্রামটি আজও অবহেলিত। সরাসরি সড়ক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম বোয়ালিয়ায় কপোতাক্ষ নদের উপর আজও সম্পন্ন হয়নি নির্মাণাধীন ব্রীজটি। ফলে অনুন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে ইচ্ছা থাকলেও অনেক পর্যটকরা আসেন না।
এলাকাবাসীর মতে, বিশ্ব বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর বসত বাড়ীকে কেন্দ্র করে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা হলে দেশ-বিদেশের অসংখ্য পি.সি রায় প্রেমী বিজ্ঞানীর জীবনী সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। অপর দিকে অবহেলিত এ অঞ্চলের ব্যাপক পরিচিতি ঘটবে বলে পি.সি রায় স্মৃতি সংরক্ষণ কমিটির অন্যতম ব্যক্তি শিক্ষক হরেকৃষ্ণ দাশ জানান। সর্বপরি বিশ্ব বরেণ্য এ বিজ্ঞানীর বসতবাড়ী সংরক্ষণসহ পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তুলতে সরকারিভাবে উদ্যোগ গ্রহণ করা হোক এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন এলাকাবাসী।