পাইকগাছায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে মটর শ্রমিক, বাসযাত্রী ও স্থানীয়দের
মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনায় এক যাত্রী ও এক বাসচালক জখম হয়েছে। আহত
বাসচালক রফিকুল ইসলামকে (২৮) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। গত সোমবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে পৌর বাসস্ট্যান্ড জিরোপয়েন্ট এলাকায় উক্ত সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
এদিকে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ মটর শ্রমিকরা খুলনা-পাইকগাছা সড়কে
যাত্রীবাহী বাসসহ সব ধরনের বড় যানবাহন চলাচল বন্ধ করে দেয়। শ্রমিকরা
রাস্তায় টায়ার জালিয়ে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে এবং হামলাকারীদের গ্রেফতারের
দাবি জানায়।
সোমবার রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় রাস্তায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। রাস্তায় আটকে পড়ে বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক-পিকাপ। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।
হামলার ঘটনায় জড়িত একজনকে মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পরে প্রশাসনের সাথে মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দের এক সমঝোতা বৈঠক শেষে বেলা পৌনে ৩টার দিকে অত্র সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা মেট্রো-চ-১১-০০২৪) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাইকগাছা বাসস্ট্যান্ড জিরোপয়েন্টে এসে পৌঁছালে বাসের শ্রমিকরা ভাড়ার টাকা নিয়ে তর্কাতর্কির জের ধরে জনৈক যাত্রীকে মারপিট করে জখম করে।
সেখানে উপস্থিত সাবেক সেনা সদস্য শেখ আলাউদ্দিন যাত্রীকে মারধরের প্রতিবাদ করতেই শ্রমিকরা তার উপর ক্ষিপ্ত হয় এবং এক পর্যায়ে শ্রমিকরা আলাউদ্দিনকে লাঞ্ছিত করে। এ সময় জিরোপয়েন্টে টহলরত থানা পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিল।
শেখ আলাউদ্দিনকে মারধরের খবর পেয়ে তার ভাই শেখ সোহরাওয়ার্দীসহ ৫/৭ জন লোক এসে (খুলনা-মেট্রো-ব-৩৬) বাসের চালক রফিকুলকে একটি হোটেলের মধ্যে ফেলে বেধড়ক মারপিট করে চলে যায়।
শেখ আলাউদ্দিন জানান, শ্রমিকরা এক যাত্রীকে মারপটি করে রক্তাক্ত জখম করলে ওই যাত্রী ও তার স্ত্রী কান্নাকাটি করতে থাকে। ঘটনাটি দেখে আমি মারধরের কারণ জানতে চাওয়া মাত্র শ্রমিকরা আমাকেও মারধর শুরু করে।
স্থানীয় মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দ জানান, আহত বাসচালক রফিকুল মূলত ওই বাসের ড্রাইভার না, যে বাসে ঘটনার সূত্রপাত। সে কারণেই শ্রমিকরা বেশি ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিকদার আককাছ আলী বলেন, বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হামলাকারী শেখ সোহরাওয়ার্দীকে দুপুরে বোয়ালিয়া মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
সোমবার রাত ১০টা থেকে মঙ্গলবার বিকাল পর্যন্ত যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় রাস্তায় দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। রাস্তায় আটকে পড়ে বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক-পিকাপ। সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েন সাধারণ যাত্রীরা।
হামলার ঘটনায় জড়িত একজনকে মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পরে প্রশাসনের সাথে মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দের এক সমঝোতা বৈঠক শেষে বেলা পৌনে ৩টার দিকে অত্র সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, খুলনা থেকে ছেড়ে আসা যাত্রীবাহী বাস (ঢাকা মেট্রো-চ-১১-০০২৪) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পাইকগাছা বাসস্ট্যান্ড জিরোপয়েন্টে এসে পৌঁছালে বাসের শ্রমিকরা ভাড়ার টাকা নিয়ে তর্কাতর্কির জের ধরে জনৈক যাত্রীকে মারপিট করে জখম করে।
সেখানে উপস্থিত সাবেক সেনা সদস্য শেখ আলাউদ্দিন যাত্রীকে মারধরের প্রতিবাদ করতেই শ্রমিকরা তার উপর ক্ষিপ্ত হয় এবং এক পর্যায়ে শ্রমিকরা আলাউদ্দিনকে লাঞ্ছিত করে। এ সময় জিরোপয়েন্টে টহলরত থানা পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিল।
শেখ আলাউদ্দিনকে মারধরের খবর পেয়ে তার ভাই শেখ সোহরাওয়ার্দীসহ ৫/৭ জন লোক এসে (খুলনা-মেট্রো-ব-৩৬) বাসের চালক রফিকুলকে একটি হোটেলের মধ্যে ফেলে বেধড়ক মারপিট করে চলে যায়।
শেখ আলাউদ্দিন জানান, শ্রমিকরা এক যাত্রীকে মারপটি করে রক্তাক্ত জখম করলে ওই যাত্রী ও তার স্ত্রী কান্নাকাটি করতে থাকে। ঘটনাটি দেখে আমি মারধরের কারণ জানতে চাওয়া মাত্র শ্রমিকরা আমাকেও মারধর শুরু করে।
স্থানীয় মটর শ্রমিক নেতৃবৃন্দ জানান, আহত বাসচালক রফিকুল মূলত ওই বাসের ড্রাইভার না, যে বাসে ঘটনার সূত্রপাত। সে কারণেই শ্রমিকরা বেশি ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছে।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিকদার আককাছ আলী বলেন, বিক্ষুব্ধ শ্রমিকদের দাবির প্রেক্ষিতে ও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হামলাকারী শেখ সোহরাওয়ার্দীকে দুপুরে বোয়ালিয়া মোড় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।