পাইকগাছার ৭ নং গদাইপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব ইমরার হোসেন নিয়মিত অফিস না করায় ইউনিয়নের জনগণ চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন।
এ ব্যাপারে গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ তার বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রেজুলেশন করে জেলা প্রশাসক ও খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক ও পাইকগাছা নির্বাহী অফিসার’সহ বিভিন্ন দপ্তরে পত্র প্রেরণ করেছেন।
সূত্রে জানা গেছে, গদাইপুর ইউনিয়নের সচিব ইমরান হোসেন ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে তিনি সপ্তাহে একদিন আবার কোন সপ্তাহে মোটেও অফিসে আসেন না। এতে অফিসের কার্যক্রম মারাত্মক বিঘ্নিত হচ্ছে। তার অনুপস্থিতির কারণে ইউনিয়ন পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে না।
ফলে এলাকার নিরীহ জনগণ প্রতিনিয়িত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ওয়ারেশ কায়েম, নাগরিক সনদ, জন্ম নিবন্ধনসহ বিভিন্ন সনদপত্র নিতে এসে জনগণ হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এ ব্যাপারে ইউনিয়নবাসী জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
এ ব্যাপারে গদাইপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও সদস্যবৃন্দ তার বিরুদ্ধে আইনত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য রেজুলেশন করে জেলা প্রশাসক ও খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক ও পাইকগাছা নির্বাহী অফিসার’সহ বিভিন্ন দপ্তরে পত্র প্রেরণ করেছেন।
সূত্রে জানা গেছে, গদাইপুর ইউনিয়নের সচিব ইমরান হোসেন ২০১৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকে তিনি সপ্তাহে একদিন আবার কোন সপ্তাহে মোটেও অফিসে আসেন না। এতে অফিসের কার্যক্রম মারাত্মক বিঘ্নিত হচ্ছে। তার অনুপস্থিতির কারণে ইউনিয়ন পরিষদের গুরুত্বপূর্ণ কার্যক্রম সম্পন্ন হচ্ছে না।
ফলে এলাকার নিরীহ জনগণ প্রতিনিয়িত ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। ওয়ারেশ কায়েম, নাগরিক সনদ, জন্ম নিবন্ধনসহ বিভিন্ন সনদপত্র নিতে এসে জনগণ হয়রানির শিকার হচ্ছেন। এ ব্যাপারে ইউনিয়নবাসী জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।