কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মাসুম বিল্লাহ'সহ পাঁচ জনের
বিরুদ্ধে চাঁদাবাজির অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে থানায়
মামলাটি করেন স্থানীয় ব্যবসায়ি শহিদুল ইসলাম।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ছাত্রলীগ নেতা মাসুম ও তার চার সহযোগী পাঁচ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে গত বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার মদিনাবাদ গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলামের বাড়িতে যেয়ে শহিদুল ইসলামকে না পেয়ে তার ছেলেকে মারধর ও বাড়ি ভাঙচুর করে চলে আসে। এ ঘটনায় পরের দিন থানায় মামলা করা হয়।
মামলার অন্য আসামীরা হলো যুবলীগ কর্মী মুকুল গাজী, ছাত্রলীগ কর্মী সালাউদ্দীন, মদিনাবাদ গ্রামের বাবু সরদার ও লুৎফর গাজী।
কয়রা থানার ওসি সুবীর দত্ত বলেন, মামলার পর একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামীদের ধরতে পুলিশী অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ছাত্রলীগের এ নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় থানায় অপর একটি মামলা রয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ছাত্রলীগ নেতা মাসুম ও তার চার সহযোগী পাঁচ লাখ টাকা চাঁদার দাবিতে গত বুধবার সন্ধ্যায় উপজেলার মদিনাবাদ গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলামের বাড়িতে যেয়ে শহিদুল ইসলামকে না পেয়ে তার ছেলেকে মারধর ও বাড়ি ভাঙচুর করে চলে আসে। এ ঘটনায় পরের দিন থানায় মামলা করা হয়।
মামলার অন্য আসামীরা হলো যুবলীগ কর্মী মুকুল গাজী, ছাত্রলীগ কর্মী সালাউদ্দীন, মদিনাবাদ গ্রামের বাবু সরদার ও লুৎফর গাজী।
কয়রা থানার ওসি সুবীর দত্ত বলেন, মামলার পর একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। অন্য আসামীদের ধরতে পুলিশী অভিযান চলছে।
উল্লেখ্য, এর আগে ছাত্রলীগের এ নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিক মারধরের ঘটনায় থানায় অপর একটি মামলা রয়েছে।