খুলনা জেলা পুলিশ সুপার মোঃ হাবিবুর রহমান গত সোমবার সন্ধ্যায়
মাহমুদকাটিতে কলেজ ছাত্রী গণধর্ষণের ঘটনা স্থল পরিদর্শন করেছেন। তিনি
তাৎক্ষনিকভাবে উপস্থিত লোকজনের ও ঘটনার প্রতাক্ষদর্শীদের বক্তব্য শোনেন। এ
সময় এলাকার সর্বস্তরের মানুষ জড়িতদের দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী তোলেন।
তিনি এহেন ন্যাক্কারজনক ঘটনার সাথে জড়িত পলাতক আসামী ও তাদের সহযোগিদের মামলায় অর্ন্তভুক্ত করে জরুরীভাবে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন। পাইকগাছা থানার ওসি শিকদার আক্কাস আলী, ওসি তদন্ত শ্যামলাল, এএসআই ফজর আলী, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক মোলঙ্গী, কওসার আলী জোয়াদ্দার, ইউপি সদস্য আলাউদ্দীন’সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ আগস্ট সোমবার দুপুরে মাহমুদকাটি ঋষি পাড়া মিশন মোড় সংলগ্ন ছহিলদ্দীন গাজীর পুত্র হারুন গাজীর দোকানের পিছনে অবস্থিত নির্জন ঐ বাড়িতে হারুন ও গহরের সহায়তায় শত বাধার মুখে নরপশু ৩ জন পালাক্রমে ধর্ষণ ও মোবাইলে ধর্ষণ চিত্র ধারণ করে।
দু’দিন পর পাইকগাছা থানার ওসি গোপন সুত্রে খবর পেয়ে ফোর্স নিয়ে ধর্ষণের শিকার ঐ ছাত্রীকে মালথ গ্রামে তার নিজ বাড়ি থেকে উদ্ধার করে এবং তার বর্ণনামতে ধর্ষক মুনমুন খান (১৯) ও সহযোগি দোকান মালিক হারুন গাজীকে আটক করে। ধর্ষিতা বাদী হয়ে ৫ যুবকের নামে থানায় মামলা করেছে।
তিনি এহেন ন্যাক্কারজনক ঘটনার সাথে জড়িত পলাতক আসামী ও তাদের সহযোগিদের মামলায় অর্ন্তভুক্ত করে জরুরীভাবে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন। পাইকগাছা থানার ওসি শিকদার আক্কাস আলী, ওসি তদন্ত শ্যামলাল, এএসআই ফজর আলী, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক মোলঙ্গী, কওসার আলী জোয়াদ্দার, ইউপি সদস্য আলাউদ্দীন’সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, গত ১৮ আগস্ট সোমবার দুপুরে মাহমুদকাটি ঋষি পাড়া মিশন মোড় সংলগ্ন ছহিলদ্দীন গাজীর পুত্র হারুন গাজীর দোকানের পিছনে অবস্থিত নির্জন ঐ বাড়িতে হারুন ও গহরের সহায়তায় শত বাধার মুখে নরপশু ৩ জন পালাক্রমে ধর্ষণ ও মোবাইলে ধর্ষণ চিত্র ধারণ করে।
দু’দিন পর পাইকগাছা থানার ওসি গোপন সুত্রে খবর পেয়ে ফোর্স নিয়ে ধর্ষণের শিকার ঐ ছাত্রীকে মালথ গ্রামে তার নিজ বাড়ি থেকে উদ্ধার করে এবং তার বর্ণনামতে ধর্ষক মুনমুন খান (১৯) ও সহযোগি দোকান মালিক হারুন গাজীকে আটক করে। ধর্ষিতা বাদী হয়ে ৫ যুবকের নামে থানায় মামলা করেছে।