কলেজ ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় আটক যুবকের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি
পাইকগাছায় কলেজ ছাত্রী গণধর্ষণের ঘটনার পর ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া এক মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ প্রচেষ্টার ধারনকৃত ভিডিও চিত্র মোবাইলের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়ার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এক কলেজ ছাত্রকে আটক করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার চাঁদখালী উপজেলার কালিদাশপুর গ্রামে।
এদিকে, কপিলমুনিতে কলেজ ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় আটক দু’যুবকের মধ্যে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে সহায়তাকারী হারুন। ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে ধর্ষক মুনমুন খাঁ‘র বিরুদ্ধে।
থানা পুলিশ ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার সূত্রে জানা গেছে, গত মে মাসের দিকে
কালিদাশপুরের দিনমজুর আনারুল গাজীর মেয়ে চাঁদখালী আলিয়া মাদ্রাসার ৫ম
শ্রেণীর ছাত্রী সহপাঠীদের নিয়ে দুপুরের দিকে গ্রামের বিলের রাস্তায় ঘুরতে
বের হয়। এ সময় ঘেরে অবস্থান নেয়া একই এলাকার বাবু গাজীর কলেজ পড়ুয়া ছেলে
আকরাম মাদ্রাসা ছাত্রীকে ঘেরের বাসায় নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে এবং এ দৃশ্য
ভিডিও করে বিভিন্ন মোবাইলে ছড়িয়ে দেয়।
এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদী হয়ে কলেজ ছা্ত্র আকরাম ও কম্পিউটার ব্যবসায়ী শামীমকে আসামি করে পাইকগাছা থানায় মামলা করেছে। পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজ ছাত্র আকরামকে আটক করেছে।
অপরদিকে, হরিঢালী মহিলা কলেজের জনৈক ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় আটক দু’যুবকের মধ্যে সহায়তাকারী হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল জানান।
তিনি বলেন, মুনমুন খাঁ, সুব্রত ও খোরশেদ সরাসরি ধর্ষণ ঘটনায় জড়িত এবং গহর ও হারুন নিজে সহায়তা করে বলে আদালতে হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। অপর আসামি মুনমুনের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। তাছাড়া ধর্ষণ চিত্রটি ধারণ করার বিষয়টি সঠিক নয়। ভয় দেখানোর জন্য এ অপপ্রচার চালানো হয়েছে।
এ ঘটনায় ছাত্রীর মা বাদী হয়ে কলেজ ছা্ত্র আকরাম ও কম্পিউটার ব্যবসায়ী শামীমকে আসামি করে পাইকগাছা থানায় মামলা করেছে। পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলেজ ছাত্র আকরামকে আটক করেছে।
অপরদিকে, হরিঢালী মহিলা কলেজের জনৈক ছাত্রীকে গণধর্ষণের ঘটনায় আটক দু’যুবকের মধ্যে সহায়তাকারী হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ওসি (তদন্ত) শ্যামলাল জানান।
তিনি বলেন, মুনমুন খাঁ, সুব্রত ও খোরশেদ সরাসরি ধর্ষণ ঘটনায় জড়িত এবং গহর ও হারুন নিজে সহায়তা করে বলে আদালতে হারুন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। অপর আসামি মুনমুনের বিরুদ্ধে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছে। তাছাড়া ধর্ষণ চিত্রটি ধারণ করার বিষয়টি সঠিক নয়। ভয় দেখানোর জন্য এ অপপ্রচার চালানো হয়েছে।