কয়রা
উপজেলার মহারাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান বেল্টুর বিরুদ্ধে ভিজিডির
চাল আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভিজিডি কার্ডধারি অতিদরিদ্র ৪০৯ জন
মহিলাকে ৩০ কেজি চালের স্থলে ২৫ কেজি চাল বিতরনের মাধ্যমে প্রতিমাসে দুই
মেট্রিক টনেরও বেশি চাল আত্মসাত করেছেন তিনি।
এছাড়া ভিজিডি কার্ডধারি মহিলাদের নামে একটি বেসরকারি সংস্থার জমানো ৩৮ হাজার টাকা চেয়ারম্যান আত্মসাত করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে একই ইউনিয়নের সংরক্ষিত আসনের তিন জন মহিলা সদস্য অভিযোগ করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাই ও আগষ্ট মাসের ভিজিডির চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত তিনটি ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বরগন উপস্থিত থেকে ৪০৯ জন কার্ডধারি মহিলাদের মাঝে চাল বিতরনের সময় এ অনিয়ম ধরা পড়ে। গত ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাস থেকে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত চেয়ারম্যান নিজের লোক দিয়ে ভিজিডি কার্ডধারিদের মাঝে চাল বিতরন করে আসছেন।
এতে অনেক ভিজিডি কার্ডধারি মহিলারা তাদের চাল ওজনে কম দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। সে অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্যরা উপস্থিত থেকে প্রত্যেককে সাড়ে ২৯ কেজি চাল বিতরন কালে ২ হাজার কেজি চাল কম পড়ে। চাল কম পড়ার ব্যাপারে চেয়ারম্যানকে জানানো হলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে মহিলা মেম্বরদেরকে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন।
মহারাজপুর ইউনিয়নের সংরক্ষিত একটি ওয়ার্ডের সদস্য নাদিরা রব্বানী বলেন, চেয়ারম্যান গত ১৮ মাস ধরে দুঃস্থদের ঠকিয়ে বিপুল পরিমান চাল আত্মসাত করেছেন। তিনি প্রতি দুই মাস পর গুদাম থেকে চাল উত্তলোনের সময় চার মেট্রিক টন চাল আগেই বিক্রি করে আসেন। ঘটনাটি ধরা পড়ায় এখন তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাইছেন।
ইউপি সদস্য দিদারুল আলম অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান কেবল ভিজিডির চাল আত্মসাত করছেন তা নয়। গত রমজান মাসে দুঃস্থদের মাঝে ১০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরনের সময় ওজনে কম দিয়ে ১৫ বস্তা চাল প্রকাশ্যে নিজের বাড়ি নিয়ে গেছেন তিনি।
জানতে চাইলে মহারাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান বেল্টু তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবী করে বলেন, এর আগে ভিজিডির চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বরগন উপস্থিত ছিলেন। তবে চলতি মাসের চাল বিতরনের সময় কম পড়ার কারন সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোন জবাব তিনি দিতে পারেননি।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম হাসান ঘটনাটি তদন্ত করে দেখবেন জানিয়ে বলেন, ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক অভিযোগ রয়েছে।
এছাড়া ভিজিডি কার্ডধারি মহিলাদের নামে একটি বেসরকারি সংস্থার জমানো ৩৮ হাজার টাকা চেয়ারম্যান আত্মসাত করেছেন বলে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে একই ইউনিয়নের সংরক্ষিত আসনের তিন জন মহিলা সদস্য অভিযোগ করেন।
অভিযোগে জানা গেছে, চলতি বছরের জুলাই ও আগষ্ট মাসের ভিজিডির চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত তিনটি ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বরগন উপস্থিত থেকে ৪০৯ জন কার্ডধারি মহিলাদের মাঝে চাল বিতরনের সময় এ অনিয়ম ধরা পড়ে। গত ২০১৩ সালের জানুয়ারি মাস থেকে চলতি বছরের জুন মাস পর্যন্ত চেয়ারম্যান নিজের লোক দিয়ে ভিজিডি কার্ডধারিদের মাঝে চাল বিতরন করে আসছেন।
এতে অনেক ভিজিডি কার্ডধারি মহিলারা তাদের চাল ওজনে কম দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেন। সে অভিযোগের ভিত্তিতে সম্প্রতি চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা সদস্যরা উপস্থিত থেকে প্রত্যেককে সাড়ে ২৯ কেজি চাল বিতরন কালে ২ হাজার কেজি চাল কম পড়ে। চাল কম পড়ার ব্যাপারে চেয়ারম্যানকে জানানো হলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে মহিলা মেম্বরদেরকে ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয় থেকে বেরিয়ে যেতে বলেন।
মহারাজপুর ইউনিয়নের সংরক্ষিত একটি ওয়ার্ডের সদস্য নাদিরা রব্বানী বলেন, চেয়ারম্যান গত ১৮ মাস ধরে দুঃস্থদের ঠকিয়ে বিপুল পরিমান চাল আত্মসাত করেছেন। তিনি প্রতি দুই মাস পর গুদাম থেকে চাল উত্তলোনের সময় চার মেট্রিক টন চাল আগেই বিক্রি করে আসেন। ঘটনাটি ধরা পড়ায় এখন তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে আমাদের অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে তাড়িয়ে দিতে চাইছেন।
ইউপি সদস্য দিদারুল আলম অভিযোগ করেন, চেয়ারম্যান কেবল ভিজিডির চাল আত্মসাত করছেন তা নয়। গত রমজান মাসে দুঃস্থদের মাঝে ১০ কেজি করে ভিজিএফের চাল বিতরনের সময় ওজনে কম দিয়ে ১৫ বস্তা চাল প্রকাশ্যে নিজের বাড়ি নিয়ে গেছেন তিনি।
জানতে চাইলে মহারাজপুর ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান বেল্টু তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবী করে বলেন, এর আগে ভিজিডির চাল বিতরনের সময় সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মহিলা মেম্বরগন উপস্থিত ছিলেন। তবে চলতি মাসের চাল বিতরনের সময় কম পড়ার কারন সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোন জবাব তিনি দিতে পারেননি।
কয়রা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ শামীম হাসান ঘটনাটি তদন্ত করে দেখবেন জানিয়ে বলেন, ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিক অভিযোগ রয়েছে।