কৌশলে ঘরে ডেকে নিয়ে ৫ম শ্রেলির এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানি ঘটিয়েছে আতিয়ার
রহমান (২১) নামের এক যুবক। ঘটনাটি ঘটেছে, ৮ সেপ্টেম্বর রাতে উপজেলার
কপিলমুনির কাশিমনগর গ্রামে। খবর পেয়ে
স্থানীয় ফাঁড়ি পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেও এক অজ্ঞাত কারনে মামলা হয়নি।
সর্বশেষ স্থানীয় ভাবে শালিসে বিষয়টির রফার অপচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে স্থানীয়
একটি প্রভাবশালী মহল।
অভিযোগে প্রকাশ, ৮ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ৮টার
দিকে কাশিমনগর গ্রামের আব্বাজ আলী মোড়লের পুত্র আতিয়ার রহমান (২১) কৌশলে
তারই প্রতিবেশী স্থানীয় পূর্ব কাশিমনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম
শ্রেণির ছাত্রীকে অপর এক যুবককে দিয়ে তার ঘরে ডেকে পাঠায়। সেখানে ঐ কিশোরী
পৌছানো মাত্রই আতিয়ার ঘরের দরজা বন্ধ করে তার শ্লীলতাহানি ঘটায়।
বিষয়টি ঐ রাতেই বাড়ি ফিরে সে তার মা সহ অন্যান্য স্বজনদের জানায় এবং ফাঁড়ির এস আই হাসমত আলী ঘটনাস্থলে গেলেও এক অজ্ঞাত কারনে মামলা হয়নি। এলাকাবাসী জানায়, ঘটনায় পর থেকে স্থানীয় প্রভাবশালী কথিত এক “গুরে ভাই” বিষয়টি মিমাংসার জন্য দফায় দফায় শালিসি বৈঠাকে মিলিত হচ্ছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ফাঁড়ি ইনচার্জ হাসমত আলী জানায়, তারা উভয় পরিবার তাদের বিয়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর ব্যত্যয় হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসানুর রহমান মোড়ল জানান, ঘটনা সত্য তবে স্থানীয় ভাবে বিষয়টি মিমাংসার জন্য এলাকাবাসী বসাবসি অব্যাহত রেখেছে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন নিষ্পত্তি হয়নি।
বিষয়টি ঐ রাতেই বাড়ি ফিরে সে তার মা সহ অন্যান্য স্বজনদের জানায় এবং ফাঁড়ির এস আই হাসমত আলী ঘটনাস্থলে গেলেও এক অজ্ঞাত কারনে মামলা হয়নি। এলাকাবাসী জানায়, ঘটনায় পর থেকে স্থানীয় প্রভাবশালী কথিত এক “গুরে ভাই” বিষয়টি মিমাংসার জন্য দফায় দফায় শালিসি বৈঠাকে মিলিত হচ্ছে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ফাঁড়ি ইনচার্জ হাসমত আলী জানায়, তারা উভয় পরিবার তাদের বিয়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর ব্যত্যয় হলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এ ব্যাপারে স্থানীয় ইউপি সদস্য হাসানুর রহমান মোড়ল জানান, ঘটনা সত্য তবে স্থানীয় ভাবে বিষয়টি মিমাংসার জন্য এলাকাবাসী বসাবসি অব্যাহত রেখেছে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোন নিষ্পত্তি হয়নি।