পাইকগাছায় ইউনিয়ন পরিষদে আদালত প্রেরিত মামলার শুনানিকালে জনসমক্ষে এক
ব্যক্তিকে মারধরের পর কান ধরে ওঠবস করানোসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে কপিলমুনি
ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলুর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় স্থানীয় এমপি,
উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে অবগত করে সংশ্লিষ্ঠ দপ্তরে অভিযোগ করা হয়েছে বলে
জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কাশিমনগরের একটি মারামারির ঘটনায় সিদ্দিক সরদারের স্ত্রী জেসমিন (২৫) প্রতিপক্ষ আনছার সরদার গংদের বিরুদ্ধে পাইকগাছার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় পুলিশ আনছার গং বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ সিট) পত্র দাখিল করে। বর্তমানে মামলাটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
এদিকে আনছার সরদার প্রতিপক্ষ সিদ্দিক সরদার গংদের বিরুদ্ধে অনুরূপ একটি অভিযোগ এনে একই আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যানের নিকট প্রেরন করেন। গত রবিবার দু’পক্ষের উপস্থিতিতে শুনানির একপর্যায়ে সিদ্দিককে মামলা তুলে নিতে বললে সে রাজি না হওয়ায় তাকে মারধরের পর ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু এর নির্দেশে কুড়িবার কান ধরে উঠবস করানো হয় বলে সিদ্দিক অভিযোগ করেছেন।
নছিমন চালক সিদ্দিকের স্ত্রী জেসমিন জানিয়েছেন তার স্বামী এখনও স্বাভাবিক হতে পারেনি। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিলেও সরাসরি কেউ মুখ খুলছেন না। এদিকে ইউপি চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে কপিলমুনির আঃ রব মিঠু নামে এক ব্যবসায়ী জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে গত মাসের ১০ তারিখে থানায় সাধারন ডায়েরী করেছেন।
অপরদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা নিয়ন্ত্রানাধীন মাতৃ ভাউচার স্কীমের কপিলমুনি ইউনিয়নে দায়িত্বরত লায়লী খাতুন, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মুসলিমা খাতুন, জাহানারা, আঞ্জুমানারা, মোঃ আবু জাফর, তুষার সরকারসহ ১২ জন কর্মচারী ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ভাষা ও আশোভন কথাবার্তারার অভিযোগ এনে স্থানীয় এমপি এড. শেখ মোঃ নূরুল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীন’কে অবগত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরেও লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ সমস্ত অভিযোগ সর্ম্পকে ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলুর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠা করা হলে ফোনটি বন্ধ থাকায় মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার কাশিমনগরের একটি মারামারির ঘটনায় সিদ্দিক সরদারের স্ত্রী জেসমিন (২৫) প্রতিপক্ষ আনছার সরদার গংদের বিরুদ্ধে পাইকগাছার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় পুলিশ আনছার গং বিরুদ্ধে অভিযোগ (চার্জ সিট) পত্র দাখিল করে। বর্তমানে মামলাটি উচ্চ আদালতে বিচারাধীন রয়েছে।
এদিকে আনছার সরদার প্রতিপক্ষ সিদ্দিক সরদার গংদের বিরুদ্ধে অনুরূপ একটি অভিযোগ এনে একই আদালতে মামলা দায়ের করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে কপিলমুনি ইউপি চেয়ারম্যানের নিকট প্রেরন করেন। গত রবিবার দু’পক্ষের উপস্থিতিতে শুনানির একপর্যায়ে সিদ্দিককে মামলা তুলে নিতে বললে সে রাজি না হওয়ায় তাকে মারধরের পর ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলু এর নির্দেশে কুড়িবার কান ধরে উঠবস করানো হয় বলে সিদ্দিক অভিযোগ করেছেন।
নছিমন চালক সিদ্দিকের স্ত্রী জেসমিন জানিয়েছেন তার স্বামী এখনও স্বাভাবিক হতে পারেনি। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া দেখা দিলেও সরাসরি কেউ মুখ খুলছেন না। এদিকে ইউপি চেয়ারম্যান এর বিরুদ্ধে কপিলমুনির আঃ রব মিঠু নামে এক ব্যবসায়ী জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে গত মাসের ১০ তারিখে থানায় সাধারন ডায়েরী করেছেন।
অপরদিকে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা নিয়ন্ত্রানাধীন মাতৃ ভাউচার স্কীমের কপিলমুনি ইউনিয়নে দায়িত্বরত লায়লী খাতুন, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মুসলিমা খাতুন, জাহানারা, আঞ্জুমানারা, মোঃ আবু জাফর, তুষার সরকারসহ ১২ জন কর্মচারী ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে আপত্তিকর ভাষা ও আশোভন কথাবার্তারার অভিযোগ এনে স্থানীয় এমপি এড. শেখ মোঃ নূরুল হক, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ কবির উদ্দীন’কে অবগত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরেও লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এ সমস্ত অভিযোগ সর্ম্পকে ইউপি চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন ডাবলুর ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্ঠা করা হলে ফোনটি বন্ধ থাকায় মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।