পাইকগাছা-আঠারমাইল সড়কের ৩৩ কিলোমিটার সড়ক সংস্কার কাজ দীর্ঘদিনেও
বাস্তবায়ন না হওয়ায় দক্ষিণ এ জনপদের মানুষের যেন দূর্দশার সীমা নেই। সুত্র
মতে, অতি সম্প্রতি সড়কটির গোলাবাটি থেকে তালা
ব্রিজ পর্যন্ত সবচেয়ে নীচু অংশ ৬ কিলোমিটার সংস্কার কাজ শুরু হলেও মানুষের
মনে স্বস্তি ফিরে আসেনি। ৬ কিলোমিটার সংস্কার কাজ শেষ হতে না হতেই বাকি ২৭
কিলোমিটার সড়ক চলাচলের অনুপযোগি হয়ে পড়বে।
তাছাড়া চলমান সংস্কার
কার্যক্রম চলছে নানা অনিয়ম, খামখেয়ালীপনা ও একেবারেই ধীর গতিতে। সংস্কার
কাজ করতে গিয়ে প্রধান সড়ক বন্ধ করে জন দূর্ভোগ আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমানে
২ ঘন্টার পথ পাড়ি দিতে হচ্ছে ৫ ঘন্টায়। তাছাড়া খরচও বেড়েছে বহুগুন, কিন্তু
দেখার যেন কেউ নেই। চলমান এ সংস্কার কাজ শেষ হতে হতে তালা-আঠারমাইল ও
কপিলমুনি-পাইকগাছা অংশের প্রধান সড়ক চলাচল অনুপযোগি হয়ে পড়বে তাতে কোন
সন্দেহ নেই।
সরেজমিনে সংস্কার কাজ পরিদর্শনে গেলে দেখা যায়, বর্তমানে চলাচল করা একেবারে কষ্টকর হয়ে পড়ছে। ফলে এ জনপদের মানুষের দূদর্শার শেষ নেই। কাশিমনগর থেকে বিকল্প সড়ক হিসেবে খলিননগর হয়ে তালা পর্যন্ত জেলা বোর্ডের সড়ক দিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছিল যানবাহন।
সম্প্রতি সময়ে উক্ত সড়কটিও এতটাই চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে যে, প্রতিদিন মালবাহী ট্রাক যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়ে যেখানে সেখানে পড়ে থাকছে। পরিবহন সমস্যার কারণে মালামাল ঠিকমত আমদানী রপ্তানী না হতে পেরে দ্রব্য মূল্য লাগামহীন ঘোড়ার মত ছুটে চলেছে।
একাধিক ব্যবসায়ী জানান, ট্রলি-নছিমন ইত্যাদি বিকল্প ব্যবস্থায় মালামাল আমদানি অব্যাহত রাখলেও খরচ হচ্ছে দ্বিগুন। বড় বড় গর্ত গুলোতে ইট ফেলে কোন রকমে চলাচল করার ব্যবস্থা করলেও এক শ্রেণির সুবিধাবাদী মানুষ রাতের আধারে গর্তে ফেলা ঐ ইট তুলে ফেলে দিচ্ছে, কেউ কেউ আবার বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে। ঐ চক্রটি বাড়তি রোজগারের আশায় কৃত্রিম এ সংকট তৈরী করছে। ওরা চায় না সুষ্ঠভাবে যানবাহন চলাচল করুক। ওরা চায় যানবাহন যেখানে সেখানে আটকা পড়ুক, তাহলে বাড়তি রোজগারের একটা সুযোগ হবে।
একদিকে সংস্কার কাজ চলছে অন্য দিকে কপিলমুনি বাজার, সলুয়া-গোলাবাটি, আগড়ঘাটা বাজার, লোনা পানি কেন্দ্র, টাউন স্কুলের সামনে এবং তালা-আঠারমাইল পর্যন্ত বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় বর্তমানে জন গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি একেবারে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পায়ে হেঁটেও চলার উপায় নেই। বেশ কয়েক মাস যাবৎ দুর-পাল্লার পরিবহন গুলো পাইকগাছায় প্রবেশ করছে না। সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকার কারণে পাইকগাছা-কয়রার মানুষ তাদের আসা যাওয়া নিয়ে বেশ সংকটে পড়েছে।
আর মাত্র কয়েক দিন পর মুসলিম সম্প্রদায়ের পবিত্র ঈদ-উল-আজহা ও সনাতন ধর্মীয়দের বড় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা। একমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই, কবে কোন নাগাদ ঠিক হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। সবমিলিয়ে ব্যবসায়ী, চাকরীজীবি, কৃষক, শ্রমিক, সর্বোপরি এ জনপদের মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে। এ সড়কটির দৈন্যদশা দেখে মানুষের মনে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।
সরেজমিনে সংস্কার কাজ পরিদর্শনে গেলে দেখা যায়, বর্তমানে চলাচল করা একেবারে কষ্টকর হয়ে পড়ছে। ফলে এ জনপদের মানুষের দূদর্শার শেষ নেই। কাশিমনগর থেকে বিকল্প সড়ক হিসেবে খলিননগর হয়ে তালা পর্যন্ত জেলা বোর্ডের সড়ক দিয়ে মারাত্মক ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছিল যানবাহন।
সম্প্রতি সময়ে উক্ত সড়কটিও এতটাই চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে যে, প্রতিদিন মালবাহী ট্রাক যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিয়ে যেখানে সেখানে পড়ে থাকছে। পরিবহন সমস্যার কারণে মালামাল ঠিকমত আমদানী রপ্তানী না হতে পেরে দ্রব্য মূল্য লাগামহীন ঘোড়ার মত ছুটে চলেছে।
একাধিক ব্যবসায়ী জানান, ট্রলি-নছিমন ইত্যাদি বিকল্প ব্যবস্থায় মালামাল আমদানি অব্যাহত রাখলেও খরচ হচ্ছে দ্বিগুন। বড় বড় গর্ত গুলোতে ইট ফেলে কোন রকমে চলাচল করার ব্যবস্থা করলেও এক শ্রেণির সুবিধাবাদী মানুষ রাতের আধারে গর্তে ফেলা ঐ ইট তুলে ফেলে দিচ্ছে, কেউ কেউ আবার বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে। ঐ চক্রটি বাড়তি রোজগারের আশায় কৃত্রিম এ সংকট তৈরী করছে। ওরা চায় না সুষ্ঠভাবে যানবাহন চলাচল করুক। ওরা চায় যানবাহন যেখানে সেখানে আটকা পড়ুক, তাহলে বাড়তি রোজগারের একটা সুযোগ হবে।
একদিকে সংস্কার কাজ চলছে অন্য দিকে কপিলমুনি বাজার, সলুয়া-গোলাবাটি, আগড়ঘাটা বাজার, লোনা পানি কেন্দ্র, টাউন স্কুলের সামনে এবং তালা-আঠারমাইল পর্যন্ত বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় বর্তমানে জন গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি একেবারে চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়েছে। পায়ে হেঁটেও চলার উপায় নেই। বেশ কয়েক মাস যাবৎ দুর-পাল্লার পরিবহন গুলো পাইকগাছায় প্রবেশ করছে না। সরাসরি যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ থাকার কারণে পাইকগাছা-কয়রার মানুষ তাদের আসা যাওয়া নিয়ে বেশ সংকটে পড়েছে।
আর মাত্র কয়েক দিন পর মুসলিম সম্প্রদায়ের পবিত্র ঈদ-উল-আজহা ও সনাতন ধর্মীয়দের বড় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা। একমাত্র যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই, কবে কোন নাগাদ ঠিক হবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। সবমিলিয়ে ব্যবসায়ী, চাকরীজীবি, কৃষক, শ্রমিক, সর্বোপরি এ জনপদের মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে। এ সড়কটির দৈন্যদশা দেখে মানুষের মনে ব্যাপক ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে।