পাইকগাছার শিববাটী পূজা মন্দির ও মন্দির প্রাঙ্গনে নব বৃন্দাবন সাজিয়ে
সর্ববৃহৎ শারদীয় দুর্গোৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি পুরোদমে এগিয়ে চলেছে।
শারদীয় দুর্গা পূজার মন্দিরে মূল প্রতিমা বাদে মন্দির প্রাঙ্গনের তিন পাশে
১৫০ শতাধিক প্রতিমা তৈরীর কাজ চলছে। কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত
ডিজিটাল প্রতিমা স্থাপন করা হচ্ছে। যা এ উৎসবের আরো শ্রীবৃদ্ধি করবে।
হিন্দু ধর্মের চারযুগের সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর ও কলি যুগের বিভিন্ন
ধর্মীয় অবতারের কিছু কিছু কাহিনী নিয়ে বৃন্দাবন তৈরী করা হচ্ছে। প্রতিমা
তৈরীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোলঘর, ঝর্না ও উঁচু টাওয়ার নির্মাণসহ প্যান্ডেলের
সাজ ও আলোক সজ্জার কাজ চলছে।
জানা গেছে, প্রায় ৩ মাস ধরে প্রতিমা তৈরীর কাজে তিনজন ভাস্কর নিরলসভাবে কাজ করে প্রতিমা তৈরী করছে। প্রতিমা প্রস্তুতিসহ পূজা সম্পন্ন পর্যন্ত প্রায় ৫ লক্ষাধিক টাকা খরচ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পূজা মন্দিরের সভাপতি সুজন কুমার সানা জানান, আমাদের শিবাটী পূজা মন্দির কমিটির সদস্যরা দীর্ঘ বছর যাবৎ নববৃন্দাবন তৈরী করে পূজা করার বাসনা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে আমরা পূজা কমিটির লোকজন পাইকগাছা পৌরসভার মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীরকে নববৃন্দাবন তৈরী করে পূজা করার বিষয়টি অবহিত করি। বিষয়টি জানার পর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর সার্বিক সহযোগীতার হাত বাড়ান।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, শিববাটী মন্দির কমিটির অধিকাংশ সদস্যরা আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল থাকলেও তাদের ইচ্ছা ও আকাঙ্খা জানার পর আমি এ উৎসবে সহযোগীতার হাত বাড়াই। এ উৎসবকে আরো নতুন করে সাজানোর ইচ্ছা ছিল, তবে সময় স্বল্পতার জন্য সম্ভব হয়নি। আমি উপজেলার শিবাবাটীর এ বৃহৎ উৎসবকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করার জন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
শিববাটীর এ উৎসবকে ঘিরে স্থানীয় সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থীরা প্রতিদিন ভীড় জমাচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার আমুর কাটাতে অনুরুপ শতাধীক বিগ্রহ তৈরী করে বৃহৎ শারদ উৎসবের প্রস্তুতি চলছে।
জানা গেছে, প্রায় ৩ মাস ধরে প্রতিমা তৈরীর কাজে তিনজন ভাস্কর নিরলসভাবে কাজ করে প্রতিমা তৈরী করছে। প্রতিমা প্রস্তুতিসহ পূজা সম্পন্ন পর্যন্ত প্রায় ৫ লক্ষাধিক টাকা খরচ হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে পূজা মন্দিরের সভাপতি সুজন কুমার সানা জানান, আমাদের শিবাটী পূজা মন্দির কমিটির সদস্যরা দীর্ঘ বছর যাবৎ নববৃন্দাবন তৈরী করে পূজা করার বাসনা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি। এ বিষয়ে আমরা পূজা কমিটির লোকজন পাইকগাছা পৌরসভার মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীরকে নববৃন্দাবন তৈরী করে পূজা করার বিষয়টি অবহিত করি। বিষয়টি জানার পর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর সার্বিক সহযোগীতার হাত বাড়ান।
এ বিষয়ে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, শিববাটী মন্দির কমিটির অধিকাংশ সদস্যরা আর্থিকভাবে অস্বচ্ছল থাকলেও তাদের ইচ্ছা ও আকাঙ্খা জানার পর আমি এ উৎসবে সহযোগীতার হাত বাড়াই। এ উৎসবকে আরো নতুন করে সাজানোর ইচ্ছা ছিল, তবে সময় স্বল্পতার জন্য সম্ভব হয়নি। আমি উপজেলার শিবাবাটীর এ বৃহৎ উৎসবকে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সম্পন্ন করার জন্য সকলের সহযোগীতা কামনা করছি।
শিববাটীর এ উৎসবকে ঘিরে স্থানীয় সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে দর্শনার্থীরা প্রতিদিন ভীড় জমাচ্ছে। তাছাড়া উপজেলার আমুর কাটাতে অনুরুপ শতাধীক বিগ্রহ তৈরী করে বৃহৎ শারদ উৎসবের প্রস্তুতি চলছে।