গত সোমবার পাইকগাছার শিশু আলসাবা হত্যা মামলার রায়ে মোঃ আঙ্গুর ওরফে
আমিনুর সরদারকে ১০ বছরের দন্ডাদেশ দিয়েছেন খুলনার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ
দ্বিতীয় আদালতের বিচারক মোঃ মজিবুর রহমান। বিচারক রায়ে উল্লেখ করেছেন, অভিযুক্ত আঙ্গুরের বর্তমান বয়স ১৮ বছরের উর্ধে হওয়ায় তাকে দন্ড দেয়া হল।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০০৬ সালের ২ নভেম্বর সন্ধ্যায়
পাইকগাছা সদরে খেলা নিয়ে শিশুদের মধ্যে বিরোধ হয়। এ সময় উত্তেজিত হয়ে বড়রা
সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ অবস্থায় কিশোর আঙ্গুর একটি কোদাল নিয়ে শিশু আলসাবাকে
আঘাত করে।
এতে আলসাবা গুরুতর জখম হয়। তাকে প্রথমে পাইকগাছা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। এখানে রাত ১১টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা শিশু আলসাবাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ৩ নভেম্বর লিয়াকত আলী বাদী হয়ে ৪ জনের নামে পাইকগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যা নথিভুক্ত করে থানা পুলিশ। এ মামলার তদন্ত করেন তৎকালিন এস.আই মোঃ মহসিন উদ্দিন। তদন্ত শেষে ২০০৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তিনি পৃথক অভিযোগপত্র দাখিল করেন। একটিতে মোঃ কাশেম সরদার ও নাজমা বেগমকে অভিযুক্ত করা হয়। অপরটিতে তাদের কিশোরপুত্র আঙ্গুরকে অভিযুক্ত দেখানো হয়।
আদালতের বিচারক মামলার ২টি অংশের বিচার কাজ একই সাথে শুরু করেন। আঙ্গুরের বিচার কিশোর অপরাধ আইনের আওতায় নেয় হয়। বিচারকালে ১২ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
সোমবার রায় ঘোষণার সময় আঙ্গুরের বয়স ১৮ বছরের উর্ধে হয়। বিচারে আঙ্গুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতিতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ১০ বছরের সাজা দেয়া হয়। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তার পিতা কাশেম সরদার ও মাতা নাজমা বেগমকে খালাস দেয়া হয়।
এতে আলসাবা গুরুতর জখম হয়। তাকে প্রথমে পাইকগাছা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়। পরে তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। এখানে রাত ১১টার দিকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা শিশু আলসাবাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ৩ নভেম্বর লিয়াকত আলী বাদী হয়ে ৪ জনের নামে পাইকগাছা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। যা নথিভুক্ত করে থানা পুলিশ। এ মামলার তদন্ত করেন তৎকালিন এস.আই মোঃ মহসিন উদ্দিন। তদন্ত শেষে ২০০৭ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তিনি পৃথক অভিযোগপত্র দাখিল করেন। একটিতে মোঃ কাশেম সরদার ও নাজমা বেগমকে অভিযুক্ত করা হয়। অপরটিতে তাদের কিশোরপুত্র আঙ্গুরকে অভিযুক্ত দেখানো হয়।
আদালতের বিচারক মামলার ২টি অংশের বিচার কাজ একই সাথে শুরু করেন। আঙ্গুরের বিচার কিশোর অপরাধ আইনের আওতায় নেয় হয়। বিচারকালে ১২ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।
সোমবার রায় ঘোষণার সময় আঙ্গুরের বয়স ১৮ বছরের উর্ধে হয়। বিচারে আঙ্গুরের বিরুদ্ধে অভিযোগ সন্দেহাতিতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে ১০ বছরের সাজা দেয়া হয়। আর অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তার পিতা কাশেম সরদার ও মাতা নাজমা বেগমকে খালাস দেয়া হয়।