পাইকগাছার পল্লীতে সরকারি রাস্তা কেটে খালের ভিতর বাঁধ তৈরী করে জলাবদ্ধতা
সৃষ্টির অভিযোগ পাওয়া গেছে। বাঁধের কারণে জোয়ারের পানিতে চলাচলের রাস্তা
ভেঙ্গে নদী গর্ভে। হাজার হাজার মানুষ পানি বন্দী। ঘটনাটি উপজেলার দেলুটি ইউনিয়নের ২০ পোল্ডারের জামতলা হতে আলোকদ্বীপ বাজার পর্যন্ত।
প্রাপ্ত অভিযোগ ও সরেজমিনে তথ্যানুসন্ধানে জানা যায়, পাইকগাছা উপজেলার
দেলুটি ইউনিয়নের ২০ নং পোল্ডারের অবস্থিত নড়ানদী। উক্ত নদী দিয়ে অত্র
এলাকার হাজার হাজার বিঘা জমির পানি সরবরাহ করে। নদী সংলগ্ন রয়েছে কয়েকটি
স্লুইচ গেট। গেটের জোয়ার ভাটার পানিও সরবরাহ করে নড়া নদী দিয়ে।
উক্ত নদীর দক্ষিণ সীমানায় রয়েছে জামতলা খাল। খালের পাশ দিয়ে জামতলা হতে আলোকদ্বীপ বাজার হয়ে রাঁধানগরের ভিতর দিয়ে জনসাধারণের চলাচলের একমাত্র রাস্তা। জামতলা হতে প্রায় ১ কিলোমিটার দুরে খালটি মাটি দিয়ে বেঁধে মৎস্য চাষ করছে রাঁধানগর গ্রামের প্রভাবশালী ঘের মালিক বিভূতি বিশ্বাসের পুত্র চম্পক বিশ্বাস। যে কারণে পানি সরবরাহে বাঁধার সৃষ্টি হওয়ায় এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়া উক্ত চলাচলের রাস্তা দিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে একটি স্লুইজ গেট নির্মিত হয়। যে গেট দিয়ে চক্রী-বক্রী, দিঘুলিয়া সহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার বিঘা জমির পানি সরবরাহ করত। কিন্তু বর্তমানে উক্ত স্লুইজ গেটটি অকেজো করে তার পার্শ্ববর্তী নদীর উপর দিয়ে রাস্তা তৈরী করায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে জোয়ারের পানিতে রাস্তাটি ভেঙ্গে নদীতে বিলিন হওয়ায় এলাকাবাসীর চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। স্কুলে যাওয়া আসা বন্ধ রয়েছে শতশত ছাত্র-ছাত্রীদের। আবার সরকারী খালে বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি কারণে পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। সরকারি রাস্তা কেটে স্লুইজ গেট অকেজো করে পানি সরবরাহ বন্ধ করায় এলাকায় দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। একটি পক্ষ জনস্বার্থে অন্যপক্ষ নিজেদের স্বার্থে।
এ ব্যাপারে ঘের মালিক চম্পক বিশ্বাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরকারী খাল নয় রেকর্ডীয় জমির মালিকদের নিকট থেকে ডিড বুনিয়াদে জমির সীমানা দিয়ে ভেড়ি বাঁধ নির্মাণ পূর্বক মৎস্য চাষ করছি। যার বর্তমান রেকর্ড ও আমার জমির মালিকদের নামে। স্লুইজ গেট অকেজো করে রাস্তা কাটার ব্যাপারে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। এটা চেয়ারম্যান ও প্রজেক্ট কমিটির ব্যাপার।
প্রজেক্ট কমিটির সভাপতি সুব্রত কুমার রায় জানান, পুরানো রাস্তাটি ও স্লুজ গেটটি চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় আগে ৪০ দিনের কর্মসূচীতে উক্ত রাস্তা কেটে নতুন রাস্তা তৈরী করায় আমি উক্ত রাস্তা সংস্কার করি। জলাবদ্ধতা ও সরকারী রাস্তা কেটে স্লুইজ গেট অকেজো করায় এলাকায় সৃষ্ট দুটি পক্ষের মধ্যে যে কোনো সময় বড় ধরণের সংঘর্ষ বাঁধতে পারে বলে এলাকার সচেতনমহল ধারণা করছে।
উক্ত নদীর দক্ষিণ সীমানায় রয়েছে জামতলা খাল। খালের পাশ দিয়ে জামতলা হতে আলোকদ্বীপ বাজার হয়ে রাঁধানগরের ভিতর দিয়ে জনসাধারণের চলাচলের একমাত্র রাস্তা। জামতলা হতে প্রায় ১ কিলোমিটার দুরে খালটি মাটি দিয়ে বেঁধে মৎস্য চাষ করছে রাঁধানগর গ্রামের প্রভাবশালী ঘের মালিক বিভূতি বিশ্বাসের পুত্র চম্পক বিশ্বাস। যে কারণে পানি সরবরাহে বাঁধার সৃষ্টি হওয়ায় এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
এছাড়া উক্ত চলাচলের রাস্তা দিয়ে বিশ্ব ব্যাংকের অর্থায়নে একটি স্লুইজ গেট নির্মিত হয়। যে গেট দিয়ে চক্রী-বক্রী, দিঘুলিয়া সহ কয়েকটি গ্রামের হাজার হাজার বিঘা জমির পানি সরবরাহ করত। কিন্তু বর্তমানে উক্ত স্লুইজ গেটটি অকেজো করে তার পার্শ্ববর্তী নদীর উপর দিয়ে রাস্তা তৈরী করায় পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার দুপুরে জোয়ারের পানিতে রাস্তাটি ভেঙ্গে নদীতে বিলিন হওয়ায় এলাকাবাসীর চলাচল বন্ধ হয়ে গেছে। স্কুলে যাওয়া আসা বন্ধ রয়েছে শতশত ছাত্র-ছাত্রীদের। আবার সরকারী খালে বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি কারণে পানি সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। সরকারি রাস্তা কেটে স্লুইজ গেট অকেজো করে পানি সরবরাহ বন্ধ করায় এলাকায় দুটি পক্ষের সৃষ্টি হয়েছে। একটি পক্ষ জনস্বার্থে অন্যপক্ষ নিজেদের স্বার্থে।
এ ব্যাপারে ঘের মালিক চম্পক বিশ্বাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি সরকারী খাল নয় রেকর্ডীয় জমির মালিকদের নিকট থেকে ডিড বুনিয়াদে জমির সীমানা দিয়ে ভেড়ি বাঁধ নির্মাণ পূর্বক মৎস্য চাষ করছি। যার বর্তমান রেকর্ড ও আমার জমির মালিকদের নামে। স্লুইজ গেট অকেজো করে রাস্তা কাটার ব্যাপারে তিনি বলেন, এ ব্যাপারে আমি কিছুই জানি না। এটা চেয়ারম্যান ও প্রজেক্ট কমিটির ব্যাপার।
প্রজেক্ট কমিটির সভাপতি সুব্রত কুমার রায় জানান, পুরানো রাস্তাটি ও স্লুজ গেটটি চলাচলের অনুপযোগী হওয়ায় আগে ৪০ দিনের কর্মসূচীতে উক্ত রাস্তা কেটে নতুন রাস্তা তৈরী করায় আমি উক্ত রাস্তা সংস্কার করি। জলাবদ্ধতা ও সরকারী রাস্তা কেটে স্লুইজ গেট অকেজো করায় এলাকায় সৃষ্ট দুটি পক্ষের মধ্যে যে কোনো সময় বড় ধরণের সংঘর্ষ বাঁধতে পারে বলে এলাকার সচেতনমহল ধারণা করছে।