পাইকগাছায় আজ শুভ মহালয়ার মধ্য দিয়ে শুরু হলো সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ব
বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজার অানুষ্টানিকতা। এদিকে দুর্গা পূজা
উপলক্ষ্যে পাইকগাছা উপজেলার মন্ডপ গুলিতে চলছে শেষ মুহুর্তে প্রতিমা তৈরীর
কাজ। ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন প্রতিমা তৈরীর কারিগররা। অনেকে ইতোমধ্যে রং এর কাজ
শেষ করে ফেলেছেন।
আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর সোমবার মা দুর্গাদেবীর বোধন, আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মাধ্যমে ঢাক-ঢোল, কাঁশি,
বাঁশি বাজবে প্রতিটি মন্ডপগুলিতে। এবার মা দূর্গা মর্তলোকে অর্থাৎ বাপের
বাড়ী আসবেন নৌকায় চড়ে আর ৩ অক্টোবর শুক্রবার দেবী দোলায় চড়ে মর্তলোক ছেড়ে
শ্বশুড়বাড়ী চলে যাবেন। আর এর মধ্য দিয়ে শেষ হবে ৫ দিন ব্যাপী বৃহৎ এ
দুর্গোৎসব।
পূজারী শংকর ভট্যাচার্য জানিয়েছেন, মা এর আগমনে এবার ঝড় বৃষ্টি বেশী হবে। তবে দেবী এসে ধরণীতে গড়ে তুলবেন শষ্য ভান্ডার। আর দুর করবেন যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার। এদিকে দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে প্রতিটি মন্ডপে মন্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরীর কাজ। ইতিমধ্যে অনেক মন্ডপে দেবীর আকৃতি মুর্তিতে মাটির লেপন শেষ হয়েছে। আবার দু’ একটি মন্ডপে আলপনা ও রং তুলি টানা শুরু হয়ে গেছে।
শেষ মুহুর্তে ভাস্কররা এখন দিন রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা তৈরীর কাজে। আনন্দ ঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে চলছে কারিগরি শিল্প নৈপুন্য। ভাস্কর কম থাকায় এক একজন ভাস্কর বেশ কয়েকটি মন্ডপে প্রতিমা তৈরীর কাজ করে যাচ্ছেন। পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন গত বছরের তুলনায় এবার প্রতিমা তৈরীর মুল্য একটু বেশী পড়ছে।
এদিকে আসন্ন দুর্গোৎসবকে ঘিরে উপজেলার জনপদে আনন্দের হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে। হিন্দু ধর্মালম্বীরা প্রস্তুতি নিচ্ছে বৃহৎ এ দুর্গা উৎসব পালনের। হিন্দু ধর্মালম্বীদের ঘরে ঘরে চলছে নতুন জামা-কাপড়সহ ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কেনা-কাটার ধুম। কেউ আবার অগ্রিম শুভেচ্ছাসহ নিমন্ত্রণ দেয়ার কাজও ইতোমধ্যে শুরু করে দিয়েছেন।
এ বছর উপজেলায় গতবছরের থেকে একটি বেশী অর্থাৎ ১৩৮টি মন্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভায় মোট ১৩৮টি মন্ডপে দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যা গত বছরের তুলনায় একটি বেশী। পৌর সদরে ৫টি, হরিঢালীতে ১৭টি, কপিলমুনিতে ১৪টি, লতায় ১১টি, দেলুটিতে ১৩টি, সোলাদানায় ১৪টি, লস্করে ১৭টি, গদাইপুরে ৪টি, রাড়ুলীতে ১৯টি, চাঁদখালীতে ১৩টি এবং গড়ইখালীতে ১১টি দূর্গা মন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
পূজারী শংকর ভট্যাচার্য জানিয়েছেন, মা এর আগমনে এবার ঝড় বৃষ্টি বেশী হবে। তবে দেবী এসে ধরণীতে গড়ে তুলবেন শষ্য ভান্ডার। আর দুর করবেন যাবতীয় অন্যায়, অত্যাচার। এদিকে দূর্গা পূজা উপলক্ষ্যে প্রতিটি মন্ডপে মন্ডপে চলছে প্রতিমা তৈরীর কাজ। ইতিমধ্যে অনেক মন্ডপে দেবীর আকৃতি মুর্তিতে মাটির লেপন শেষ হয়েছে। আবার দু’ একটি মন্ডপে আলপনা ও রং তুলি টানা শুরু হয়ে গেছে।
শেষ মুহুর্তে ভাস্কররা এখন দিন রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা তৈরীর কাজে। আনন্দ ঘন ও প্রাণবন্ত পরিবেশে চলছে কারিগরি শিল্প নৈপুন্য। ভাস্কর কম থাকায় এক একজন ভাস্কর বেশ কয়েকটি মন্ডপে প্রতিমা তৈরীর কাজ করে যাচ্ছেন। পূজা কমিটির নেতৃবৃন্দ জানিয়েছেন গত বছরের তুলনায় এবার প্রতিমা তৈরীর মুল্য একটু বেশী পড়ছে।
এদিকে আসন্ন দুর্গোৎসবকে ঘিরে উপজেলার জনপদে আনন্দের হিমেল হাওয়া বইতে শুরু করেছে। হিন্দু ধর্মালম্বীরা প্রস্তুতি নিচ্ছে বৃহৎ এ দুর্গা উৎসব পালনের। হিন্দু ধর্মালম্বীদের ঘরে ঘরে চলছে নতুন জামা-কাপড়সহ ঘরের প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কেনা-কাটার ধুম। কেউ আবার অগ্রিম শুভেচ্ছাসহ নিমন্ত্রণ দেয়ার কাজও ইতোমধ্যে শুরু করে দিয়েছেন।
এ বছর উপজেলায় গতবছরের থেকে একটি বেশী অর্থাৎ ১৩৮টি মন্ডপে দূর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে বলে জানা গেছে। সংশ্লিষ্ঠ সূত্রে জানা গেছে, এ বছর উপজেলার ১০টি ইউনিয়ন এবং ১টি পৌরসভায় মোট ১৩৮টি মন্ডপে দুর্গা পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। যা গত বছরের তুলনায় একটি বেশী। পৌর সদরে ৫টি, হরিঢালীতে ১৭টি, কপিলমুনিতে ১৪টি, লতায় ১১টি, দেলুটিতে ১৩টি, সোলাদানায় ১৪টি, লস্করে ১৭টি, গদাইপুরে ৪টি, রাড়ুলীতে ১৯টি, চাঁদখালীতে ১৩টি এবং গড়ইখালীতে ১১টি দূর্গা মন্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।