সব ধরনের পরীক্ষায় পাস নম্বর বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পাবলিক
পরীক্ষাগুলোতে ‘ঢালাও’ পাসের পর শিক্ষার মান নিয়ে বিভিন্ন মহলে সমালোচনার
মধ্যেই শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ উদ্যোগ নিয়েছে। শিক্ষা সচিব নজরুল ইসলাম খান (এনআইখান) বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এন আই খান বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়েই পাবলিক পরীক্ষায় পাস নম্বর বাড়ানো হবে। তিনি বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশে পাস নম্বর ৩৩ নেই। শিক্ষা পরিবারের সবাইকে নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করব। সেখানে সবার মতামত নিয়ে পর্যায়ক্রমে পাস নম্বর বাড়ানো হবে।
এন আই খান বলেন, সংশ্লিষ্ট সবার মতামত নিয়েই পাবলিক পরীক্ষায় পাস নম্বর বাড়ানো হবে। তিনি বলেন, পৃথিবীর কোনো দেশে পাস নম্বর ৩৩ নেই। শিক্ষা পরিবারের সবাইকে নিয়ে সেমিনারের আয়োজন করব। সেখানে সবার মতামত নিয়ে পর্যায়ক্রমে পাস নম্বর বাড়ানো হবে।
পরীক্ষার পাস নম্বর ৩৩ থেকে বাড়িয়ে কত করা হচ্ছে সে বিষয়ে তিনি বলেন, পাস নম্বর ৩৩ থেকে বাড়িয়ে ৪০ করার চিন্তা ভাবনা চলছে।
এ বিষয়ে যুক্তি দেখিয়ে শিক্ষা সচিব বলেন, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আগের চেয়ে ‘অনেক উন্নত’ হয়েছে। এখন ১০০ জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে ৯৮ জন স্কুলে ভর্তি হয়। পাসের হার বেড়েছে, জিপিএ-৫ বাড়ছে। আমাদের স্ট্যান্ডার্ড আর একটু বাড়ানো দরকার। স্কুল কলেজে বর্তমানে একশ নম্বরের পরীক্ষায় পাস করতে পেয়ে হয় ৩৩। নজরুল বলেন, পরীক্ষার পাস নম্বর বাড়ালে শিক্ষার ‘স্ট্যান্ডার্ড একটু বাড়বে।
চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করে। জিপিএ-৫ পায় ৭০ হাজার ৬০২ জন। আর এসএসসি ও সমমানে পাসের হার ছিল রেকর্ড ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
ঢালাও পাসে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ দাবি করেন, শিক্ষার মান বেড়েছে বলেই পাবলিক পরীক্ষায় পাসের হার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা তৈরি হয়ে শতভাগ পাসের কাছাকাছি যেতে পারলে আমাদের কোনো অসুবিধা নাই।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ফল বিপর্যয়ের পর পাসের হারের বিষয়টি সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় আসে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরাও পরীক্ষার পাস নম্বর বাড়ানোর পক্ষে মত দিয়েছেন।
তবে এ বিষয়ে নতুন বিতর্ক এড়াতে ‘ভেবেচিন্তে আলোচনা করেই’ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে যুক্তি দেখিয়ে শিক্ষা সচিব বলেন, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা আগের চেয়ে ‘অনেক উন্নত’ হয়েছে। এখন ১০০ জন ছেলে-মেয়ের মধ্যে ৯৮ জন স্কুলে ভর্তি হয়। পাসের হার বেড়েছে, জিপিএ-৫ বাড়ছে। আমাদের স্ট্যান্ডার্ড আর একটু বাড়ানো দরকার। স্কুল কলেজে বর্তমানে একশ নম্বরের পরীক্ষায় পাস করতে পেয়ে হয় ৩৩। নজরুল বলেন, পরীক্ষার পাস নম্বর বাড়ালে শিক্ষার ‘স্ট্যান্ডার্ড একটু বাড়বে।
চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করে। জিপিএ-৫ পায় ৭০ হাজার ৬০২ জন। আর এসএসসি ও সমমানে পাসের হার ছিল রেকর্ড ৯১ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
ঢালাও পাসে শিক্ষার মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ দাবি করেন, শিক্ষার মান বেড়েছে বলেই পাবলিক পরীক্ষায় পাসের হার ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা তৈরি হয়ে শতভাগ পাসের কাছাকাছি যেতে পারলে আমাদের কোনো অসুবিধা নাই।
তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় ফল বিপর্যয়ের পর পাসের হারের বিষয়টি সম্প্রতি নতুন করে আলোচনায় আসে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা জানান, শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরাও পরীক্ষার পাস নম্বর বাড়ানোর পক্ষে মত দিয়েছেন।
তবে এ বিষয়ে নতুন বিতর্ক এড়াতে ‘ভেবেচিন্তে আলোচনা করেই’ পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান ওই কর্মকর্তা।