আগামী ১০ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ২০১৩-১৪ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা হরতালের কারণে
পেছানো হতে পারে। পরীক্ষা শুরুতে বা পরীক্ষা চলাকালে ১৮ দল হরতাল দিলে
পরীক্ষা পেছানো হতে পারে বলে রাবি উপাচার্যসহ প্রশাসনের একাধিক ব্যক্তির
সাথে কথা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
শুক্রবার সকালে রাবি উপাচার্য
অধ্যাপক মুহম্মদ মিজান উদ্দিন একান্ত সাক্ষাৎকারে বলেন, ১০ নভেম্বর হরতাল
না হলে ওই দিনের ভর্তি পরীক্ষা নেওয়া হবে।
তবে এরপরে ভর্তি পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে হরতাল দেওয়া হলে আমরা রাজশাহীকে এর
আওতামুক্ত রাখতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের কাছে অনুরোধ করেছি। তারা যদি
শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের কথা না ভেবেই রাজশাহীতে হরতাল পালন করেন তাহলে
পরীক্ষা পেছানো হতে পারে। তবে এ বিষয়ে আমরা পরীক্ষা কমিটির বৈঠক ডেকে
চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবো। পরবর্তীতে সংবাদ সম্মেলন করে এ বিষয়ে স্পষ্ট
তথ্য সবাইকে জানিয়ে দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।
হরতাল হলে রাজশাহীকে এর আওতামুক্ত রাখা হবে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাবির জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সেক্রেটারি অধ্যাপক ফজলুল হক বলেন, আমরা নেতাকর্মীদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলেছি। কিন্তু রাজশাহীকে হরতালের বাইরে রাখা হবে না বলে তারা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন।
তবে হরতালের কারণে পরীক্ষা পেছানো হলে তা পুনরায় আবার কবে নেওয়া হবে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরি সরওয়ার জাহান বলেন, হয়তোবা নভেম্বরে আর কোনো নতুন তারিখ ঘোষণা করা সম্ভব না হতে পারে। তবে পরীক্ষা কমিটি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে বলেও জানান তিনি।
গত বৃহস্পতিবার ভর্তি পরীক্ষার এ ও বি ইউনিটের আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে ১০ থেকে ১৪ নভেম্বর ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচিও দিয়েছে প্রশাসন। এবারে ৮টি ইউনিটে ৩ হাজার ৯২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদনপত্র জমা পড়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ২২৪টি। প্রতি আসনে এবার লড়বে ৪৩ জন করে।
হরতাল হলে রাজশাহীকে এর আওতামুক্ত রাখা হবে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাবির জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সেক্রেটারি অধ্যাপক ফজলুল হক বলেন, আমরা নেতাকর্মীদের সাথে এ বিষয়ে কথা বলেছি। কিন্তু রাজশাহীকে হরতালের বাইরে রাখা হবে না বলে তারা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন।
তবে হরতালের কারণে পরীক্ষা পেছানো হলে তা পুনরায় আবার কবে নেওয়া হবে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক চৌধুরি সরওয়ার জাহান বলেন, হয়তোবা নভেম্বরে আর কোনো নতুন তারিখ ঘোষণা করা সম্ভব না হতে পারে। তবে পরীক্ষা কমিটি এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবে বলেও জানান তিনি।
গত বৃহস্পতিবার ভর্তি পরীক্ষার এ ও বি ইউনিটের আসন বিন্যাস প্রকাশ করা হয়েছে। এর আগে ১০ থেকে ১৪ নভেম্বর ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচিও দিয়েছে প্রশাসন। এবারে ৮টি ইউনিটে ৩ হাজার ৯২৫টি আসনের বিপরীতে আবেদনপত্র জমা পড়েছে ১ লাখ ৬৮ হাজার ২২৪টি। প্রতি আসনে এবার লড়বে ৪৩ জন করে।