চিংড়ী শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য
ভূমিকা রাখলেও বর্তমানে তা ক্ষতির সম্মুখীন। এ শিল্পকে বাঁচাতে এবং
মানসম্মত চিংড়ী উৎপাদন করার লক্ষ্যে ইউএসএআইডি এর অর্থায়নে ওয়াল্ড ফিস
বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়িত অ্যাকুয়াকালচার ফর ইনকাম এন্ড নিউট্রিশন
(এআইএন) প্রকল্প।
২০১২ সাল থেকে ঘেরে পরিবেশবান্ধব চিংড়ীচাষ ও
পাড়ে সবজি চাষ ব্যবস্থাপনার পাইকগাছা উপজেলার কৃষ্ণনগর গ্রামের বৈদ্যনাথ
ধরের পুত্র পরিতোষ ধর বিগত বছর গুলোতে চিংড়ী চাষ করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
তিনি কৃষ্ণনগর গ্রামের চিংড়ী চাষীদের সাথে সদস্য হয়ে আগ্রহের সাথে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। চাষীদেরকে অধিক উৎপাদনও পাড়ে সবজিচাষ করার জন্য বাস্তব উপকরণ ও হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
পরিতোষ ধর অর্জিত জ্ঞান, মাটি ও পানির গুনাগুন, মজুদ, ঘনত্ব ঠিক রাখা, পোনা অভ্যস্ত করা, তলার পঁচা কাদা-মাটি তুলে ফেলা, অতিরিক্ত আগাছা অপসারণ এবং ভাইরাসমুক্ত পোনা ব্যবহার করে বিগত বছরের তুলনায় ৩ গুন বেশী বাগদা চিংড়ী উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি ২৪৫ শতক ঘের থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭০০ কেজি বাগদা এবং ৬০০ কেজি সাদা মাছ পেয়েছেন। তিনি আরো ৭০-৮০ হাজার টাকার মাছ পাবেন বলে আশাবাদি। অস্থায়ী নার্সারী ও খাদ্য ব্যবস্থাপনার উপর যথাযত প্রশিক্ষণ নেওয়ায় সাফল্য এসেছে বলে তিনি জানান। চিংড়ী মান উন্নয়নে এআইএন প্রকল্পের সাথে জড়িত সকল কর্মকর্তাকে এ কার্যক্রম আরো দীর্ঘায়িত করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।
তিনি কৃষ্ণনগর গ্রামের চিংড়ী চাষীদের সাথে সদস্য হয়ে আগ্রহের সাথে প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। চাষীদেরকে অধিক উৎপাদনও পাড়ে সবজিচাষ করার জন্য বাস্তব উপকরণ ও হাতে কলমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
পরিতোষ ধর অর্জিত জ্ঞান, মাটি ও পানির গুনাগুন, মজুদ, ঘনত্ব ঠিক রাখা, পোনা অভ্যস্ত করা, তলার পঁচা কাদা-মাটি তুলে ফেলা, অতিরিক্ত আগাছা অপসারণ এবং ভাইরাসমুক্ত পোনা ব্যবহার করে বিগত বছরের তুলনায় ৩ গুন বেশী বাগদা চিংড়ী উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে।
তিনি ২৪৫ শতক ঘের থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ৭০০ কেজি বাগদা এবং ৬০০ কেজি সাদা মাছ পেয়েছেন। তিনি আরো ৭০-৮০ হাজার টাকার মাছ পাবেন বলে আশাবাদি। অস্থায়ী নার্সারী ও খাদ্য ব্যবস্থাপনার উপর যথাযত প্রশিক্ষণ নেওয়ায় সাফল্য এসেছে বলে তিনি জানান। চিংড়ী মান উন্নয়নে এআইএন প্রকল্পের সাথে জড়িত সকল কর্মকর্তাকে এ কার্যক্রম আরো দীর্ঘায়িত করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়।