পাইকগাছায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রধান সড়কটি বাসমালিকরা টার্মিনাল হিসাবে
ব্যবহার করায় প্রতিনিয়ত সড়ক দূর্ঘটনা ও জনভোগান্তি বেড়েই চলেছে। টার্মিনাল
না থাকায় অনেকটা বাধ্য হয়েই সড়ক ব্যবহার করতে হচ্ছে বলে বাস মালিকরা
জানিয়েছেন।
সূত্রমতে, উপজেলার পাইকগাছা- খুলনা রুটে ১২৪, কয়রা
রুটে ৪৪, বেতবুনিয়া রুটে ৩০ এবং অমিট ১২৪ সহ খুলনা বিভাগীয় বাস মালিক
সমিতির ৩২২টি মিনিবাস রয়েছে। বাসগুলো পার্কিং করার জন্য নেই তেমন কোন
টার্মিনাল।
তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. সম. বাবর আলী ১৯৮৬-৮৭ সালের দিকে উপজেলা পরিষদের পাশেই দেড় বিঘা জায়গার উপর বাসস্টান্ড তৈরী করেন। গত প্রায় ৩ দশকে অসংখ্য গাড়ী বৃদ্ধি পেলেও টার্মিনাল কিংবা স্ট্যান্ডের জায়গা সম্প্রসারণ করা হয়নি।
ফলে বাস মালিক ও শ্রমিকরা টেলিফোন অফিস হতে আসিফ ফিলিং স্টেশন (তেল পাম্প) পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার প্রধান সড়কের অর্ধেক জায়গা জুড়ে সারিবদ্ধভাবে টার্মিনাল হিসাবে ব্যবহার করায় যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পেতে হয়। পাশাপাশি অন্যান্য যানবাহন অতিক্রম করার সময় হয় খাদে পড়ে যায়, না হয় দূর্ঘটনার শিকার হয়।
জন ভোগান্তির কথা জেনেও জায়গা স্বল্পতার কারনে অনেকটা বাধ্য হয়ে সড়কের উপর বাস রাখতে হচ্ছে বলে বাসমালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী জাহিদুল ইসলাম জানান। বিষয়টি বারবার মেয়র এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত এমনকি মাসিক আইনশৃংঙ্খলা সভায় একাধিকবার উপস্থাপন করা হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়নে কোন উদ্যোগ নেয়নি বলে তিনি জানান।
বিকল্প একটি টার্মিনাল স্থাপনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান।
তৎকালীন উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. সম. বাবর আলী ১৯৮৬-৮৭ সালের দিকে উপজেলা পরিষদের পাশেই দেড় বিঘা জায়গার উপর বাসস্টান্ড তৈরী করেন। গত প্রায় ৩ দশকে অসংখ্য গাড়ী বৃদ্ধি পেলেও টার্মিনাল কিংবা স্ট্যান্ডের জায়গা সম্প্রসারণ করা হয়নি।
ফলে বাস মালিক ও শ্রমিকরা টেলিফোন অফিস হতে আসিফ ফিলিং স্টেশন (তেল পাম্প) পর্যন্ত প্রায় ১ কিলোমিটার প্রধান সড়কের অর্ধেক জায়গা জুড়ে সারিবদ্ধভাবে টার্মিনাল হিসাবে ব্যবহার করায় যাতায়াতে চরম ভোগান্তি পেতে হয়। পাশাপাশি অন্যান্য যানবাহন অতিক্রম করার সময় হয় খাদে পড়ে যায়, না হয় দূর্ঘটনার শিকার হয়।
জন ভোগান্তির কথা জেনেও জায়গা স্বল্পতার কারনে অনেকটা বাধ্য হয়ে সড়কের উপর বাস রাখতে হচ্ছে বলে বাসমালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী জাহিদুল ইসলাম জানান। বিষয়টি বারবার মেয়র এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত এমনকি মাসিক আইনশৃংঙ্খলা সভায় একাধিকবার উপস্থাপন করা হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়নে কোন উদ্যোগ নেয়নি বলে তিনি জানান।
বিকল্প একটি টার্মিনাল স্থাপনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান।