ঐতিহ্যবাহী পাইকগাছা পৌরসভার বিদ্যুৎ বিহীন এলাকায় বিদ্যুতায়নের ঘোষনা
দিয়েছেন পৌর মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর। খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল
ম্যানেজার শহিদুজ্জামান আশ্বাস দেয়ার এক সপ্তাহ পর সোমবার দিনভর পেীর
এলাকায় মাইকিং করে এ ঘোষনা দেন পৌর কর্তৃপক্ষ।
সূত্র মতে, ১৯৯৭ সালের ১ ফেব্রয়ারী উপজেলা সদরসহ গদাইপুর ইউনিয়নের ২.৫২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে খুলনা জেলার প্রথম পৌরসভা হিসেবে গঠিত হয় পাইকগাছা পৌরসভা। ঐতিহ্যবাহী এ পৌরসভা দীর্ঘ দিন ‘গ’ শ্রেণীতে সিমাবদ্ধ থাকা এবং দক্ষ জনপ্রতিনিধির অভাবে প্রায় দেড় যুগ ধরে নাগরিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় পৌরবাসীকে।
ইতোমধ্যে মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীরের নেতৃর্ত্বে বর্তমান পরিষদ ক্ষমতা গ্রহনের পর হতে গত দু’বছরে অবহেলিত পৌরসভাকে ‘গ’ থেকে ‘খ’ শ্রেণীতে উন্নীতকরনসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হলেও বিদ্যুৎ বিভাগের উদাসিনতা ও সিমাবদ্ধতার কারনে অন্ধকারাছন্ন থেকে গেছে পৌরসভার বেশ কিছু এলাকা।
১ ও ২নং ওয়ার্ডের গোপালপুর, ৩নং ওয়ার্ডের বান্দিকাটি/ সরল, ৪ ও ৫নং ওয়ার্ডের সরল, ৬,৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের বাতিখালী ও ৯ নং ওযার্ডের শিববাটীসহ অনেক এলাকায় এখনও বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। ফলে পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও দীর্ঘ দিন বিদ্যুতের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে এসব এলাকার বাসিন্দারা। বান্দিকাটি গ্রামের কওছার আলী গোলদার জানান, বিদ্যুৎ না থাকার কারণে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে ব্যাহত হচ্ছে দৈনন্দিন কার্যক্রম।
এদিকে গত ৩ ফেব্রয়ারী পৌরসভার ১৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে পৌরবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার শহিদুজ্জামান পৌরসভার বিদ্যুৎ বিহীন এলাকায় বিদ্যুতায়নের আশ্বাস দেন।
পল্লী বিদ্যুতের এ উর্দ্ধতন কর্মকর্তার আশ্বাসের প্রেক্ষিতে যেসব এলাকায় এখনও বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি সেসব এলাকায় বিদ্যুতায়নের প্রস্তুতি নিয়েছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ঠ ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের মাধ্যমে যোগাযোগ করার জন্য সোমবার দিনভর মাইকিং করে পৌরবাসীকে অবহিত করা হয়।
এ ব্যাপারে মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, গত দু’ বছরে বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুতের পোল স্থাপন করা হলেও এখনও অনেক এলাকায় বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। এ ক্ষেত্রে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজারের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে ৬ কিলোমিটার এলাকায় ১৫০টি বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে। পরিকল্পনাটি দ্রুত বাস্তবায়ন হোক এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন পৌরবাসী।
সূত্র মতে, ১৯৯৭ সালের ১ ফেব্রয়ারী উপজেলা সদরসহ গদাইপুর ইউনিয়নের ২.৫২ বর্গ কিলোমিটার এলাকা নিয়ে খুলনা জেলার প্রথম পৌরসভা হিসেবে গঠিত হয় পাইকগাছা পৌরসভা। ঐতিহ্যবাহী এ পৌরসভা দীর্ঘ দিন ‘গ’ শ্রেণীতে সিমাবদ্ধ থাকা এবং দক্ষ জনপ্রতিনিধির অভাবে প্রায় দেড় যুগ ধরে নাগরিক সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় পৌরবাসীকে।
ইতোমধ্যে মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীরের নেতৃর্ত্বে বর্তমান পরিষদ ক্ষমতা গ্রহনের পর হতে গত দু’বছরে অবহেলিত পৌরসভাকে ‘গ’ থেকে ‘খ’ শ্রেণীতে উন্নীতকরনসহ ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়িত হলেও বিদ্যুৎ বিভাগের উদাসিনতা ও সিমাবদ্ধতার কারনে অন্ধকারাছন্ন থেকে গেছে পৌরসভার বেশ কিছু এলাকা।
১ ও ২নং ওয়ার্ডের গোপালপুর, ৩নং ওয়ার্ডের বান্দিকাটি/ সরল, ৪ ও ৫নং ওয়ার্ডের সরল, ৬,৭ ও ৮ নং ওয়ার্ডের বাতিখালী ও ৯ নং ওযার্ডের শিববাটীসহ অনেক এলাকায় এখনও বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। ফলে পৌরসভার বাসিন্দা হয়েও দীর্ঘ দিন বিদ্যুতের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে এসব এলাকার বাসিন্দারা। বান্দিকাটি গ্রামের কওছার আলী গোলদার জানান, বিদ্যুৎ না থাকার কারণে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া থেকে শুরু করে ব্যাহত হচ্ছে দৈনন্দিন কার্যক্রম।
এদিকে গত ৩ ফেব্রয়ারী পৌরসভার ১৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে পৌরবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার শহিদুজ্জামান পৌরসভার বিদ্যুৎ বিহীন এলাকায় বিদ্যুতায়নের আশ্বাস দেন।
পল্লী বিদ্যুতের এ উর্দ্ধতন কর্মকর্তার আশ্বাসের প্রেক্ষিতে যেসব এলাকায় এখনও বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি সেসব এলাকায় বিদ্যুতায়নের প্রস্তুতি নিয়েছেন পৌর কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ঠ ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের মাধ্যমে যোগাযোগ করার জন্য সোমবার দিনভর মাইকিং করে পৌরবাসীকে অবহিত করা হয়।
এ ব্যাপারে মেয়র সেলিম জাহাঙ্গীর জানান, গত দু’ বছরে বেশ কিছু এলাকায় বিদ্যুতের পোল স্থাপন করা হলেও এখনও অনেক এলাকায় বিদ্যুতের আলো পৌছায়নি। এ ক্ষেত্রে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজারের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে ৬ কিলোমিটার এলাকায় ১৫০টি বিদ্যুতের খুঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে। পরিকল্পনাটি দ্রুত বাস্তবায়ন হোক এমনটাই প্রত্যাশা করেছেন পৌরবাসী।