পাইকগাছা উপজেলার বিভিন্ন বিলে অবাধে নিধন হচ্ছে হাজার হাজার অতিথি পাখি।
তা আবার উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হরহামেশা বিক্রি করছে শিকারীরা। কিন্তু
সংশ্লিষ্ট প্রশাসন নীরব।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, প্রতিবছরের
মতো এবছরও শীতের শুরুতে সুদূর হিমালয় ও সাইবেরিয়াসহ শীত প্রধান অঞ্চল
থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে অতিথি পাখি বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলসহ পাইকগাছা উপজেলা ও
এর আশেপাশের খালে বিলে আসতে শুরু করেছে। আর এই অতিথি পাখির আগমনের কারণেই
স্থানীয় শিকারীরা আইনের প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে মাঠে নেমে মেতে উঠেছে
পাখি নিধনের মহোৎসবে।
শীত মৌসুমে হাজার হাজার পাখির কলকাকলীতে এ অঞ্চলের ছোট ছোট বিল-ঝিল মুখরিত হয়ে উঠে। পাখির কিচির-মিচির শব্দে আনন্দঘন পরিবেশকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। নভেম্বর মাসের শুরু থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে অসংখ্য অতিথি পাখি আমাদের দেশে আসে আবার শীতের তীব্রতা কিছুটা কমে গেলে তারা পূর্বের স্থানে ফিরে যায়। এদের মধ্যে বালিহাঁস, জলপিপি, কোম্বডাক, সরালী কাস্তে চাড়া, পাতাড়ি হাঁস, কাদাখোঁচা, হুরহুর, খয়রা, সোনা রিজিয়া অন্যতম।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, আশির দশকে এদেশে আসা অতিথি পাখি ছিল প্রায় সাড়ে ৩শ প্রজাতির। কিন্ত বর্তমানে এর সংখ্যা নেমে ৭০/৮০তে চলে এসেছে। প্রচন্ড শীতের প্রকোপ থেকে আত্মরক্ষার্থে লাখ লাখ মাইল পথ উড়ে চলে আসে এ অঞ্চলে।
তাই শীতের পাখির আগমনে পাইকগাছা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এবারও তৎপর হয়ে উঠেছে অসাধু শিকারী দল। এ শিকারীরা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের খাল, বিল, নদী ও মাঠ থেকে সুকৌশলে অতিথি পাখি নিধন করে এলাকায় এনে নির্দিষ্ট ক্রেতাকে পৌঁছানোসহ প্রকাশ্যে দেদারছে বিক্রি করে চলেছে।
জানা গেছে, এসব পাখি শিকারীরা নাইলনের সুতা দিয়ে ছোট-বড় ফাঁদ তৈরি করে পাখির চলার পথে পেতে রাখে। রাতের বেলায় পাখিরা যখন উড়ে বেড়ায় তখন এই ফাঁদে শত শত পাখি আটকা পড়ে। এছাড়াও চোখে আলো ফেলে, কেঁচো দিয়ে বড়শি পেতে, কোচ মেরে ও কারেন্ট জাল পেতে এসব পাখি শিকার করে থাকে। শিকারীরা সারা রাত ধরে নিধন করা পাখি অবাধে বিক্রি করছে, বিভিন্ন এলাকায়।
অতিথি পাখি নিধন বন্ধে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
শীত মৌসুমে হাজার হাজার পাখির কলকাকলীতে এ অঞ্চলের ছোট ছোট বিল-ঝিল মুখরিত হয়ে উঠে। পাখির কিচির-মিচির শব্দে আনন্দঘন পরিবেশকে করে তোলে আরও প্রাণবন্ত। নভেম্বর মাসের শুরু থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে অসংখ্য অতিথি পাখি আমাদের দেশে আসে আবার শীতের তীব্রতা কিছুটা কমে গেলে তারা পূর্বের স্থানে ফিরে যায়। এদের মধ্যে বালিহাঁস, জলপিপি, কোম্বডাক, সরালী কাস্তে চাড়া, পাতাড়ি হাঁস, কাদাখোঁচা, হুরহুর, খয়রা, সোনা রিজিয়া অন্যতম।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, আশির দশকে এদেশে আসা অতিথি পাখি ছিল প্রায় সাড়ে ৩শ প্রজাতির। কিন্ত বর্তমানে এর সংখ্যা নেমে ৭০/৮০তে চলে এসেছে। প্রচন্ড শীতের প্রকোপ থেকে আত্মরক্ষার্থে লাখ লাখ মাইল পথ উড়ে চলে আসে এ অঞ্চলে।
তাই শীতের পাখির আগমনে পাইকগাছা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে এবারও তৎপর হয়ে উঠেছে অসাধু শিকারী দল। এ শিকারীরা উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের খাল, বিল, নদী ও মাঠ থেকে সুকৌশলে অতিথি পাখি নিধন করে এলাকায় এনে নির্দিষ্ট ক্রেতাকে পৌঁছানোসহ প্রকাশ্যে দেদারছে বিক্রি করে চলেছে।
জানা গেছে, এসব পাখি শিকারীরা নাইলনের সুতা দিয়ে ছোট-বড় ফাঁদ তৈরি করে পাখির চলার পথে পেতে রাখে। রাতের বেলায় পাখিরা যখন উড়ে বেড়ায় তখন এই ফাঁদে শত শত পাখি আটকা পড়ে। এছাড়াও চোখে আলো ফেলে, কেঁচো দিয়ে বড়শি পেতে, কোচ মেরে ও কারেন্ট জাল পেতে এসব পাখি শিকার করে থাকে। শিকারীরা সারা রাত ধরে নিধন করা পাখি অবাধে বিক্রি করছে, বিভিন্ন এলাকায়।
অতিথি পাখি নিধন বন্ধে সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।