উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগের চরম ভরাডুবি হওয়াটা আ’লীগের জন্য অনেকটা
প্রেস্টিজ ইস্যু বা অশনী সংকেত হলেও নির্বাচনের ফলাফল সামগ্রিকভাবে
পাইকগাছার উন্নয়নকে ত্বরান্বিত ও সুগম করবে বলে ধারণা করছেন সচেতন মহল। পরীক্ষিত দুই নেতা যথাক্রমে সংসদ সদস্য আ’লীগ নেতা এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল
হক ও নবনির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড. স,ম বাবর আলীকে কাছে পেয়ে
উপজেলাবাসী তাই’ই আশা করছেন।
কেননা সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের আর
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান’সহ দু’ভাইস চেয়ারম্যানই ১৯ দলীয় জোটের হওয়ায়
জবাবদিহিতার একটা বিষয় থেকে যায়। সেক্ষেত্রে পৌরসভা তথা উপজেলার উন্নয়নের
জন্য অবশ্যই সংসদ সদস্য ও উপজেলা চেয়ারম্যানের মাঝে সমন্বয় হওয়াটা জরুরী
বলে মনে করছেন এলাকাবাসী।
গেল ১৫ মার্চ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগ সমর্থিত উপজেলা আ’লীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশীদুজ্জামানকে বিশাল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপি নেতা এ্যাড. স,ম বাবর আলী। শুধু তাই’না ভাইস চেয়ারম্যান দু’টি পদেও জামায়াত তথা ১৯ দলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন।
এলাকাবাসীর অনেকের ধারণা মোঃ রশীদুজ্জামান উপজেলা চেয়ারম্যান পদে পরাজিত হলেও তিনি উপজেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি। আবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আ’লীগ এবং পাইকগাছা-কয়রার সংসদ সদস্যও আওয়ামী লীগের। বিধায় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে এ্যাড. স,ম বাবর আলী তেমন কোন প্রভাব ফলাতে বা উন্নয়নমূলক তেমন কোন কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
অবশ্য সচেতন ও অভিজ্ঞ মহলের ধারণাটা আবার ভিন্ন। তাদের মতে এ্যাড. স,ম বাবর আলী সত্তুরের দশকে একবার সংসদ সদস্য ও আশির দশকে দু’বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে পাইকগাছায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছিলেন। ওদিকে ১৯৯৬ সালে এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হক খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে এই দু’উপজেলার রাস্তাঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটান।
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ্যাড. নূরুল হক পরাজিত হবার পর এক অর্থে থমকে দাঁড়ায় পাইকগাছার সার্বিক উন্নয়ন। যার বড় একটি উদাহরণ হলো খুলনা-পাইকগাছা সড়ক। ভেঙেচুরে বিগত ৫/৭ বছর যাবৎ অত্র সড়কে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। জানামালের ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে ব্যস্ততম এই সড়কে।
দীর্ঘদিন পর হলেও সাংসদ নূরুল হক ও উপজেলা চেয়ারম্যান স,ম বাবর আলী পাইকগাছার হাল ধরাতে এলাকাবাসি বেশ খানিকটা আস্বস্ত হয়েছেন। এখন শুধু অপেক্ষা ও দেখার পালা যোগ্যতা সম্পন্ন এই দুই নেতার মধ্যে কতটুকু সমন্বয় ঘটে এবং অত্র অঞ্চলের উন্নয়ন কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।
গেল ১৫ মার্চ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আ’লীগ সমর্থিত উপজেলা আ’লীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান মোঃ রশীদুজ্জামানকে বিশাল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপি নেতা এ্যাড. স,ম বাবর আলী। শুধু তাই’না ভাইস চেয়ারম্যান দু’টি পদেও জামায়াত তথা ১৯ দলের প্রার্থীরা জয়লাভ করেছেন।
এলাকাবাসীর অনেকের ধারণা মোঃ রশীদুজ্জামান উপজেলা চেয়ারম্যান পদে পরাজিত হলেও তিনি উপজেলা আ’লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি। আবার রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আ’লীগ এবং পাইকগাছা-কয়রার সংসদ সদস্যও আওয়ামী লীগের। বিধায় উপজেলা চেয়ারম্যান হিসেবে এ্যাড. স,ম বাবর আলী তেমন কোন প্রভাব ফলাতে বা উন্নয়নমূলক তেমন কোন কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত করতে পারবেন কি না তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
অবশ্য সচেতন ও অভিজ্ঞ মহলের ধারণাটা আবার ভিন্ন। তাদের মতে এ্যাড. স,ম বাবর আলী সত্তুরের দশকে একবার সংসদ সদস্য ও আশির দশকে দু’বার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে পাইকগাছায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করেছিলেন। ওদিকে ১৯৯৬ সালে এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হক খুলনা-৬ (পাইকগাছা-কয়রা) আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে এই দু’উপজেলার রাস্তাঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট থেকে শুরু করে সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটান।
২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ্যাড. নূরুল হক পরাজিত হবার পর এক অর্থে থমকে দাঁড়ায় পাইকগাছার সার্বিক উন্নয়ন। যার বড় একটি উদাহরণ হলো খুলনা-পাইকগাছা সড়ক। ভেঙেচুরে বিগত ৫/৭ বছর যাবৎ অত্র সড়কে যানবাহন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে রয়েছে। জানামালের ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করছে ব্যস্ততম এই সড়কে।
দীর্ঘদিন পর হলেও সাংসদ নূরুল হক ও উপজেলা চেয়ারম্যান স,ম বাবর আলী পাইকগাছার হাল ধরাতে এলাকাবাসি বেশ খানিকটা আস্বস্ত হয়েছেন। এখন শুধু অপেক্ষা ও দেখার পালা যোগ্যতা সম্পন্ন এই দুই নেতার মধ্যে কতটুকু সমন্বয় ঘটে এবং অত্র অঞ্চলের উন্নয়ন কোথায় গিয়ে দাঁড়ায়।