পাইকগাছায় পূর্ব খড়িয়া সার্বজনীন দূর্গামন্দির ও কালিমন্দিরের অনুকুলে ৫
মেঃ টন গম/চাউল বরাদ্দ দেওয়া হলেও ইতোমধ্যে প্রকল্প কমিটির সভাপতি ও ইউপি
সদস্য প্রনব কান্তি হালদার বরাদ্দকৃত চাউল উত্তোলন পূর্বক বিল, ভাউচার
সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দাখিল করলেও মন্দির উন্নয়নে কোন কাজ করা হয়নি বলে অভিযোগ
উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকাবাসী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লস্কর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের পূর্ব খড়িয়া গ্রামে সার্বজনীন দূর্গামন্দির ও কালিমন্দির নামে দু’টি মন্দির রয়েছে। উন্নয়নের অভাবে মন্দির দু’টি দীর্ঘদিন জরাজীর্ন অবস্থায় রয়েছে। এমতাবস্থায় স্থানীয় তৎকালীন এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মন্দির দু’টির অনুকুলে ২০১২-১৩ অর্থবছরে পৃথকভাবে ৫ মেঃ টন গম/চাউল বরাদ্দ দেন।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড সদস্য প্রনব কান্তি হালদার এ ব্যাপারে এলাকাবাসীকে অবহিত না করে পকেট কমিটি গঠন করার মাধ্যমে বরাদ্দকৃত চাল/গম উত্তোলন করে মন্দিরের কোন উন্নয়নের কাজ না করেই সংশ্লিস্ট দপ্তরে বিল/ভাউচার দাখিল করেছেন।
পরবর্তীতে বিষয়টি এলাকাবাসী জানতে পেরে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছে। এ ব্যাপারে মুঠোফোনে ইউপি সদস্য প্রনব কান্তি হালদারকে পাওয়া যায়নি।
অভিযোগসূত্রে জানা গেছে, উপজেলার লস্কর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের পূর্ব খড়িয়া গ্রামে সার্বজনীন দূর্গামন্দির ও কালিমন্দির নামে দু’টি মন্দির রয়েছে। উন্নয়নের অভাবে মন্দির দু’টি দীর্ঘদিন জরাজীর্ন অবস্থায় রয়েছে। এমতাবস্থায় স্থানীয় তৎকালীন এমপি ও উপজেলা চেয়ারম্যান গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্পের আওতায় মন্দির দু’টির অনুকুলে ২০১২-১৩ অর্থবছরে পৃথকভাবে ৫ মেঃ টন গম/চাউল বরাদ্দ দেন।
এদিকে অভিযোগ উঠেছে সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ড সদস্য প্রনব কান্তি হালদার এ ব্যাপারে এলাকাবাসীকে অবহিত না করে পকেট কমিটি গঠন করার মাধ্যমে বরাদ্দকৃত চাল/গম উত্তোলন করে মন্দিরের কোন উন্নয়নের কাজ না করেই সংশ্লিস্ট দপ্তরে বিল/ভাউচার দাখিল করেছেন।
পরবর্তীতে বিষয়টি এলাকাবাসী জানতে পেরে সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্যর বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর অভিযোগ করেছে। এ ব্যাপারে মুঠোফোনে ইউপি সদস্য প্রনব কান্তি হালদারকে পাওয়া যায়নি।