পাইকগাছায় ঐতিহ্যবাহী বানিজ্যিক শহর কপিলমুনি বাজারের উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত
হয়ে একটি কুচক্রী মহল ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের অপচেষ্ঠা চালাচ্ছে বলে
ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন। কুচক্রী মহলটি বাজারের উন্নয়ন বাঁধাগ্রস্থ করতে
কপোতাক্ষ নদকে ইস্যু করে ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সর্বপরি স্থানীয়
এমপিকে জড়িয়ে অপতৎপরতায় লিপ্ত রয়েছেন।
উল্লেখ্য, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী এ বানিজ্যিক শহরটি সারাদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিতি থাকায় বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রসার ঘটার ফলে ধীরে ধীরে বাজারের জায়গা সংকীর্ন হয়ে আসছে। ফলে সীমিত জায়গায় মাছ, মাংস ও কাঁচা বাজার পরিচালিত হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে বাজারের পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে আসছে। অবশেষে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মাছ বাজার সম্প্রসারনের জন্য এমপি এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হকের স্মরনাপন্ন হলে ব্যবসায়ীদের দাবীর প্রেক্ষিতে পরিকল্পিতভাবে প্রোক্ত পন্যের বিক্রয়ের জন্য সম্প্রসারিত স্থান গড়ে তোলার জন্য এমপি ব্যবসায়ীদের আশ্বাস প্রদান করেন।
পরবর্তীতে বনিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ব্যবসায়ী যুগোল কিশোর দে কে আহবায়ক করে একটি উন্নয়ন কমিটি গঠন করেন এবং কপিলমুনি বাজারের সাবেক সীমানার পাশে নদী ভরাটের কিয়দাংশ জায়গা নিয়ে মৎস্য আড়ৎ নির্মানের পরিকল্পনা করেন। অপরদিকে ইতোপূর্বে চরভরাটি জায়গায় প্রোক্ত বিপনী কেন্দ্র নির্মানের অনুমতি চেয়ে স্থানীয় এমপি ভূমিমন্ত্রী বরাবর একটি ডিও লেটার প্রদান করেন।
সর্বপরি বনিক সমিতির পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ মৎস্য আড়তের নির্মাণকাজ শুরু করায় চলতি বছর বাজার থেকে সরকারের রাজস্ব গত বছরের তুলনায় দ্বিগুন বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সরদার গোলাম মোস্তফা জানান, গত বছর বাজারের ইজারা মূল্য ছিল ১৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, চলতি বছর মৎস্য আড়ৎ মার্কেটের নির্মানকাজ শুরু হওয়ায় চলতি বছর সরকারের রাজস্ব ৩২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে।
ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বুলবুল আহম্মেদ জানান, মাছ বাজার সংকীর্ণ হওয়ায় এ অঞ্চলের উৎপাদিত হাজার হাজার মন মাছ অনত্র চলে যায়, এতে একদিকে সরকারের রাজস্ব কমে যেত এবং পরিবহন খরচ বৃদ্ধিসহ মৎস্য ব্যবসায়ীদের চরম ভোগান্তি পেতে হত।
ব্যবসায়ী সাধন ভদ্র জানান, একটি কুচক্রী মহল উন্নয়ন কমিটিতে স্থান না পাওয়ায় বাজারের উন্নয়ন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। মহলটি কপোতাক্ষকে ইস্যু বানিয়ে উন্নয়ন কাজে বাঁধাগ্রস্থ করছে।
তিনি উদাহরণ স্বরুপ বলেন, মাগুরা থেকে পাটকেলঘাটার ভাগবা পর্যন্ত কপোতাক্ষ নদের উপর ২২টি ইটভাটা রয়েছে, তালা বাজার সংলগ্ন গরুহাট, কাঁচাবাজার ও মাছবাজার এবং কানাইদিয়া ও জেটুয়া এলাকায় হাজার হাজার বিঘা চরভরাটি জায়গা জবরদখল করে ঘের, ধানচাষ ও বসতবাটি স্থাপিত হয়েছে। অথচ সংকীর্ণ কপিলমুনি বাজারকে প্রশ্বস্থ করতে ৪৮০ ফুট নদের ৫০ ফুট বাজার সংলগ্ন জায়গায় মাছ বাজার নির্মাণকে কেন্দ্র করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্ঠা করছে কুচক্রী মহলটি।
উল্লেখ্য, উপজেলার ঐতিহ্যবাহী এ বানিজ্যিক শহরটি সারাদেশে ব্যাপকভাবে পরিচিতি থাকায় বিভিন্ন ধরনের ব্যবসার প্রসার ঘটার ফলে ধীরে ধীরে বাজারের জায়গা সংকীর্ন হয়ে আসছে। ফলে সীমিত জায়গায় মাছ, মাংস ও কাঁচা বাজার পরিচালিত হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে বাজারের পরিবেশ বিনষ্ট হয়ে আসছে। অবশেষে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা মাছ বাজার সম্প্রসারনের জন্য এমপি এ্যাড. শেখ মোঃ নূরুল হকের স্মরনাপন্ন হলে ব্যবসায়ীদের দাবীর প্রেক্ষিতে পরিকল্পিতভাবে প্রোক্ত পন্যের বিক্রয়ের জন্য সম্প্রসারিত স্থান গড়ে তোলার জন্য এমপি ব্যবসায়ীদের আশ্বাস প্রদান করেন।
পরবর্তীতে বনিক সমিতির নেতৃবৃন্দ ব্যবসায়ী যুগোল কিশোর দে কে আহবায়ক করে একটি উন্নয়ন কমিটি গঠন করেন এবং কপিলমুনি বাজারের সাবেক সীমানার পাশে নদী ভরাটের কিয়দাংশ জায়গা নিয়ে মৎস্য আড়ৎ নির্মানের পরিকল্পনা করেন। অপরদিকে ইতোপূর্বে চরভরাটি জায়গায় প্রোক্ত বিপনী কেন্দ্র নির্মানের অনুমতি চেয়ে স্থানীয় এমপি ভূমিমন্ত্রী বরাবর একটি ডিও লেটার প্রদান করেন।
সর্বপরি বনিক সমিতির পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ মৎস্য আড়তের নির্মাণকাজ শুরু করায় চলতি বছর বাজার থেকে সরকারের রাজস্ব গত বছরের তুলনায় দ্বিগুন বৃদ্ধি পেয়েছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।
ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক সরদার গোলাম মোস্তফা জানান, গত বছর বাজারের ইজারা মূল্য ছিল ১৬ লাখ ৫৩ হাজার টাকা, চলতি বছর মৎস্য আড়ৎ মার্কেটের নির্মানকাজ শুরু হওয়ায় চলতি বছর সরকারের রাজস্ব ৩২ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে।
ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি বুলবুল আহম্মেদ জানান, মাছ বাজার সংকীর্ণ হওয়ায় এ অঞ্চলের উৎপাদিত হাজার হাজার মন মাছ অনত্র চলে যায়, এতে একদিকে সরকারের রাজস্ব কমে যেত এবং পরিবহন খরচ বৃদ্ধিসহ মৎস্য ব্যবসায়ীদের চরম ভোগান্তি পেতে হত।
ব্যবসায়ী সাধন ভদ্র জানান, একটি কুচক্রী মহল উন্নয়ন কমিটিতে স্থান না পাওয়ায় বাজারের উন্নয়ন নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। মহলটি কপোতাক্ষকে ইস্যু বানিয়ে উন্নয়ন কাজে বাঁধাগ্রস্থ করছে।
তিনি উদাহরণ স্বরুপ বলেন, মাগুরা থেকে পাটকেলঘাটার ভাগবা পর্যন্ত কপোতাক্ষ নদের উপর ২২টি ইটভাটা রয়েছে, তালা বাজার সংলগ্ন গরুহাট, কাঁচাবাজার ও মাছবাজার এবং কানাইদিয়া ও জেটুয়া এলাকায় হাজার হাজার বিঘা চরভরাটি জায়গা জবরদখল করে ঘের, ধানচাষ ও বসতবাটি স্থাপিত হয়েছে। অথচ সংকীর্ণ কপিলমুনি বাজারকে প্রশ্বস্থ করতে ৪৮০ ফুট নদের ৫০ ফুট বাজার সংলগ্ন জায়গায় মাছ বাজার নির্মাণকে কেন্দ্র করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের চেষ্ঠা করছে কুচক্রী মহলটি।