খুলনার দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক কেন্দ্র পাইকগাছার কপিলমুনি টিএন্ডটি
টেলিফোন একচেঞ্জ ৮ বছরেও পুনঃস্থাপন করা হয়নি। তার ও টেলিযোগাযোগ
মন্ত্রণালয়ে ১৪ বছর ফাইল বন্দি হয়ে পড়ে আছে ডিজিটাল টেলিফোন একচেঞ্জ স্থাপনের আবেদন। অপসরণ করা হলেও পুনঃস্থাপনের কোনো উদ্যোগ ৮ বছরে নেয়া হয়নি।
কপিলমুনি ডিজিটাল টেলিফোন একচেঞ্জ না থাকায় শুধু আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি
ক্ষেত্রে নয় শিক্ষা, চিকিৎসা, বাণিজ্যসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছে এ
অঞ্চলের কয়েক লাখ মানুষ। অপসারণের পর ৮ বছর অতিবাহিত হলেও এ পর্যন্ত তা
পুনঃস্থাপন কিংবা উপজেলা ডিজিটাল একচেঞ্জের সাথে অন্তভূক্ত করা হয়নি। ফলে
এখানকার গ্রাহকের কাছে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা এখন শুধুই স্মৃতি।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানায়, ষাষ্টের দশকে ভাড়া করা ভবনে মাত্র ২০টি সংযোগসহ উপজেলায় প্রথম কপিলমুনি টেলিফোন একচেঞ্জের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে কালের প্রবাহে আধুনিক কপিলমুনির ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক ও সাংস্কৃতিসহ নানাদিক প্রসারিত হওয়ায় আধুনিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার চহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফলে একচেঞ্জটি সিবি-১৪০ লাইনে উন্নিত করা হয়। কিন্তু তাতেও গ্রাহক চাহিদা মেটেনা।
সে সময় আরো প্রায় দু'শতাধিক আবেদন পত্র ফাইলবন্দি ছিল সংশ্লিষ্ট দফতরে। তখন এ্যানালগ একচেঞ্জে ১৪০টি লাইনের জন্য বোর্ড কর্ড ছিল মাত্র ৮টি। তাছাড়া অতিরিক্ত ওয়ার্কিং এর ফলে অধিকাংশ কর্ডই নষ্ট হয়ে যায়। সে কারনে সে সময় গ্রাহক সীমাবদ্ধ ছিল কপিলমুনির মধ্যে। এর বাহিরে জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য ১টি ও.টি.ডি লাইন ছিল। তবে লাইন পেতে অপেক্ষা করতে হত ঘন্টার পর ঘন্টা।
ঠিক এমতাবস্থায় গ্রাহক চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে তৎকালীনি কপিলমুনিতে ২০০ লাইন ধারণ সম্পন্ন ১টি ডিজিটাল একচেঞ্জ স্থাপনের জন্য পরিচালক (রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা) মনোয়ার হোসেন ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল একটি আবেদন পত্র সরকারের তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেন।
ইতিপূর্বে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী বহু সভাসমাবেশ ও রাজ পথে আন্দোলন করেছিল। গঠিত হয়েছিল আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটিও। কপিলমুনি ব্যবসায়ীক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ৬টি মুঠোফোন কোম্পানির দ্রুত টাওয়ার স্থাপন করে মানুষের যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। কোনো রকম সেবা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এদিকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের’কে পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অন্যান্য অভিযোগও কোম নয়। কিন্তু কপিলমুনির ভাড়া ঘরের সেই মন্দাতা আমলের একচেঞ্জটি গত প্রায় ৮ বছর পূর্বে অপসারণ করা হলেও তা পুনঃস্থাপন বা উপজেলার সাথে অন্তভূক্ত হয়নি। কপিলমুনিবাসীর কাছে টেলিফোন রিসিভার গুলিই এখন স্মৃতি। শুধু শান্তনা যে কপিলমুনিতে এক সময় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল এবং তারা তার গর্বিত গ্রাহক ছিলেন।
সংশিস্নষ্ট সূত্র জানায়, ষাষ্টের দশকে ভাড়া করা ভবনে মাত্র ২০টি সংযোগসহ উপজেলায় প্রথম কপিলমুনি টেলিফোন একচেঞ্জের কার্যক্রম শুরু হয়। পরে কালের প্রবাহে আধুনিক কপিলমুনির ব্যবসা-বাণিজ্য, সামাজিক ও সাংস্কৃতিসহ নানাদিক প্রসারিত হওয়ায় আধুনিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার চহিদা দ্রুত বৃদ্ধি পায়। ফলে একচেঞ্জটি সিবি-১৪০ লাইনে উন্নিত করা হয়। কিন্তু তাতেও গ্রাহক চাহিদা মেটেনা।
সে সময় আরো প্রায় দু'শতাধিক আবেদন পত্র ফাইলবন্দি ছিল সংশ্লিষ্ট দফতরে। তখন এ্যানালগ একচেঞ্জে ১৪০টি লাইনের জন্য বোর্ড কর্ড ছিল মাত্র ৮টি। তাছাড়া অতিরিক্ত ওয়ার্কিং এর ফলে অধিকাংশ কর্ডই নষ্ট হয়ে যায়। সে কারনে সে সময় গ্রাহক সীমাবদ্ধ ছিল কপিলমুনির মধ্যে। এর বাহিরে জেলার সাথে যোগাযোগের জন্য ১টি ও.টি.ডি লাইন ছিল। তবে লাইন পেতে অপেক্ষা করতে হত ঘন্টার পর ঘন্টা।
ঠিক এমতাবস্থায় গ্রাহক চাহিদার কথা বিবেচনায় রেখে তৎকালীনি কপিলমুনিতে ২০০ লাইন ধারণ সম্পন্ন ১টি ডিজিটাল একচেঞ্জ স্থাপনের জন্য পরিচালক (রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালনা) মনোয়ার হোসেন ২০০১ সালের ১৭ এপ্রিল একটি আবেদন পত্র সরকারের তার ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করেন।
ইতিপূর্বে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে এলাকাবাসী বহু সভাসমাবেশ ও রাজ পথে আন্দোলন করেছিল। গঠিত হয়েছিল আন্দোলন বাস্তবায়ন কমিটিও। কপিলমুনি ব্যবসায়ীক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় ৬টি মুঠোফোন কোম্পানির দ্রুত টাওয়ার স্থাপন করে মানুষের যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে। কোনো রকম সেবা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এদিকে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের’কে পড়তে হচ্ছে চরম ভোগান্তিতে।
অন্যদিকে সাধারণ মানুষের অন্যান্য অভিযোগও কোম নয়। কিন্তু কপিলমুনির ভাড়া ঘরের সেই মন্দাতা আমলের একচেঞ্জটি গত প্রায় ৮ বছর পূর্বে অপসারণ করা হলেও তা পুনঃস্থাপন বা উপজেলার সাথে অন্তভূক্ত হয়নি। কপিলমুনিবাসীর কাছে টেলিফোন রিসিভার গুলিই এখন স্মৃতি। শুধু শান্তনা যে কপিলমুনিতে এক সময় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিদ্যমান ছিল এবং তারা তার গর্বিত গ্রাহক ছিলেন।