রেবেকা বেগম। বয়স ৩০ ছুই-ছুই। নিজে মাদক ব্যবসায় সম্পৃক্ত। একের পর এক
বিয়ে করে অর্থবাণিজ্য করা যেন তার নেশা। এভাবেই বিয়ের পিড়িতে বসেছে ৩ বার।
তাকে এলাকার মানুষ অনেকটা ভয়ও পায়। কপিলমুনির পার্শ্ববর্তী নাবা গ্রামের
বাসিন্দা এই মহিলা।
এলাকার আলোচিত-সমালোচিত এই রেবেকা ১ম বার বিয়ের পিড়িতে বসে পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুরের মোস্তফার সাথে। মোস্তফার সংসারে তার দুটি মেয়ে হয়। এরপর বিয়ের পিড়িতে বসে একই গ্রামের জবেদ আলী গাজীর সাথে।
এখানেই শেষ নয়, ৩য় বারের মতো বিয়ের পিড়িতে বসে তালার গোনালী নলতার আজিতের সাথে। সেখানে তার ১ সন্তান রয়েছে। এরই মধ্যে চলতে থাকে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম। অভিযোগ উঠতে থাকে বিয়ের নামে অর্থ আত্মসাতসহ প্রতারণার।
এসব অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে তার নিজের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী তাকে তার বাবার বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এতেও থেমে থাকেনি, পার্শ্ববর্তী এলাকায় বাসা নিয়ে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে সে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
এলাকার আলোচিত-সমালোচিত এই রেবেকা ১ম বার বিয়ের পিড়িতে বসে পাইকগাছা উপজেলার গদাইপুরের মোস্তফার সাথে। মোস্তফার সংসারে তার দুটি মেয়ে হয়। এরপর বিয়ের পিড়িতে বসে একই গ্রামের জবেদ আলী গাজীর সাথে।
এখানেই শেষ নয়, ৩য় বারের মতো বিয়ের পিড়িতে বসে তালার গোনালী নলতার আজিতের সাথে। সেখানে তার ১ সন্তান রয়েছে। এরই মধ্যে চলতে থাকে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্ম। অভিযোগ উঠতে থাকে বিয়ের নামে অর্থ আত্মসাতসহ প্রতারণার।
এসব অপকর্মে অতিষ্ঠ হয়ে তার নিজের পরিবারের লোকজন ও এলাকাবাসী তাকে তার বাবার বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এতেও থেমে থাকেনি, পার্শ্ববর্তী এলাকায় বাসা নিয়ে মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে সে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসী কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।