সব চেয়ে বড় জুয়ার আসর বসে দক্ষিণ কাইনমুখী
পাইকগাছার সর্বত্রই ছড়িয়ে পড়েছে রমরমা জুয়ার আসর। অংশ নিচ্ছে নামকরা জুয়াড়ী সহ স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্ররা। মাসোহারা আদায় করছে দালাল চক্র। জিম্মি হয়ে পড়েছে অভিভাবক মহল। প্রশাসন দেখেও না দেখার ভান করছে। দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকার সচেতন মহল।
সূত্রে
প্রকাশ, পাইকগাছা উপজেলার সর্বত্রই জুয়ার আসরের রমরমা খেলা চলছে। কোন বাঁধা
তাদের আটকাতে পারছে না। আবার এলাকার কোন সুধিমহল জুয়ার বিরুদ্ধে দাড়াতে
সাহস পাচ্ছে না। পাইকগাছা’সহ এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে নামকরা
জুয়াড়ীরা অংশ নিচ্ছে এসব আসরে।
স্ব-স্ব এলাকার স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্ররা পড়ার টেবিলের পরিবর্তে ছুটছে এসব আসরে। আর জুয়া টাকা জোগাড় করতে জড়িয়ে পড়ছে অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। ফলে এলাকার চুরি ডাকাতি বেড়েই চলেছে। উপজেলার উত্তর গড়েরআবাদ গ্রামের জনাব সানার পুত্র মোস্তফা সানার বাড়ী রাতদিন চব্বিশ ঘণ্টা জুয়ার আসর বসে। এখানে জুয়া খেলার নেতৃত্বে রয়েছে একই গ্রামের গফুর সরদার, মঞ্জু সরদার ও মোস্তফা মোল্যা।
পাইকগাছার সব চেয়ে বড় জুয়ার আসর বসে দক্ষিণ কাইনমুখী গ্রামে। এখানে উক্ত গ্রামের মহাদেব মন্ডলের পুত্র সঞ্চয় মন্ডল ও মনোহর মন্ডলের পুত্র তারাপদ মন্ডলের বাড়ীতে বসে লাখ লাখ টাকার জুয়ার আসর। আর তারাপদ দোকানে বসে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করেন। এলাকার নাম করা জুয়াড়ী দিজবরের পুত্র চিত্ত সানা ও স্বরূপ জোয়াদ্দারের পুত্র ঠাকুর জোয়াদ্দারের নেতৃত্বে চলে জুয়ার বোর্ড।
এছাড়াও গোপালপুর গ্রামের আম বাগান, বাসস্ট্যান্ডে বাসের ভিতর’সহ সর্বত্রই চলছে জুয়া খেলা। এ সকল খেলায় জুয়াড়ীদের পাশাপাশি স্কুল কলেজের ছাত্ররা অংশ নেওয়ায় অভিভাবকরা রয়েছেন চরম বিপাকে। বিশেষ করে ছাত্ররা বা উঠতি বয়সের যুবকেরা জুয়ার টাকা জোগাড় করতে যেয়ে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের মত অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ায় ভবিষ্যৎ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে।
পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ শিকদার আককাস আলী পাইকগাছায় যোগদান করে মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যেমন জিহাদ ঘোষণা করেছিলেন তেমনি জুয়ার বিরুদ্ধে হিজাদ ঘোষণা করবেন। শিকদার আককাস আলী বলেন, মাদক, সন্ত্রাস ও জুয়ার ব্যাপারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে ও চলছে। সংবাদ পেলেই সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
স্ব-স্ব এলাকার স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্ররা পড়ার টেবিলের পরিবর্তে ছুটছে এসব আসরে। আর জুয়া টাকা জোগাড় করতে জড়িয়ে পড়ছে অপরাধমূলক কর্মকান্ডে। ফলে এলাকার চুরি ডাকাতি বেড়েই চলেছে। উপজেলার উত্তর গড়েরআবাদ গ্রামের জনাব সানার পুত্র মোস্তফা সানার বাড়ী রাতদিন চব্বিশ ঘণ্টা জুয়ার আসর বসে। এখানে জুয়া খেলার নেতৃত্বে রয়েছে একই গ্রামের গফুর সরদার, মঞ্জু সরদার ও মোস্তফা মোল্যা।
পাইকগাছার সব চেয়ে বড় জুয়ার আসর বসে দক্ষিণ কাইনমুখী গ্রামে। এখানে উক্ত গ্রামের মহাদেব মন্ডলের পুত্র সঞ্চয় মন্ডল ও মনোহর মন্ডলের পুত্র তারাপদ মন্ডলের বাড়ীতে বসে লাখ লাখ টাকার জুয়ার আসর। আর তারাপদ দোকানে বসে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করেন। এলাকার নাম করা জুয়াড়ী দিজবরের পুত্র চিত্ত সানা ও স্বরূপ জোয়াদ্দারের পুত্র ঠাকুর জোয়াদ্দারের নেতৃত্বে চলে জুয়ার বোর্ড।
এছাড়াও গোপালপুর গ্রামের আম বাগান, বাসস্ট্যান্ডে বাসের ভিতর’সহ সর্বত্রই চলছে জুয়া খেলা। এ সকল খেলায় জুয়াড়ীদের পাশাপাশি স্কুল কলেজের ছাত্ররা অংশ নেওয়ায় অভিভাবকরা রয়েছেন চরম বিপাকে। বিশেষ করে ছাত্ররা বা উঠতি বয়সের যুবকেরা জুয়ার টাকা জোগাড় করতে যেয়ে চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইয়ের মত অপরাধমূলক কাজে জড়িয়ে পড়ায় ভবিষ্যৎ অন্ধকারে নিমজ্জিত হচ্ছে।
পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ শিকদার আককাস আলী পাইকগাছায় যোগদান করে মাদক ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যেমন জিহাদ ঘোষণা করেছিলেন তেমনি জুয়ার বিরুদ্ধে হিজাদ ঘোষণা করবেন। শিকদার আককাস আলী বলেন, মাদক, সন্ত্রাস ও জুয়ার ব্যাপারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে ও চলছে। সংবাদ পেলেই সেখানে অভিযান পরিচালনা করা হবে।