পাইকগাছা পৌরসভার ৩টি’সহ উপজেলার দশ ইউনিয়নের ৩২টি পূজা মন্দিরকে
অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ হিসাবে ২২টি
পূজা মন্দিরকে চিহিৃত করা হয়েছে। এবার মোট ১৩৮টি স্বার্বজনীন পূজা মন্দিরে
শারদীয় দুর্গোৎসব উদযাপিত হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি সমীরন সাধু বলেন, পৌর শহরের ৫টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি পূজা মন্দির, বাতিখালী হরিতলা পূজা মন্দির ও পৌর বাজার পূজা মন্দির।
হরিঢালী ইউনিয়নের ১৭টি মন্দিরের মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ মাহমুদকাটী (বিশ্বাসপাড়া) পূজা মন্দির, নগর শ্রীরামপুর পূজা মন্দির ও নোয়াকাটী মালোপাড়া পূজামন্দির।
কপিলমুনি ইউনিয়নের ১৪টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে কপিলমুনি মিলন মন্দির পূজা মন্দির, উত্তর নাছিরপুর পূজা মন্দির, কাশিমনগর সাধুপাড়া পূজা মন্দির ও কাশিমনগর মালোপাড়া পূজা মন্দির।
লতা ইউনিয়নের ১১টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ তেঁতুলতলা পূজা মন্দির, ত্রিপল্লী কাঠামারী পূজা মন্দির ও শামুকপোতা বাজার পূজা মন্দির, দেলুটী ইউনিয়নের ১৩টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বিগরদানা পূজামন্দির, দারুনমল্লিক পূজা মন্দির ও জিরবুনিয়া পূজা মন্দির।
সোলাদানা ইউনিয়নের ১৪টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ ৫নং সোলাদানা ইউনিয়ন পূজা মন্দির, চারবান্দা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পূজা মন্দির, চৌরাস্তা পূজা মন্দির ও সোনাখালী পূজা মন্দির।
লস্কর ইউনিয়নের ১৭টি’র মধ্যে লস্কর পূজা মন্দির, খড়িয়া বীণাপানি পূজা মন্দির ও খড়িয়া সুন্দরবন পূজা মন্দির।
গদাইপুর ইউনিয়নের ৪টি’র মধ্যে মঠবাড়ি রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম পূজা মন্দির ও ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয় পূজা মন্দির।
রাড়ূলী ইউনিয়নের ১৯টি’র মধ্যে কাটীপাড়া উত্তর দাশপাড়া পূজা মন্দির, রাড়ূলী স্যার পিসি রায়’র বাড়ি পূজা মন্দির ও বাঁকা বাজার পূজা মন্দির।
চাঁদখালী ইউনিয়নের ১৩টি’র মধ্যে দেবদুয়ার মালোপাড়া পূজা মন্দির, কৈয়াছিটিবুনিয়া-গজালিয়া পূজা মন্দির ও কাটাখালী বাজার পূজা মন্দির।
গড়ইখালী ইউনিয়নের ১১টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ মাত্র একটি হোগলারচক পশ্চিমপাড়া পূজা মন্দির।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিকদার আককাস আলী বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ও অতিঝুঁকিপূর্ণসহ সকল পূজা মন্দিরে পর্যাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক নজরদারী রাখবে।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদ সভাপতি সমীরন সাধু বলেন, পৌর শহরের ৫টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে কেন্দ্রীয় কালীবাড়ি পূজা মন্দির, বাতিখালী হরিতলা পূজা মন্দির ও পৌর বাজার পূজা মন্দির।
হরিঢালী ইউনিয়নের ১৭টি মন্দিরের মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ মাহমুদকাটী (বিশ্বাসপাড়া) পূজা মন্দির, নগর শ্রীরামপুর পূজা মন্দির ও নোয়াকাটী মালোপাড়া পূজামন্দির।
কপিলমুনি ইউনিয়নের ১৪টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে কপিলমুনি মিলন মন্দির পূজা মন্দির, উত্তর নাছিরপুর পূজা মন্দির, কাশিমনগর সাধুপাড়া পূজা মন্দির ও কাশিমনগর মালোপাড়া পূজা মন্দির।
লতা ইউনিয়নের ১১টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ তেঁতুলতলা পূজা মন্দির, ত্রিপল্লী কাঠামারী পূজা মন্দির ও শামুকপোতা বাজার পূজা মন্দির, দেলুটী ইউনিয়নের ১৩টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে বিগরদানা পূজামন্দির, দারুনমল্লিক পূজা মন্দির ও জিরবুনিয়া পূজা মন্দির।
সোলাদানা ইউনিয়নের ১৪টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ ৫নং সোলাদানা ইউনিয়ন পূজা মন্দির, চারবান্দা মাধ্যমিক বিদ্যালয় পূজা মন্দির, চৌরাস্তা পূজা মন্দির ও সোনাখালী পূজা মন্দির।
লস্কর ইউনিয়নের ১৭টি’র মধ্যে লস্কর পূজা মন্দির, খড়িয়া বীণাপানি পূজা মন্দির ও খড়িয়া সুন্দরবন পূজা মন্দির।
গদাইপুর ইউনিয়নের ৪টি’র মধ্যে মঠবাড়ি রামকৃষ্ণ সেবাশ্রম পূজা মন্দির ও ভোলানাথ সুখদা সুন্দরী মাধ্যমিক বিদ্যালয় পূজা মন্দির।
রাড়ূলী ইউনিয়নের ১৯টি’র মধ্যে কাটীপাড়া উত্তর দাশপাড়া পূজা মন্দির, রাড়ূলী স্যার পিসি রায়’র বাড়ি পূজা মন্দির ও বাঁকা বাজার পূজা মন্দির।
চাঁদখালী ইউনিয়নের ১৩টি’র মধ্যে দেবদুয়ার মালোপাড়া পূজা মন্দির, কৈয়াছিটিবুনিয়া-গজালিয়া পূজা মন্দির ও কাটাখালী বাজার পূজা মন্দির।
গড়ইখালী ইউনিয়নের ১১টি’র মধ্যে অতিঝুঁকিপূর্ণ মাত্র একটি হোগলারচক পশ্চিমপাড়া পূজা মন্দির।
থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিকদার আককাস আলী বলেন, ঝুঁকিপূর্ণ ও অতিঝুঁকিপূর্ণসহ সকল পূজা মন্দিরে পর্যাপ্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা সার্বক্ষণিক নজরদারী রাখবে।