কয়রা উপজেলার তের আউলিয়া খাল (বদ্ধ) জলমহাল গত সাড়ে ৪ মাসেও প্রভাবশালী
মহলের চাপের মুখে ইজারা দিতে পারেনি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। আর্থিক ক্ষতির
মুখে পড়েছে ইজারায় অংশ নেয়া প্রতিষ্ঠান। পৃথকভাবে গঠিত তদন্ত কমিটি
মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতির অনুকূলে মতামত দিলেও সঠিক
সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হওয়ায় রাজস্ব হারাতে বসেছে সরকার।
দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কয়রা উপজেলার তের আউলিয়া (বদ্ধ) জলমহালটি ৪ লাখ ৭২ হাজার টাকা সরকারি মূল্য নির্ধারণ করে ইজারার জন্য গত ২০ মার্চে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ১৭ এপ্রিল ছিল দরপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ। উক্ত জলমহালের জন্য কয়রা উপজেলার দু’টি সমিতি দরপত্র দাখিল করেন পাটুলিয়া দশবাড়িয়া মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ (৭ লাখ ৩২ হাজার ৫শ’ টাকা) এবং মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ (৭ লাখ ১০ হাজার টাকা)।
গত ২০ এপ্রিল জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির ১ম সভার প্রতিবেদন যায়, পাটুলিয়া দশবাড়িয়া মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ-এর বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট কেস নং-১৮১/রাজ/১২-১৩ বিদ্যমান। ফলে সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০০৯ এর ৫ (৪)(ছ) এবং ইজারা বিজ্ঞপ্তির ১১ অনুচ্ছেদ মোতাবেক উক্ত সমিতি অযোগ্য।
কিন্তু অজ্ঞাত কারণে এ পর্যন্ত ৩টি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে, যারা পৃথকভাবে তদন্ত রিপোর্টও জমা দিয়েছেন। কিন্তু অদ্যাবধি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি । সর্বশেষ তদন্ত কমিটি মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ-এর অনুকূলে পূর্বের কমিটির মতামতে গত ১৩ আগস্ট প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। কিন্তু অদ্যাবধি জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেননি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে আজ দুপুর ১২টায় জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা আহ্বান করা হয়েছে। সভায় পর্বের বিভিন্ন পর্যায়ের তদন্ত কমিটি দেয়া মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মৎস্যজীবিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জেলা সমবায় কর্মকর্তা খুলনা; উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কয়রা; রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি), খুলনা এবং স্থানীয় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, দু’টি সমিতির মধ্যে মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ একটি প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি এবং তারা জলমহালের তীরবর্তী। ফলে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতির আলোকে উক্ত সমিতিই ইজারা প্রাপ্তির যোগ্য।
দপ্তর সূত্রে জানা যায়, কয়রা উপজেলার তের আউলিয়া (বদ্ধ) জলমহালটি ৪ লাখ ৭২ হাজার টাকা সরকারি মূল্য নির্ধারণ করে ইজারার জন্য গত ২০ মার্চে বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ১৭ এপ্রিল ছিল দরপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ। উক্ত জলমহালের জন্য কয়রা উপজেলার দু’টি সমিতি দরপত্র দাখিল করেন পাটুলিয়া দশবাড়িয়া মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ (৭ লাখ ৩২ হাজার ৫শ’ টাকা) এবং মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ (৭ লাখ ১০ হাজার টাকা)।
গত ২০ এপ্রিল জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির ১ম সভার প্রতিবেদন যায়, পাটুলিয়া দশবাড়িয়া মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ-এর বিরুদ্ধে সার্টিফিকেট কেস নং-১৮১/রাজ/১২-১৩ বিদ্যমান। ফলে সরকারি জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতিমালা, ২০০৯ এর ৫ (৪)(ছ) এবং ইজারা বিজ্ঞপ্তির ১১ অনুচ্ছেদ মোতাবেক উক্ত সমিতি অযোগ্য।
কিন্তু অজ্ঞাত কারণে এ পর্যন্ত ৩টি তদন্ত কমিটি গঠিত হয়েছে, যারা পৃথকভাবে তদন্ত রিপোর্টও জমা দিয়েছেন। কিন্তু অদ্যাবধি সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি । সর্বশেষ তদন্ত কমিটি মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ-এর অনুকূলে পূর্বের কমিটির মতামতে গত ১৩ আগস্ট প্রতিবেদন দাখিল করেছেন। কিন্তু অদ্যাবধি জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটি কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেননি।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে আজ দুপুর ১২টায় জেলা জলমহাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা আহ্বান করা হয়েছে। সভায় পর্বের বিভিন্ন পর্যায়ের তদন্ত কমিটি দেয়া মতামতের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে মৎস্যজীবিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জেলা সমবায় কর্মকর্তা খুলনা; উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কয়রা; রেভিনিউ ডেপুটি কালেক্টর (আরডিসি), খুলনা এবং স্থানীয় আমাদী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা বলেন, দু’টি সমিতির মধ্যে মসজিদকুড় রূপালী মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি লিঃ একটি প্রকৃত মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি এবং তারা জলমহালের তীরবর্তী। ফলে জলমহাল ব্যবস্থাপনা নীতির আলোকে উক্ত সমিতিই ইজারা প্রাপ্তির যোগ্য।