কয়রায় এক সংখ্যালঘু কন্যাকে ২৪ ঘন্টা আটকিয়ে রেখে পালাক্রমে গণধর্ষণ করার অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার সাথহালীয়া গ্রামে।
জানা গেছে, সাথালীয়া গ্রামের জনৈক ব্যক্তির ১০ম শ্রেনীতে পড়ুয়া কন্যাকে শনিবার সন্ধায়
স্থানীয় লঞ্চঘাট এলাকা থেকে কয়েকজন যুবক ধরে নিয়ে সাথহালীয়া এলাকায় লাভলু
শেখের নীজ ঘেরের বাসায় নিয়ে সারারাত ধরে মেয়েটিকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে।
মেয়েটির পরিবার অনেক খোজাখুজির পর রবিবার সন্ধ্যায় পার্শবর্তী কালীকাপুর
গ্রামের মান্নান শেখের বাড়ী থেকে তাকে উদ্ধার করে।
এ ঘটনায় স্থানীয় সংখ্যালঘুদের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কয়রা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বিজয় সরদার জানিয়েছেন।
মেয়েটির পরিবার জানান, সাথালীয়া গ্রামের আজিজ শেখের পুত্র লাভলু শেখ মেয়েটিকে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে পুর্বপরিকল্পিত ভাবে ঢাকার উদ্যেশ্যে নেওয়ার জন্য ফুসলিয়ে মহেশ্বরিপুর লঞ্চঘাটে আনে। সেখান থেকে লাভলুর ঘেরের বাসায় নিয়ে ৩/৪ যুবক পালা ক্রমে ধর্ষণ করে।
এ ঘটনায় স্থানীয় সংখ্যালঘুদের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কয়রা থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছিল বলে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান বিজয় সরদার জানিয়েছেন।
মেয়েটির পরিবার জানান, সাথালীয়া গ্রামের আজিজ শেখের পুত্র লাভলু শেখ মেয়েটিকে চাকুরীর প্রলোভন দেখিয়ে পুর্বপরিকল্পিত ভাবে ঢাকার উদ্যেশ্যে নেওয়ার জন্য ফুসলিয়ে মহেশ্বরিপুর লঞ্চঘাটে আনে। সেখান থেকে লাভলুর ঘেরের বাসায় নিয়ে ৩/৪ যুবক পালা ক্রমে ধর্ষণ করে।