সাম্প্রতিক সময়ে জেলা ট্রাফিক পুলিশের পৃথক দুই দিনের বিশেষ অভিযানে
কাগজপত্র বিহীন শতাধিক মোটরসাইকেল জব্দ করার পর থেকে পাইকগাছার মোটরসাইকেল
চালকদের মাঝে এক ধরনের আতংক বিরাজ করছে। রাস্তায় কাগজপত্র বিহীন মোটরসাইকেল চলাচল তুলনামূলকভাবে অনেক কমে গিয়েছে।
জানা গেছে, পৌর ও উপজেলা সদরসহ দশটি ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে (ভাড়ায় চালিতসহ) কমপক্ষে দুই থেকে তিন সহস্রাধিক মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ মোটরসাইকেলের সঠিক কাগজপত্র নেই বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে জব্দকৃত প্রতিটি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র তৈরী করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রায় ২০ হাজার টাকা করে জমা দিতে হয়েছে। সে হিসাবে ২ হাজার মোটরসাইকেলের বৈধ কাগজপত্র তৈরী করলে সরকারি রাজস্ব আদায় হবে ৪ কোটি টাকা। আর ৩ হাজার মোটরসাইকেলের কাগজপত্র তৈরী করা হলে সরকারি রাজস্ব আদায় হবে ৬ কোটি টাকা।
পাইকগাছার সচেতন মহল শুধু মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে নয়, অবৈধ সকল যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশের অভিযান অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। প্রতিদিন না হোক প্রতি সপ্তাহে এক দু’বার এ ধরনের অভিযান পরিচালিত হলে সড়কে অবৈধ যানবাহন চলাচল কমে যাবার পাশাপাশি সড়ক দুর্ঘটনাও অনেকাংশে রোধ হবে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
এদিকে পৌর শহর এলাকায় যানবাহনের গতিবেগ সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার রাখার নির্দেশনা থাকলেও বিষয়টি কেউই মানছেন না।
জানা গেছে, পৌর ও উপজেলা সদরসহ দশটি ইউনিয়নের বিভিন্ন সড়কে (ভাড়ায় চালিতসহ) কমপক্ষে দুই থেকে তিন সহস্রাধিক মোটরসাইকেল চলাচল করছে। এর মধ্যে ৯০ শতাংশ মোটরসাইকেলের সঠিক কাগজপত্র নেই বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।
এদিকে জব্দকৃত প্রতিটি মোটরসাইকেলের কাগজপত্র তৈরী করতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রায় ২০ হাজার টাকা করে জমা দিতে হয়েছে। সে হিসাবে ২ হাজার মোটরসাইকেলের বৈধ কাগজপত্র তৈরী করলে সরকারি রাজস্ব আদায় হবে ৪ কোটি টাকা। আর ৩ হাজার মোটরসাইকেলের কাগজপত্র তৈরী করা হলে সরকারি রাজস্ব আদায় হবে ৬ কোটি টাকা।
পাইকগাছার সচেতন মহল শুধু মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে নয়, অবৈধ সকল যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিক পুলিশের অভিযান অব্যাহত রাখতে সংশ্লিষ্ট উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। প্রতিদিন না হোক প্রতি সপ্তাহে এক দু’বার এ ধরনের অভিযান পরিচালিত হলে সড়কে অবৈধ যানবাহন চলাচল কমে যাবার পাশাপাশি সড়ক দুর্ঘটনাও অনেকাংশে রোধ হবে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন।
এদিকে পৌর শহর এলাকায় যানবাহনের গতিবেগ সর্বোচ্চ ১৫ কিলোমিটার রাখার নির্দেশনা থাকলেও বিষয়টি কেউই মানছেন না।