পাইকগাছায় সড়ক ও জনপদ বিভাগের প্রধান সড়কটি
বাসমালিকরা টার্মিনাল হিসাবে ব্যবহার করায় প্রতিনিয়ত সড়ক দূর্ঘটনা ও
জনভোগান্তি বেড়েই চলেছে। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার ভোররাতে একটি মালবাহী ট্রাক
সড়কের উপর রাখা বাস অতিক্রম করার সময় খাদে পড়ে যায়। টার্মিনাল না থাকায় অনেকটা বাধ্য হয়েই সড়ক ব্যবহার করতে হচ্ছে বলে বাস মালিকরা জানিয়েছেন।
সুত্রমতে, উপজেলার পাইকগাছা-খুলনা রুটে ১২৪, কয়রা রুটে ৪৪, বেতবুনিয়া রুটে ৩০ এবং অমিট ১২৪ সহ খুলনা বিভাগীয় বাস মালিক সমিতির ৩২২টি মিনিবাস রয়েছে। বাসগুলো পার্কিং করার জন্য নেই তেমন কোন টার্মিনাল।
সুত্রমতে, উপজেলার পাইকগাছা-খুলনা রুটে ১২৪, কয়রা রুটে ৪৪, বেতবুনিয়া রুটে ৩০ এবং অমিট ১২৪ সহ খুলনা বিভাগীয় বাস মালিক সমিতির ৩২২টি মিনিবাস রয়েছে। বাসগুলো পার্কিং করার জন্য নেই তেমন কোন টার্মিনাল।

পাশাপাশি অন্যান্য যানবাহন অতিক্রম করার সময় হয় খাদে পড়ে যায়, না হয় দূর্ঘটনার শিকার হয়। গত কয়েকমাসে এ ধরনের কয়েকটি দূর্ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় সুত্রে জানাযায়। সর্বশেষ বৃহস্পতিবার রাত ৩ টার দিকে খুলনা মেট্রো-ট-১১০৩৩৭ নম্বর চাউলবাহী ট্রাক স্থানীয় শাপলা ক্লিনিকের সামনে পার্কিং করা বাস অতিক্রম করার সময় খাদে পড়ে গিয়ে উল্টে যায়।
জন ভোগান্তির কথা জেনেও জায়গা স্বল্পতার কারনে অনেকটা বাধ্য হয়ে সড়কের উপর বাস রাখতে হচ্ছে বলে বাসমালিক সমিতির লাইন সেক্রেটারী জাহিদুল ইসলাম জানান।
বিষয়টি বারবার মেয়র এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত এমনকি মাসিক আইনশৃংঙ্খলা সভায় একাধিকবার উপস্থাপন করা হলেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আশ্বাস দিলেও বাস্তবায়নে কোন উদ্যোগ নেয়নি বলে তিনি জানান। বিকল্প একটি টার্মিনাল স্থাপনের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে বলে পৌরমেয়র সে